
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে কমছে ক্রয়ক্ষমতা

অর্থ সংকটের ধাক্কা এমপিদের প্রকল্পে

খেলাপি ঋণ হ্রাসের অগ্রগতি জানতে চাইবে আইএমএফ

এনআইডি ছাড়াই মোবাইল ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে কিশোর-কিশোরীরা

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি আরও কমল

রিজার্ভে শর্তের অব্যাহতি চাইবে বাংলাদেশ

অর্থবছরের তিন মাস: অর্জন হয়নি রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা
সাইবার ক্রাইমের শিকার আইসিসি, খোয়া ২.৫ মিলিয়ন ডলার

সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আইসিসি। যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতারক চক্র ২০২২ সালে সংস্থাটির ২.৫ মিলিয়ন ডলারের মতো চুরি করে নিয়েছে বলে দাবি করেছে ক্রিকেট বিষয়ক সংবাদ মাধ্যম ইএসপিএন ক্রিকইনফো।
তারা জানিয়েছে, অনলাইন এই প্রতারণা করেছে বিজনেস ই-মেইল কম্প্রোমাইজ (বিইসি)। যা ই-মেইল অ্যাকাউন্ট কম্প্রোমাইস নামেও পরিচিত। ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) বিষয়টিকে ‘সবচেয়ে বড় অনলাইন আর্থিক প্রতারণা’ বলে উল্লেখ করেছে।
আইসিসি এই সাইবার ক্রাইম বা আর্থিক কেলেঙ্কারির বিষয়ে কিছু জানায়নি। তারা বিষয়টি নিয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখতে চায় বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এই আর্থিক জালিয়াতির পেছনে মার্কিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এরই
মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তও চলছে। আইসিসির ফান্ড থেকে কীভাবে এই অর্থ চুরি করা হয়েছে, একবারে পুরো অর্থ চুরি হয়েছে নাকি ধাপে ধাপে অর্থ সরানো হয়েছে, অর্থ চুরির সুর্নিদিষ্ট পরিমাণ কতো কিংবা কেউ আইসিসির কোন ব্যক্তির মাধ্যমে দুবাইয়ের প্রধান কার্যালয়ে ঢুকে এই প্রতারণা করেছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। ই-মেইল অ্যাকাউন্ট কম্প্রোমাইস (বিইসি) অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ সরিয়ে নেয় বলে জানিয়েছে এফবিআই। সংস্থাটির গত নভেম্বরে জানায় যে, ২০২১ সালে প্রতারক চক্রটি ২.৪ বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে। এফবিআই জানিয়েছে, বৈধ্য ই-মেইল একাউন্টে তারা বার্তা পাঠিয়ে ধীরে ধীরে ভুল পথে প্ররোচিত করে তথ্য হাতিয়ে নেয় এবং অর্থ চুরি করে।
মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তও চলছে। আইসিসির ফান্ড থেকে কীভাবে এই অর্থ চুরি করা হয়েছে, একবারে পুরো অর্থ চুরি হয়েছে নাকি ধাপে ধাপে অর্থ সরানো হয়েছে, অর্থ চুরির সুর্নিদিষ্ট পরিমাণ কতো কিংবা কেউ আইসিসির কোন ব্যক্তির মাধ্যমে দুবাইয়ের প্রধান কার্যালয়ে ঢুকে এই প্রতারণা করেছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি। ই-মেইল অ্যাকাউন্ট কম্প্রোমাইস (বিইসি) অনলাইনের মাধ্যমে অর্থ সরিয়ে নেয় বলে জানিয়েছে এফবিআই। সংস্থাটির গত নভেম্বরে জানায় যে, ২০২১ সালে প্রতারক চক্রটি ২.৪ বিলিয়ন ডলার চুরি করেছে। এফবিআই জানিয়েছে, বৈধ্য ই-মেইল একাউন্টে তারা বার্তা পাঠিয়ে ধীরে ধীরে ভুল পথে প্ররোচিত করে তথ্য হাতিয়ে নেয় এবং অর্থ চুরি করে।