
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ইলন মাস্ককে গাজায় আমন্ত্রণ জানাল হামাস

সংঘাত শুরুর পর ইসরাইলিদের হাতে গ্রেফতার ৩২৯০ ফিলিস্তিনি

ইউক্রেনকে বিপাকে ফেলে ‘পিছটান’ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

আমি আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরেছি: ইসরাইলের কারাগার থেকে মুক্ত ফিলিস্তিনি নারী

গাজা সংঘাত: আরও ৩০ ফিলিস্তিনি ও ১০ ইসরাইলি মুক্ত

জলবায়ু পরিবর্তনে বিশ্ব জিডিপি হ্রাস

জনসম্মুখে ধূমপান নিষিদ্ধ করল ফ্রান্স
হোয়াইট হাউসে চিঠি পাঠাল ওয়াগনার গ্রুপ

রাশিয়ার সমালোচিত ভাড়াটে সশস্ত্র গোষ্ঠী ওয়াগনারকে অপরাধী সংগঠন ঘোষণা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এর কারণ জানতে চেয়ে শনিবার হোয়াইট হাউসে এক খুদে বার্তা পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন। খবর রয়টার্সের।
ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ বাহিনীর সহযোগী গোষ্ঠী হিসেবে কাজ করছে ওয়াগনার। সশস্ত্র গোষ্ঠীটিকে 'আন্তর্জাতিক অপরাধী সংগঠন' মনোনীত করার কথা শুক্রবার জানান মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি। তিনি বলেন, 'এটি একটি অপরাধী সংগঠন, যা ব্যাপকভাবে নৃশংসতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজে জড়িত।'
রয়টার্সের দাবি, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ইয়েভজেনি প্রিগোজিনের নিয়ন্ত্রণাধীন ওয়াগনার গ্রুপের প্রায় ৫০ হাজার যোদ্ধা ইউক্রেনে লড়াই করছে। এদের অন্তত ৮০ শতাংশকে রাশিয়ার কারাগার থেকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন
আরও জোরদারে প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ার মিত্র উত্তর কোরিয়া থেকেও অস্ত্র সরবরাহ করেছে বলে দাবি করেছে হোয়াইট হাউস। যদিও বিষয়টিকে পুরোপুরি অস্বীকার করে একে ভিত্তিহীন এবং গুজব বলছে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওয়াশিংটন ২০১৭ সালে এবং গত ডিসেম্বরেও ওয়াগনার গ্রুপের ওপর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। সংগঠনটির অস্ত্রের ওপর আধিপত্য কমিয়ে আনতে এ পদক্ষেপ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেনের মতোই সিরিয়া, লিবিয়া, সুদানসহ অন্যান্য কিছু দেশেও সক্রিয় থাকার দাবিতে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপীয় ইউনিয়নও সংগঠনটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
আরও জোরদারে প্রতিষ্ঠানটি রাশিয়ার মিত্র উত্তর কোরিয়া থেকেও অস্ত্র সরবরাহ করেছে বলে দাবি করেছে হোয়াইট হাউস। যদিও বিষয়টিকে পুরোপুরি অস্বীকার করে একে ভিত্তিহীন এবং গুজব বলছে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওয়াশিংটন ২০১৭ সালে এবং গত ডিসেম্বরেও ওয়াগনার গ্রুপের ওপর বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। সংগঠনটির অস্ত্রের ওপর আধিপত্য কমিয়ে আনতে এ পদক্ষেপ নেয় যুক্তরাষ্ট্র। ইউক্রেনের মতোই সিরিয়া, লিবিয়া, সুদানসহ অন্যান্য কিছু দেশেও সক্রিয় থাকার দাবিতে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ইউরোপীয় ইউনিয়নও সংগঠনটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।