
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ক্রেনের আঘাতে লাইনচ্যুত ট্রেন, ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ

টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডারে সুপারিশ পেলেন ৩১৬৪ জন

নির্বাচনে বিদেশী কোন চাপ নেই : ইসি আলমগীর

প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন বৃহস্পতিবার

দেশের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই
সাইবার নিরাপত্তা আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন

মন্ত্রিসভার বৈঠকে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২৮ আগস্ট) এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
জানা গেছে, এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন ব্রিফিং করে বিস্তারিত জানাবেন। সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বিকাল সাড়ে ৪টায় এ ব্রিফিং শুরু হবে।
এর আগে, গত ৭ আগস্ট অনুষ্ঠিত বৈঠকে বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন (ডিএসএ) পরিবর্তন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন’ নামে নতুন আইন করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যদিও ডিজিটাল আইনের অধিকাংশ ধারাই নতুন আইনে থাকছে, তবে ৬টি অজামিনযোগ্য এবং ১০টি জামিনযোগ্য ধারা সাইবার নিরাপত্তা আইনে প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে।
এ আইন প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তখন
জানিয়েছিলেন, প্রস্তাবিত নতুন আইনে সাজা কমানোর পাশাপাশি অনেকগুলো অজামিনযোগ্য ধারাকে জামিনযোগ্য করা হয়েছে। এছাড়া মানহানি মামলার জন্য কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে শুধু জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। ফলে মানহানির অভিযোগে মামলা হলে গ্রেফতার করা হবে না। অবশ্য নতুন আইন হলেও আগের সাত হাজার মামলার বিচার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেই চলবে। নতুন আইনে বড় পরিবর্তন না আসায় সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের হয়রানি আদৌ থামবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। বিরোধী মত দমনে ও মুক্ত মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত করতে ডিজিটাল আইন যেভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, তাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার না হলে নতুন আইন যে নামেই আসুক, হয়রানি কমবে না। আবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ক্ষেত্রে অংশীজনের মতামত
বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
জানিয়েছিলেন, প্রস্তাবিত নতুন আইনে সাজা কমানোর পাশাপাশি অনেকগুলো অজামিনযোগ্য ধারাকে জামিনযোগ্য করা হয়েছে। এছাড়া মানহানি মামলার জন্য কারাদণ্ডের বিধান বাদ দিয়ে শুধু জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। ফলে মানহানির অভিযোগে মামলা হলে গ্রেফতার করা হবে না। অবশ্য নতুন আইন হলেও আগের সাত হাজার মামলার বিচার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেই চলবে। নতুন আইনে বড় পরিবর্তন না আসায় সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের হয়রানি আদৌ থামবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে। বিরোধী মত দমনে ও মুক্ত মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত করতে ডিজিটাল আইন যেভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, তাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার না হলে নতুন আইন যে নামেই আসুক, হয়রানি কমবে না। আবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ক্ষেত্রে অংশীজনের মতামত
বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।