
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

গাজা ‘ছাড়ো নয় মরো’

জলবায়ু সম্মেলন ৪ দিনে ৫৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি তহবিল ঘোষণা

স্বামীর অনুপস্থিতিতে বুশরা বিবির বাড়িতে আসতেন ইমরান খান!

সৌদি আরব ও ইউএই সফরে যাচ্ছেন পুতিন

নাইজেরিয়ার সামরিক বাহিনীর ‘ভুল’ হামলায় নিহত ৮৫

ইউটিউবে ভিউ বাড়াতে নিজের বিমান বিধ্বস্ত, ৬ মাসের জেল

তীব্র গতিতে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’
সৌদি আরবকে পরমাণু প্রযুক্তি দিচ্ছে চীন-রাশিয়া!

রাশিয়া-উইক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বদলে যেতে থাকে বিশ্বের পরাশক্তি গুলোর মধ্যে বিরোধের চিত্র। নতুন করে আলোচনায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। বিশেষ করে চীনের আগ্রহ বেড়েছে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর প্রতি। চীনের কারণে দীর্ঘ দিন পর সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন এবং সোমালিয়ায় যুদ্ধ অবসানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সিরিয়ায় যুদ্ধ অবসানেও সৌদি আরব ভূমিকা রাখছে।
এদিকে চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের মতো দেশগুলোর কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে একটি পরমাণু শক্তিকেন্দ্র নির্মাণের বিষয়টি বিবেচনা করছে সৌদি আরব। যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্পর্শকাতর নিরাপত্তা চুক্তিতে আসার জন্য চাপ দেয়ার প্রয়াসে সৌদি আরব এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সৌদি আরব অনেক দিন ধরেই
নিজস্ব বেসামরিক পরমাণু স্থাপনা নির্মাণ করতে চাচ্ছে। আর এ ব্যাপারে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা কামনা করছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এর বিনিময়ে ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার শর্ত দিয়েছিল। ইসরাইলের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে পারলে তা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের জন্য বিশাল এক সাফল্য বিবেচিত হতে পারত। তারা এটাকে তাদের অগ্রাধিকার তালিকাতেও রেখেছে। তবে সৌদি আরব এ ব্যাপারে দাবি করেছে যে তাদের নিজস্ব ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা চলবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এই প্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের ওপর জোর দিয়ে আসছে। এই প্রেক্ষাপটে অন্যান্য দেশের কাছ থেকে বিকল্প অনুসন্ধানে নামে। তাদের কাছে বিকল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্স। এ ব্যাপারে অবগত
একটি সূত্র এফটিকে জানিয়েছে, সর্বোত্তম প্রস্তাবটিই গ্রহণ করবে সৌদি আরব। ওই সূত্রটি জানায়, রিয়াদ এখনো যুক্তরাষ্ট্রকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে। কারণ দেশটি আগে থেকেই সৌদি আরবের ঘনিষ্ঠ মিত্র। কিন্তু ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে ওয়াশিংটনের বিধিনিষেধের কারণে তারা বিকল্পের দিকে নজর দিতে বাধ্য হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে চীনের অনেক ঘনিষ্ঠ হয়েছে সৌদি আরব। দেশটি এখন তার বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। সদ্য সমাপ্ত ব্রিকস সম্মেলনে সৌদি আরব এই জোটের সদস্য হয়েছে। গত বছর আঞ্চলিক একটি শীর্ষ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে স্বাগত জানায় রিয়াদ। আবার শির চেষ্টায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যকার বিরোধের অবসান হচ্ছে। সূত্র : মিডল ইস্ট আই
নিজস্ব বেসামরিক পরমাণু স্থাপনা নির্মাণ করতে চাচ্ছে। আর এ ব্যাপারে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা কামনা করছিল। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এর বিনিময়ে ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার শর্ত দিয়েছিল। ইসরাইলের সাথে সৌদি আরবের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে পারলে তা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের জন্য বিশাল এক সাফল্য বিবেচিত হতে পারত। তারা এটাকে তাদের অগ্রাধিকার তালিকাতেও রেখেছে। তবে সৌদি আরব এ ব্যাপারে দাবি করেছে যে তাদের নিজস্ব ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা চলবে না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এই প্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের ওপর জোর দিয়ে আসছে। এই প্রেক্ষাপটে অন্যান্য দেশের কাছ থেকে বিকল্প অনুসন্ধানে নামে। তাদের কাছে বিকল্প হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে চীন, রাশিয়া ও ফ্রান্স। এ ব্যাপারে অবগত
একটি সূত্র এফটিকে জানিয়েছে, সর্বোত্তম প্রস্তাবটিই গ্রহণ করবে সৌদি আরব। ওই সূত্রটি জানায়, রিয়াদ এখনো যুক্তরাষ্ট্রকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে। কারণ দেশটি আগে থেকেই সৌদি আরবের ঘনিষ্ঠ মিত্র। কিন্তু ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণে ওয়াশিংটনের বিধিনিষেধের কারণে তারা বিকল্পের দিকে নজর দিতে বাধ্য হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে চীনের অনেক ঘনিষ্ঠ হয়েছে সৌদি আরব। দেশটি এখন তার বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। সদ্য সমাপ্ত ব্রিকস সম্মেলনে সৌদি আরব এই জোটের সদস্য হয়েছে। গত বছর আঞ্চলিক একটি শীর্ষ সম্মেলনে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে স্বাগত জানায় রিয়াদ। আবার শির চেষ্টায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যকার বিরোধের অবসান হচ্ছে। সূত্র : মিডল ইস্ট আই