
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

দড়ি ছিঁড়ে নানা ব্যানারে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে বিএনপি: রাসিক মেয়র

বিএনপিতে ফেরার প্রশ্নে শাহজাহান ওমর বললেন ‘তওবা-আস্তাগফিরুল্লাহ’

বিএনপির সঙ্গে বেইমানি করেছেন কিনা প্রশ্নে যা বললেন শাহজাহান ওমর

জাতীয় পার্টি আ.লীগের সঙ্গে থাকতে পারে-তথ্যমন্ত্রীর বক্তব্যের জবাবে যা বললেন চুন্নু

হানাহানি-সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার জন্য ভুয়া অনলাইন দায়ী: তথ্যমন্ত্রী

আরাফাতের ৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকা ছয় মাস পর শূন্য

ভোটার উপস্থিতি নিশ্চিত করতে জুম মিটিং
সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে: নজরুল

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, আমরা কাকে ধোঁকা দিতে চাই। যেই জনগণ আমাদের এত বিশ্বাস করে আশায় বুক বাঁধে৷ তাদের সঙ্গে প্রতারণা করার মতো এত বড় পাপ, এত বড় অপরাধ বোধ হয় আর কিছু নাই। আর এ সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে। আমাদের সংবিধানে সমাজতন্ত্রের কথা বলা আছে, কিন্তু আমরা মুক্তবাজার অর্থনীতি চর্চা করছি।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ মুসলিম লীগের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরীকে সভাপতি ও নজরুল ইসলামকে মহাসচিব ঘোষণা করা হয়।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম
খান বলেছেন, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করলে আন্দোলনে জয়ী হওয়া যায় না, ক্ষমতায় যাওয়া যায় না। তারা (আওয়ামী লীগ) জানে এটা। জানার পরেও তারা একই ভুল করছে। ক্ষমতা কি মানুষকে এতই অন্ধ করে। তিনি বলেন, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে ছিলাম, আক্ষেপটা বোধহয় তাদেরই বেশি। কী ভেবে, কী চিন্তা করে, কী আশা নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলাম। আর কী পেয়েছি। কত রঙ, কত রকমের কথা শুনেছিলাম আমরা, বাংলাদেশ সোনার বাংলা হবে। বাংলাদেশকে কত কী করা হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হবে। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ করা হবে শুনেছি। সে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখেছি, অনাচার দেখেছি, অব্যবস্থাপনা দেখেছি। শেষ পর্যন্ত সেদেশে গণতন্ত্রহীনতা দেখেছি। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা দেখেছি। এগুলোর
কোনটাও সোনার মতো মূল্যবান না। তিনি আরও বলেন, বলা হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র রয়েছে, কিন্তু গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। যারা গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করেছে, তারাই এখন গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়ন বলে দাবি করে। তখন কষ্ট হয়। গণতন্ত্রতো ক্ষমতায় যাবার বাহন না। গণতন্ত্রের বাহন হলো নির্বাচন। নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। আপনারা সেই নির্বাচন ধ্বংস করে বলবেন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন এটা বলতে পারেন না। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী। এ সময় বক্তব্য দেন- জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা
মহসিন মন্টু, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির চেয়ারম্যান কারী আবু তাহের, জাগপার সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহিউদ্দিন একরাম, ইসলামী ঐক্য জোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম, মুসলিম লীগের মহাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যক্ষ শাহ আলম, মুক্তার আহমেদ প্রমুখ।
খান বলেছেন, বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করলে আন্দোলনে জয়ী হওয়া যায় না, ক্ষমতায় যাওয়া যায় না। তারা (আওয়ামী লীগ) জানে এটা। জানার পরেও তারা একই ভুল করছে। ক্ষমতা কি মানুষকে এতই অন্ধ করে। তিনি বলেন, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে ছিলাম, আক্ষেপটা বোধহয় তাদেরই বেশি। কী ভেবে, কী চিন্তা করে, কী আশা নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলাম। আর কী পেয়েছি। কত রঙ, কত রকমের কথা শুনেছিলাম আমরা, বাংলাদেশ সোনার বাংলা হবে। বাংলাদেশকে কত কী করা হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হবে। এখন স্মার্ট বাংলাদেশ করা হবে শুনেছি। সে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখেছি, অনাচার দেখেছি, অব্যবস্থাপনা দেখেছি। শেষ পর্যন্ত সেদেশে গণতন্ত্রহীনতা দেখেছি। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা দেখেছি। এগুলোর
কোনটাও সোনার মতো মূল্যবান না। তিনি আরও বলেন, বলা হচ্ছে দেশে গণতন্ত্র রয়েছে, কিন্তু গণতন্ত্র চর্চা করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। যারা গণতন্ত্রকে হত্যা করে একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করেছে, তারাই এখন গণতন্ত্রের চ্যাম্পিয়ন বলে দাবি করে। তখন কষ্ট হয়। গণতন্ত্রতো ক্ষমতায় যাবার বাহন না। গণতন্ত্রের বাহন হলো নির্বাচন। নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। আপনারা সেই নির্বাচন ধ্বংস করে বলবেন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবেন এটা বলতে পারেন না। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মুসলিম লীগের সভাপতি শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী। এ সময় বক্তব্য দেন- জাতীয় পার্টি (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা
মহসিন মন্টু, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, এনডিপির চেয়ারম্যান কারী আবু তাহের, জাগপার সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহিউদ্দিন একরাম, ইসলামী ঐক্য জোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম, মুসলিম লীগের মহাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যক্ষ শাহ আলম, মুক্তার আহমেদ প্রমুখ।