
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ফের নৌকায় ভোট চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আবারো নৌকায় ভোট চাইলেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
রোববার রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা জানেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে দেশের উন্নয়ন হয়। চলতি বছরের শেষে নির্বাচন। রাজশাহীর এই বিশাল জনসমাবেশ থেকে আপনারা আমাকে কথা দিন। অতীতের মতো আগামী নির্বাচনেও নৌকায় ভোট দিয়ে উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখবেন। আমরা কথা দিচ্ছি ২০৪১ সালে একটি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ দেখতে পাবেন। জনতা দুই হাত তুলে সমস্বরে চিৎকার করে শেখ হাসিনার কথায় সায় দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট বলে বেড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ পালানোর পথ পাবে না। আমি স্পষ্ট করে বলতে
চাই আওয়ামী লীগ কখনো দেশ ছেড়ে পালায় না। বরং দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির নেতারা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বিএনপির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা নাকি ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতির বিচার করবেন। যে দলের নেতানেত্রীরা দুর্নীতির দায়ে জেল খাটছে তারা কিভাবে অন্যের দুর্নীতির বিচারের কথা মুখে আনে। তারেক রহমান নাকি দেশে ফিরে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এসব হুমকিকে ভয় পায় না। কারণ আওয়ামী লীগের জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে, কোনো দুর্নীতি করে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার বিকালে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণ দেন। বিকাল ৩টা ৫৪ মিনিট থেকে ৪টা
২৫ মিনিট পর্যন্ত ৩১ মিনিটের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বিগত ১৪ বছরে দেশে এবং রাজশাহীতে যে উন্নয়ন হয়েছে তা তুলে ধরেন। এ সময় তিনি দেশে চলমান বিএনপি-জামায়াত জোটের আন্দোলন কর্মসূচি নিয়েও কথা বলেন। রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসমাবেশে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন। সঞ্চালনা করেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াদুদ দারা এবং মহানগর সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। সমাবেশ শুরুর আগে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। বিভিন্ন সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি একদিনে দেশের শতাধিক সেতু উদ্বোধন করেছি। পদ্মা সেতু আমরাই
করেছি, যা উন্নত বিশ্বের মানুষদেরও বিস্মিত করেছে। বঙ্গবন্ধু ট্যানেল হচ্ছে, আমরা মেট্রোরেল চালু করেছি। পাতাল রেলের যুগে যাচ্ছি। দারিদ্র্য ৪০ থেকে ২০ ভাগে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। আমরা সারা দেশে নারীর ক্ষমতায়ন তথা মা-বোনেদের আয় রোজগারের ব্যবস্থা করেছি। আমরাই দেশে প্রথম স্কুলছাত্রীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রচেষ্ঠার ফলে গ্রামেও তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার ঘটেছে। ফলে প্রশিক্ষণ নিয়ে শিক্ষিত বেকার যুবক ও যুব মহিলারা কর্মসংস্থানের সুযোগ করে নিচ্ছেন। এসবই আওয়ামী লীগের উন্নয়ন ও সুশাসনের ফল। দেশের কোন মানুষ গৃহহীন থাকবেন না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা গৃহহীনদের বিনামূল্যে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি এবং দিচ্ছি। কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যাদের জমি নেই
ভূমিহীন তাদের ২ কাঠা করে জমি দিচ্ছি যেন তারা নিজেরাই ঘর করে নিতে পারে। চাষাবাদের জন্য জমি দিচ্ছি। আওয়ামী লীগের আমলে দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন ও কর্মহীন থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইটি ও হাইকেট পার্ক করেছি। এই রাজশাহীতেও বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক করেছি। এখানে জয় সিলিকন সেন্টার হয়েছে। এসব প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষিত বেকাররা তথ্যপ্রযুক্তির বিষয়ে কাজের সুযোগ পাচ্ছে।
চাই আওয়ামী লীগ কখনো দেশ ছেড়ে পালায় না। বরং দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির নেতারা দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন। বিএনপির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা নাকি ক্ষমতায় গিয়ে দুর্নীতির বিচার করবেন। যে দলের নেতানেত্রীরা দুর্নীতির দায়ে জেল খাটছে তারা কিভাবে অন্যের দুর্নীতির বিচারের কথা মুখে আনে। তারেক রহমান নাকি দেশে ফিরে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা এসব হুমকিকে ভয় পায় না। কারণ আওয়ামী লীগের জনগণের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করে, কোনো দুর্নীতি করে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোববার বিকালে রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশাল জনসমাবেশে প্রধান অতিথির ভাষণ দেন। বিকাল ৩টা ৫৪ মিনিট থেকে ৪টা
২৫ মিনিট পর্যন্ত ৩১ মিনিটের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বিগত ১৪ বছরে দেশে এবং রাজশাহীতে যে উন্নয়ন হয়েছে তা তুলে ধরেন। এ সময় তিনি দেশে চলমান বিএনপি-জামায়াত জোটের আন্দোলন কর্মসূচি নিয়েও কথা বলেন। রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জনসমাবেশে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন। সঞ্চালনা করেন রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াদুদ দারা এবং মহানগর সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। সমাবেশ শুরুর আগে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। বিভিন্ন সংকটেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমি একদিনে দেশের শতাধিক সেতু উদ্বোধন করেছি। পদ্মা সেতু আমরাই
করেছি, যা উন্নত বিশ্বের মানুষদেরও বিস্মিত করেছে। বঙ্গবন্ধু ট্যানেল হচ্ছে, আমরা মেট্রোরেল চালু করেছি। পাতাল রেলের যুগে যাচ্ছি। দারিদ্র্য ৪০ থেকে ২০ ভাগে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছি। আমরা সারা দেশে নারীর ক্ষমতায়ন তথা মা-বোনেদের আয় রোজগারের ব্যবস্থা করেছি। আমরাই দেশে প্রথম স্কুলছাত্রীদের জন্য শিক্ষা উপবৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রচেষ্ঠার ফলে গ্রামেও তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার ঘটেছে। ফলে প্রশিক্ষণ নিয়ে শিক্ষিত বেকার যুবক ও যুব মহিলারা কর্মসংস্থানের সুযোগ করে নিচ্ছেন। এসবই আওয়ামী লীগের উন্নয়ন ও সুশাসনের ফল। দেশের কোন মানুষ গৃহহীন থাকবেন না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা গৃহহীনদের বিনামূল্যে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি এবং দিচ্ছি। কাজের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যাদের জমি নেই
ভূমিহীন তাদের ২ কাঠা করে জমি দিচ্ছি যেন তারা নিজেরাই ঘর করে নিতে পারে। চাষাবাদের জন্য জমি দিচ্ছি। আওয়ামী লীগের আমলে দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন ও কর্মহীন থাকবে না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে দেশের বিভিন্ন স্থানে আইটি ও হাইকেট পার্ক করেছি। এই রাজশাহীতেও বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক করেছি। এখানে জয় সিলিকন সেন্টার হয়েছে। এসব প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষিত বেকাররা তথ্যপ্রযুক্তির বিষয়ে কাজের সুযোগ পাচ্ছে।