
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ
সব প্রতিষ্ঠান এমনভাবে ধ্বংস হয়েছে মেরামতের বিকল্প নেই: নজরুল ইসলাম খান

নির্বাচনি ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, নির্বাচন কমিশনকে এতটাই অনুগত করা হয়েছে যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ যা চায়, তার বাইরে কিছুই করতে পারে না। প্রশাসনকে দলীয়করণ করে এমন একটা পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে যে প্রশাসন অকার্যকর হয়ে পড়েছে। সব প্রতিষ্ঠানকে এমনভাবে ধ্বংস করা হয়েছে যে এখন মেরামত ছাড়া বিকল্প নেই।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) মিলনায়তনে বৃহস্পতিবার দুপুরে এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। ‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা’ ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপিপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)। এর আগে ১৯ ডিসেম্বর রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ২৭ দফা রূপরেখা
ঘোষণা করে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, তারা সংবিধানে লিখবে সমাজতন্ত্র, কার্যকর করবে মুক্তবাজার অর্থনীতি। এটা এক রকমের রসিকতা। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে, আবার বলা হবে ধর্মনিরপেক্ষতা কয়েম করা হবে। দুটি কি একসঙ্গে যায়! সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলবেন, আবার আপনি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে সাংবাদিকদের মাথার ওপর খড়্গ ঝুলিয়ে রাখবেন। এটা তো হয় না। এসব পরিবর্তনেই বিএনপি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের কথা বলেছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি রাষ্ট্র মেরামতের যে রূপরেখা দিয়েছে, তা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। বিএনপি সহনশীল রাজনীতি করে, যা শুরু করেছেন দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, বিএনপিই
প্রথম রাষ্ট্রের দুর্বল বিষয় চিহ্নিত করে মেরামতের রূপরেখা ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশকে একটি যুগোপযোগী রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তোলার জন্য যা প্রয়োজন, বিএনপি সরকার গঠন করলে সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তা করা হবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ যাচাই-বাছাই করে সংস্কার করা হবে। ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ডা. মেহেদী হাসান ও দপ্তর সম্পাদক ডা. ফখরুজ্জামান ফখরুলের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ইসমাইল জবিউল্লাহ, ড্যাবের একেএম আজিজুল ইসলাম, ডা. মোসাদ্দেক হোসেন বিশ্বাস ডাম্বেল, এমএ সেলিম, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক মোর্শেদ
হাসান খান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান প্রমুখ।
ঘোষণা করে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম খান বলেন, তারা সংবিধানে লিখবে সমাজতন্ত্র, কার্যকর করবে মুক্তবাজার অর্থনীতি। এটা এক রকমের রসিকতা। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকবে, আবার বলা হবে ধর্মনিরপেক্ষতা কয়েম করা হবে। দুটি কি একসঙ্গে যায়! সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কথা বলবেন, আবার আপনি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে সাংবাদিকদের মাথার ওপর খড়্গ ঝুলিয়ে রাখবেন। এটা তো হয় না। এসব পরিবর্তনেই বিএনপি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের কথা বলেছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, বিএনপি রাষ্ট্র মেরামতের যে রূপরেখা দিয়েছে, তা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও তাৎপর্যপূর্ণ। বিএনপি সহনশীল রাজনীতি করে, যা শুরু করেছেন দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন বলেন, বিএনপিই
প্রথম রাষ্ট্রের দুর্বল বিষয় চিহ্নিত করে মেরামতের রূপরেখা ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশকে একটি যুগোপযোগী রাষ্ট্র হিসাবে গড়ে তোলার জন্য যা প্রয়োজন, বিএনপি সরকার গঠন করলে সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে তা করা হবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ যাচাই-বাছাই করে সংস্কার করা হবে। ড্যাবের সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আল রশিদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ডা. মেহেদী হাসান ও দপ্তর সম্পাদক ডা. ফখরুজ্জামান ফখরুলের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ইসমাইল জবিউল্লাহ, ড্যাবের একেএম আজিজুল ইসলাম, ডা. মোসাদ্দেক হোসেন বিশ্বাস ডাম্বেল, এমএ সেলিম, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক মোর্শেদ
হাসান খান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান প্রমুখ।