ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
চার দিনে খান ইউনিস ছেড়েছেন পৌনে ২ লাখ ফিলিস্তিনি
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১ শতাংশের আয় এক দশকে ৪০ ট্রিলিয়ন বেড়েছে : অক্সফাম
যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাইডেন–নেতানিয়াহুর বৈঠকে
খামেনির ফতোয়া বাস্তবায়নের জন্য রুশদির ওপর হামলা: যুক্তরাষ্ট্র
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ইরান
ইমরান খানের দলের সেই ‘নিলি পরী’ গ্রেফতার
এবার অক্সফোর্ডের চ্যান্সেলর পদে লড়বেন কারাবন্দি ইমরান খান
সেই ভয়াবহ হামলার জন্য ‘মোবাইল ফোন ব্যবহারকে’ দায়ী করল রাশিয়া
ইউক্রেনের দোনেৎস্কের মাকিভকায় রাশিয়ার সেনাবাহিনীর একটি ব্যারাকে ভয়াবহ হামলা চালায় ইউক্রেন। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ীই ওই হামলায় ৮৯ সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। তবে ইউক্রেনের দাবি, ওইদিন একসঙ্গে ৪০০ সেনা নিহত হন।
গত ১ জানুয়ারি নতুন বছরের প্রথমদিনে হামলার ঘটনা ঘটে। কিভাবে ইউক্রেন এত শক্তিশালী হামলা চালালো সেটির কারণ খুঁজে বের করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। সেই তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, ব্যারাকে থাকা সেনারা লুকিয়ে নিষিদ্ধ মোবাইল ফোন ব্যবহার করায় এ হামলা চালাতে সমর্থ হয়েছে ইউক্রেন। কারণ মোবাইল ফোন ট্র্যাক করে তাদের অবস্থান জেনে ফেলে ইউক্রেনীয় সেনারা।
এ ব্যাপারে একটি বিবৃতিতে তদন্ত কমিটি বলেছে, ‘কমিটি বিস্তারিত উদঘাটনের চেষ্টা করছে। কিন্তু
এটি নিশ্চিত যে হামলার প্রধান কারণ ছিল মোবাইল ফোন। নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও অসংখ্য সেনা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন। যারা শত্রুদের হামলার সক্ষমতার আয়ত্বে ছিলেন।’ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এ বিষয়টি সেনাদের অবস্থান জানতে ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে সহায়তা করেছে।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবহেলা প্রমাণিত হবে তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দোনেৎস্কের মাকিভকায় একটি ভোকেশনাল কলেজে নিজেদের অস্থায়ী ব্যারাক তৈরি করেছিল রাশিয়া। সেখানে রাখা হয়েছিল সদ্যই সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়া সেনাদের। তাদের ওপর হঠাৎ করে ১ জানুয়ারি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইউক্রেন। এতে সেখানে অবস্থানরত বেশিরভাগই প্রাণ হারান। নিহত ওই সেনাদের
ভবনের পাশে একটি অস্ত্রের গুদাম ছিল। হামলায় সেটিও ধসে গেছে। এ ছাড়া এ হামলায় রেজিমেন্টের ডেপুটি কমান্ডার লেফটেনেন্ট কর্ণেল বাচুরিনও নিহত হয়েছেন। রাশিয়ার সামরিক ব্লগার এবং রাজনীতিবিদরা এ হামলার পর কমান্ডারদের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তারা বলেছেন, এটি পুরোপুরি অবহেলার কারণে হয়েছে। এক জায়গায় একসঙ্গে এত সেনা রাখাটাও চরম ভুল ছিল বলে জানিয়েছেন তারা। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি
এটি নিশ্চিত যে হামলার প্রধান কারণ ছিল মোবাইল ফোন। নিষিদ্ধ থাকা সত্ত্বেও অসংখ্য সেনা মোবাইল ফোন ব্যবহার করছিলেন। যারা শত্রুদের হামলার সক্ষমতার আয়ত্বে ছিলেন।’ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এ বিষয়টি সেনাদের অবস্থান জানতে ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাতে সহায়তা করেছে।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবহেলা প্রমাণিত হবে তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয় সেজন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দোনেৎস্কের মাকিভকায় একটি ভোকেশনাল কলেজে নিজেদের অস্থায়ী ব্যারাক তৈরি করেছিল রাশিয়া। সেখানে রাখা হয়েছিল সদ্যই সেনাবাহিনীতে যুক্ত হওয়া সেনাদের। তাদের ওপর হঠাৎ করে ১ জানুয়ারি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইউক্রেন। এতে সেখানে অবস্থানরত বেশিরভাগই প্রাণ হারান। নিহত ওই সেনাদের
ভবনের পাশে একটি অস্ত্রের গুদাম ছিল। হামলায় সেটিও ধসে গেছে। এ ছাড়া এ হামলায় রেজিমেন্টের ডেপুটি কমান্ডার লেফটেনেন্ট কর্ণেল বাচুরিনও নিহত হয়েছেন। রাশিয়ার সামরিক ব্লগার এবং রাজনীতিবিদরা এ হামলার পর কমান্ডারদের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তারা বলেছেন, এটি পুরোপুরি অবহেলার কারণে হয়েছে। এক জায়গায় একসঙ্গে এত সেনা রাখাটাও চরম ভুল ছিল বলে জানিয়েছেন তারা। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি