
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিএনপি স্থায়ী কমিটির বৈঠক পূজার আগে ঢাকায় বড় সমাবেশ থেকে আলটিমেটাম

ভোটের প্রস্তুতি জাতীয় পার্টির প্রাথমিক লক্ষ্য এককভাবে ৩০০ আসনেই প্রার্থী

ইশতেহার তৈরির জন্য মতামত চায় আ.লীগ

দুই আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ

খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করুন: জামায়াত

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে: ওবায়দুল কাদের

ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করছে: নুর
হিরো আলমের অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন ইসি রাশেদা

বগুড়া-৪ ও ৬ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমের অভিযোগের ভিত্তি নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) বেগম রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেছেন, এ আসনের উপনির্বাচনের ফলাফল শতভাগ সঠিক।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। বুধবার এ দুটিসহ মোট ছয়টি আসনে উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
রাশেদা সুলতানা বলেন, পত্রিকায় দেখেছি ফলাফল নিয়ে হিরো আলম সাহেবের আপত্তি আছে বা উনি একটু অসন্তুষ্ট হয়েছেন। গণমাধ্যমে এ খবর আসার পর আমরা তা আমলে নিয়ে রেকি করার চেষ্টা করেছি। বগুড়ার ডিসির সঙ্গে কথা বলা, জেলা নির্বাচন অফিসার, উপজেলা নির্বাচন অফিসার- প্রত্যেকের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি।
স্যার (সিইসি) নিজেও কথা বলেছেন। ডিসি সাহেব আমাদের নিশ্চিত করেছেন যে, রেজাল্ট হান্ড্রেড পারসেন্ট সঠিক। হিরো আলমের এজেন্টকে কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল দেওয়া হয়নি- এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি যে, উনি নন্দিগ্রামে এজেন্ট দেননি। ডিসি সাহেব আমাকে জানিয়েছেন, উনি অনেক কেন্দ্রে পরিদর্শনে গিয়ে তার এজেন্ট পাননি। কাহালুতে উনার কিছু এজেন্ট ছিল। সেখানে অন্য প্রার্থীদের এজেন্ট নাই বা রেজাল্ট দেওয়া হয়নি এমন কোনো অভিযোগ কিন্তু নাই। উনি (হিরো আলম) হেরে গেছেন, উনার কষ্ট হয়েছে। কষ্ট নানাভাবে প্রকাশ করছেন। উনি এসব অভিযোগ করতেই পারেন। একজন মানুষ বললেই তো আর সেটা হয়ে যায় না। প্রমাণ তো থাকতে হবে। এ নির্বাচনের বিষয়ে তদন্ত করবেন
কিনা- এমন প্রশ্নে ইসি রাশেদা বলেন, না। আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের কাছে যে রেজাল্ট শিট আছে, তাতে আমরা নিজেরাও একটু ক্যালকুলেট করে দেখলাম যে, কোথাও কোনো ব্যত্যয় নেই। আমাদের দেশের কালচারটা কিন্তু এরকমই যে, একজন প্রার্থী যখন হেরে যায় তখন নানান ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রবণতা দেখা যায়। শুধু হিরো আলম সাহেব না, আমরা যতগুলো নির্বাচন করলাম সব জায়গাতেই এ ধরনের প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। ইভিএমে ভোট নেওয়ার পর রেজাল্ট প্রকাশে দেরি হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের পর কিন্তু অনেক কাজ থাকে। চারটা, পাঁচটা রেজাল্ট শিট তৈরি করতে হয়। সবগুলো যখন কম্পাইল্ড করতে যায় বা দিতে যায় বারবার কিন্তু তা ক্রস চেক করতে হয়।
তা না হলে হুট করে যদি একটা ভুল হয়ে যায়, ভুল হতেই পারে। এজন্য মিলাতে সময় লেগে যায়। সবগুলো মিলিয়ে প্রস্তুত করতে সময় লেগে যায়। সিসি ক্যামেরা না থাকার কারণে ভোট পর্যবেক্ষণে সমস্যা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে এই কমিশনার বলেন, সিসি ক্যামেরা থাকলে অবশ্যই ভালো হয়। সিসি ক্যামেরা থাকলে আমরা নিজের চোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছি। তাই যদি না হবে তাহলে সব মহল থেকে কেন বলবেন যে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করেন। আমি মনে করি, সিসি ক্যামেরা থাকলে আরও অনেক বেশি স্বচ্ছভাবে কাজ করা সহজ হয়। এটি বলতে কোনো দ্বিধা নেই।
স্যার (সিইসি) নিজেও কথা বলেছেন। ডিসি সাহেব আমাদের নিশ্চিত করেছেন যে, রেজাল্ট হান্ড্রেড পারসেন্ট সঠিক। হিরো আলমের এজেন্টকে কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল দেওয়া হয়নি- এমন অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি যে, উনি নন্দিগ্রামে এজেন্ট দেননি। ডিসি সাহেব আমাকে জানিয়েছেন, উনি অনেক কেন্দ্রে পরিদর্শনে গিয়ে তার এজেন্ট পাননি। কাহালুতে উনার কিছু এজেন্ট ছিল। সেখানে অন্য প্রার্থীদের এজেন্ট নাই বা রেজাল্ট দেওয়া হয়নি এমন কোনো অভিযোগ কিন্তু নাই। উনি (হিরো আলম) হেরে গেছেন, উনার কষ্ট হয়েছে। কষ্ট নানাভাবে প্রকাশ করছেন। উনি এসব অভিযোগ করতেই পারেন। একজন মানুষ বললেই তো আর সেটা হয়ে যায় না। প্রমাণ তো থাকতে হবে। এ নির্বাচনের বিষয়ে তদন্ত করবেন
কিনা- এমন প্রশ্নে ইসি রাশেদা বলেন, না। আমরা সন্তুষ্ট। আমাদের কাছে যে রেজাল্ট শিট আছে, তাতে আমরা নিজেরাও একটু ক্যালকুলেট করে দেখলাম যে, কোথাও কোনো ব্যত্যয় নেই। আমাদের দেশের কালচারটা কিন্তু এরকমই যে, একজন প্রার্থী যখন হেরে যায় তখন নানান ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রবণতা দেখা যায়। শুধু হিরো আলম সাহেব না, আমরা যতগুলো নির্বাচন করলাম সব জায়গাতেই এ ধরনের প্রবণতা লক্ষ্য করেছি। ইভিএমে ভোট নেওয়ার পর রেজাল্ট প্রকাশে দেরি হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, নির্বাচনের পর কিন্তু অনেক কাজ থাকে। চারটা, পাঁচটা রেজাল্ট শিট তৈরি করতে হয়। সবগুলো যখন কম্পাইল্ড করতে যায় বা দিতে যায় বারবার কিন্তু তা ক্রস চেক করতে হয়।
তা না হলে হুট করে যদি একটা ভুল হয়ে যায়, ভুল হতেই পারে। এজন্য মিলাতে সময় লেগে যায়। সবগুলো মিলিয়ে প্রস্তুত করতে সময় লেগে যায়। সিসি ক্যামেরা না থাকার কারণে ভোট পর্যবেক্ষণে সমস্যা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে এই কমিশনার বলেন, সিসি ক্যামেরা থাকলে অবশ্যই ভালো হয়। সিসি ক্যামেরা থাকলে আমরা নিজের চোখ দিয়ে দেখতে পাচ্ছি। তাই যদি না হবে তাহলে সব মহল থেকে কেন বলবেন যে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করেন। আমি মনে করি, সিসি ক্যামেরা থাকলে আরও অনেক বেশি স্বচ্ছভাবে কাজ করা সহজ হয়। এটি বলতে কোনো দ্বিধা নেই।