![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830645-1722030675.jpg)
রাজস্ব আদায়ে ৫ চ্যালেঞ্জ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830255-1721911452.jpg)
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/4-1721899237-1.webp)
২০২৩ সালে সাড়ে ৪ কোটির বেশি চকলেট খেয়েছেন এমিরেটস যাত্রীরা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828502-1721066025.jpg)
হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ পেছাল কেদ্রীয় ব্যাংক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828513-1721086145.jpg)
অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828187-1720988623-1.jpg)
নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়বে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828187-1720988623.jpg)
নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়বে
হিমার্স হামলায় কত রুশ সেনা নিহত?
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/01/image-631197-1672714358.jpg)
১১ মাস ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন অত্যাধুনিক সমারস্ত্র হিমার্স দিয়ে রুশ সেনাদের ওপর সবচেয়ে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে ইউক্রেনীয় বাহিনী।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী দাবি, তারা পূর্বাঞ্চলীয় দোনেৎস্কে হিমার্স দিয়ে চালানো রকেট হামলায় কয়েক শত রুশ সৈন্যকে হত্যা করেছে।
ইউক্রেন নিহতের সংখ্যা প্রায় ৪০০ বলে দাবি করলেও রুশ কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের ৬৩ জন সৈন্য নিহত হয়েছে। খবর বিবিসির।
এসব সংখ্যা নিশ্চিতভাবে যাচাই করা যায়নি। দোনেৎস্কের রুশ-সমর্থক কর্তৃপক্ষ হতাহতের কথা স্বীকার করলেও প্রথম দিকে কোন সংখ্যা নিশ্চিত করেনি।
রুশ অধিকৃত মাকিইভকা শহরে একটি স্কুল ভবনে– যা রুশ সৈন্যরা একটি ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করছিল– ইউক্রেনীয় কয়েকটি রকেট সেখানে আঘাত হানে।
সোমবার রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়,
ইউক্রেনীয় বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া হিমার্স রকেট সিস্টেম ব্যবহার করে ৬টি রকেট নিক্ষেপ করে তবে দুটি রকেট গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। এতে বলা হয়, হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল একটি ভবন যাতে রুশ সৈন্যরা থাকতো। রুশ এক কর্মকর্তা বলেন, এটি ছিল সবচেয়ে এক বড় আঘাত। দোনেৎস্কের এক রুশ সমর্থক কর্মকর্তা দানিল বেজসোনভ বলেছেন, নতুন বছর প্রথম দিনে মধ্যরাতের দু’মিনিট পরই ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানে। টেলিগ্রাম মেসেজিং এ্যাপে পোস্ট করা এক বার্তায় তিনি বলেন, হামলায় হতাহতের সংখ্যা এখনো গণনা করা হচ্ছে। কিছু রুশ ভাষ্যকার এবং ব্লগার হামলার কথা স্বীকার করেছেন, তবে তারা আভাস দেন যে নিহতের সংখ্যা যত দাবি করা হচ্ছে তার চেয়ে কম। তবে রুশপন্থী ভাষ্যকার ইগর গিরকিন
বলেন, নিহতের সংখ্যা শত শত, যদিও সঠিক সংখ্যা এখনো অজানা কারণ অনেকে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। ভবনটি প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং এতে গোলাবারুদ মজুত করা ছিল বলে ক্ষতি আরো বেশি হয়েছে বলে তিনি জানান। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর দাবি, তাদের এ হামলায় ৪০০ নিহত ও আরও ৩০০ জন আহত হয়েছে। হামলার শিকার সৈন্যদেরকে সম্প্রতি রুশ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মাকিভকায় এই হামলার কয়েকঘন্টার মধ্যেই রুশ হামলার শিকার হয় কিয়েভ। রোববার রাতে কিয়েভে জরুরি অবকাঠামো লক্ষ্য অনেকগুলো ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রুশ বাহিনী। অবশ্য ইউক্রেনীয় বাহিনী দাবি করছে, তারা ইরানে-তৈরি ৩৯টি শাহেদ ড্রোনের সবগুলোকেই গুলি করে ভূপাতিত করেছে। তবে কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিৎস্কো বলেছেন, রুশ
ড্রোন হামলায় বিভিন্ন জ্বালানি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং এর ফলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটেছে। ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ একটি রুশ ড্রোনের ধ্বংসাবশেষের ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে যাতে রুশ ভাষায় 'শুভ নববর্ষ' লেখা দেখা যায়। সম্প্রতি রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানীর ওপর ক্ষেপণাস্ত্র এবং ইরানে-তৈরি ড্রোন দিয়ে অনেকগুলো হামলা চালিয়েছে।
ইউক্রেনীয় বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া হিমার্স রকেট সিস্টেম ব্যবহার করে ৬টি রকেট নিক্ষেপ করে তবে দুটি রকেট গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। এতে বলা হয়, হামলার লক্ষ্যবস্তু ছিল একটি ভবন যাতে রুশ সৈন্যরা থাকতো। রুশ এক কর্মকর্তা বলেন, এটি ছিল সবচেয়ে এক বড় আঘাত। দোনেৎস্কের এক রুশ সমর্থক কর্মকর্তা দানিল বেজসোনভ বলেছেন, নতুন বছর প্রথম দিনে মধ্যরাতের দু’মিনিট পরই ক্ষেপণাস্ত্রটি আঘাত হানে। টেলিগ্রাম মেসেজিং এ্যাপে পোস্ট করা এক বার্তায় তিনি বলেন, হামলায় হতাহতের সংখ্যা এখনো গণনা করা হচ্ছে। কিছু রুশ ভাষ্যকার এবং ব্লগার হামলার কথা স্বীকার করেছেন, তবে তারা আভাস দেন যে নিহতের সংখ্যা যত দাবি করা হচ্ছে তার চেয়ে কম। তবে রুশপন্থী ভাষ্যকার ইগর গিরকিন
বলেন, নিহতের সংখ্যা শত শত, যদিও সঠিক সংখ্যা এখনো অজানা কারণ অনেকে এখনো নিখোঁজ রয়েছে। ভবনটি প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং এতে গোলাবারুদ মজুত করা ছিল বলে ক্ষতি আরো বেশি হয়েছে বলে তিনি জানান। ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর দাবি, তাদের এ হামলায় ৪০০ নিহত ও আরও ৩০০ জন আহত হয়েছে। হামলার শিকার সৈন্যদেরকে সম্প্রতি রুশ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মাকিভকায় এই হামলার কয়েকঘন্টার মধ্যেই রুশ হামলার শিকার হয় কিয়েভ। রোববার রাতে কিয়েভে জরুরি অবকাঠামো লক্ষ্য অনেকগুলো ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় রুশ বাহিনী। অবশ্য ইউক্রেনীয় বাহিনী দাবি করছে, তারা ইরানে-তৈরি ৩৯টি শাহেদ ড্রোনের সবগুলোকেই গুলি করে ভূপাতিত করেছে। তবে কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিৎস্কো বলেছেন, রুশ
ড্রোন হামলায় বিভিন্ন জ্বালানি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং এর ফলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটেছে। ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ একটি রুশ ড্রোনের ধ্বংসাবশেষের ছবি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করে যাতে রুশ ভাষায় 'শুভ নববর্ষ' লেখা দেখা যায়। সম্প্রতি রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানীর ওপর ক্ষেপণাস্ত্র এবং ইরানে-তৈরি ড্রোন দিয়ে অনেকগুলো হামলা চালিয়েছে।