
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অপরাধী যে দলের যত বড় নেতাই হোক, ছাড় নয়: র্যাব ডিজি

গাজীপুরে ছাঁটাই করা ১৭ শ্রমিকের পুনর্বহাল দাবিতে বিক্ষোভ

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাজপথ না ছাড়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অভিন্ন বৌদ্ধ ঐতিহ্য রয়েছে: প্রণয় ভার্মা

দেড় বছরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আরও ১ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গা

ফোনে ‘বোমার খবর’, ওড়ার আগ মুহূর্তে থামানো হল বিমানের নেপালগামী ফ্লাইট
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করেছেন আদালত। এতে ১২ কোটি ১১ লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা রয়েছে।
সোমবার (০৪ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন। মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অবরুদ্ধ হওয়া ব্যাংক হিসাবের মধ্যে জনতা ব্যাংক পিএলসিতে ৫ কোটি ৪৪ লাখ ৮২ হাজার ৫১২ টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসির ৩টি হিসাবে ৩ কোটি ৬১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৯৪ টাকা, সীমান্ত ব্যাংক পিএলসিতে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৪৫ হাজার ৫৯৬ টাকা, সিটি ব্যাংক পিএলসির ৩টি হিসাবে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৫২ হাজার ৪২৬
টাকা ও সোনালী ব্যাংক পিএলসিতে ৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকা রয়েছে। দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত আসাদুজ্জামান খান কামাল অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭৪ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রাখে এবং ৯টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৫৫ কোটি ৯২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩৬ টাকা লেনদেন করে মানিলন্ডারিংয়ের সম্পৃক্ত অপরাধ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে পাওয়া অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। তার ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করা না গেলে বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ
কারণে তার নামে ৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন বলে জানায় দুদক।
টাকা ও সোনালী ব্যাংক পিএলসিতে ৮ লাখ ৬৭ হাজার টাকা রয়েছে। দুদকের আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত আসাদুজ্জামান খান কামাল অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৭৪ টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রাখে এবং ৯টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনকভাবে ৫৫ কোটি ৯২ লাখ ৪৪ হাজার ৪৩৬ টাকা লেনদেন করে মানিলন্ডারিংয়ের সম্পৃক্ত অপরাধ দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে পাওয়া অর্থ বা সম্পত্তির অবৈধ উৎস গোপন করার উদ্দেশ্যে তা রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করেছেন। তার ব্যাংক হিসাবগুলো অবরুদ্ধ করা না গেলে বিচারকালে তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না। এতে রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ
কারণে তার নামে ৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন বলে জানায় দুদক।