
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিএনপি নেতা আমীর খসরু-স্বপন-প্রিন্সের জামিন মেলেনি

সাজানো প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদে আ’লীগ

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে এলাকায় সভা করার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনএম প্রার্থীকে জরিমানা

ঝালকাঠির অপ্রতিরোধ্য অপরাজিতা ইসরাত জাহান সোনালীর সাফল্য গাঁথা

অবরোধে আরও ৫টি যানবাহনে অগ্নিসংযোগ

শামীম ওসমানের সম্পদ কমেছে, বেড়েছে ঋণের বোঝা

বাবুবাজার ব্রিজে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৩
হতাশায় বিএনপি নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর কথা শুনে বিএনপি নেতারা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ডোনাল্ড লুর কথা শুনে বিএনপি অসুস্থ হয়ে গেছে। হতাশা থেকে এখন তারা অসুস্থতায় পড়েছেন। ৫৪ দলের নেতারা ৫৪ মতে বিভক্ত। বিএনপির আসল নেতারা হাসপাতালে। আর পাতি নেতারা বলছেন, সুনামি নামিয়ে সরকার হটাবেন।’
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতন ঘটানোর ক্ষমতা বিএনপির নেই দাবি করে ওবায়দুল কাদের বলেন,
‘আন্দোলনের সাগরের উত্তাল ঢেউ দূরে থাক নদীতেও ঢেউও তুলতে পারলো না বিএনপি। তারা আবার সরকার পতন ঘটাবে কীভাবে?’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, হতাশায় বিএনপি জোটের বাজার ভেঙে যাচ্ছে। এ হতাশার জোট দিয়ে শেখ হাসিনা সরকার হটানো দুরাশার বাণী। সরকারের পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসুন। সরকার নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামাবে না। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশনার।’ তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পাকিস্তান ছাড়া কোথাও নেই। তত্ত্বাবধায়কের কথা ভুলে যান। আইনি মাধ্যমে গঠিত নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ প্রশ্নই আসে না। বিএনপির অস্বাভাবিক আবদার পরিবর্তনে সাপোর্ট না দেওয়ার কারণে তারা নির্বাচন কমিশন চায় না।’ আন্দোলনের টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলে কাদের বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলনের টাকা আসে কোথা থেকে,
সেটা আমরা জানি। যারা শেখ হাসিনা সরকারকে হটানোর জন্য টাকা দিচ্ছেন, তাদেরও খবর আছে।’ দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার শক্তি বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। আওয়ামী লীগের শত্রু আওয়ামী লীগ হলে, আওয়ামী লীগকে বাঁচাবে কে?’ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে আবারও
বিজয়ী করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, জাতির পিতার অসমাপ্ত পরিকল্পনা একের পর এক বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে আবারও জয়যুক্ত করতে কাজ করুন। বঙ্গবন্ধু যখন ধ্বংসস্তূপের বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই আমরা তাকে ১৫ আগস্টে হারালাম। বঙ্গবন্ধুকন্যা ফিরে আসার পর আবারও ঘুরে দাঁড়ালো বাঙালি। তিনি বলেন, দেশের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে শেখ হাসিনাকে হৃদয় দিয়ে মানুষ ভালোবাসে না। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে, যতদিন বঙ্গবন্ধুকন্যা বেঁচে থাকবেন, ততদিন দেশ আলোকিত থাকবে, দেশ এগিয়ে যাবে। সেজন্য দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছেন, আপনাদের শুধু ভোটারদের কাছে
যেতে হবে, কথা বলতে হবে।
‘আন্দোলনের সাগরের উত্তাল ঢেউ দূরে থাক নদীতেও ঢেউও তুলতে পারলো না বিএনপি। তারা আবার সরকার পতন ঘটাবে কীভাবে?’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, হতাশায় বিএনপি জোটের বাজার ভেঙে যাচ্ছে। এ হতাশার জোট দিয়ে শেখ হাসিনা সরকার হটানো দুরাশার বাণী। সরকারের পরিবর্তন চাইলে নির্বাচনে আসুন। সরকার নির্বাচন নিয়ে মাথা ঘামাবে না। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশনার।’ তিনি বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পাকিস্তান ছাড়া কোথাও নেই। তত্ত্বাবধায়কের কথা ভুলে যান। আইনি মাধ্যমে গঠিত নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ প্রশ্নই আসে না। বিএনপির অস্বাভাবিক আবদার পরিবর্তনে সাপোর্ট না দেওয়ার কারণে তারা নির্বাচন কমিশন চায় না।’ আন্দোলনের টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলে কাদের বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলনের টাকা আসে কোথা থেকে,
সেটা আমরা জানি। যারা শেখ হাসিনা সরকারকে হটানোর জন্য টাকা দিচ্ছেন, তাদেরও খবর আছে।’ দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে ধ্বংস করার শক্তি বাংলাদেশের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। আওয়ামী লীগের শত্রু আওয়ামী লীগ হলে, আওয়ামী লীগকে বাঁচাবে কে?’ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জমান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য আব্দুল বাতেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে আবারও
বিজয়ী করতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, জাতির পিতার অসমাপ্ত পরিকল্পনা একের পর এক বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে আবারও জয়যুক্ত করতে কাজ করুন। বঙ্গবন্ধু যখন ধ্বংসস্তূপের বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখনই আমরা তাকে ১৫ আগস্টে হারালাম। বঙ্গবন্ধুকন্যা ফিরে আসার পর আবারও ঘুরে দাঁড়ালো বাঙালি। তিনি বলেন, দেশের এমন কোনো জায়গা নেই, যেখানে শেখ হাসিনাকে হৃদয় দিয়ে মানুষ ভালোবাসে না। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে, যতদিন বঙ্গবন্ধুকন্যা বেঁচে থাকবেন, ততদিন দেশ আলোকিত থাকবে, দেশ এগিয়ে যাবে। সেজন্য দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় আছেন, আপনাদের শুধু ভোটারদের কাছে
যেতে হবে, কথা বলতে হবে।