
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগ

অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী

স্বাধীনতা বিরোধীরা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে : রাষ্ট্রপতি

বিশ্ব মেরিটাইম দিবসের সাফল্য কামনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
শিশুদের কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হবে ২২ জানুয়ারি থেকে

শিশুদের ২২ জানুয়ারি থেকে কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হবে। প্রথম পর্যায়ে ৪৪টি জেলা ও ৮টি সিটি করপোরেশনের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিশুরা এই ওষুধ পাবে। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে।
মঙ্গলবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ৪৪টি জেলা ও ৮টি সিটি করপোরেশনের প্রাথমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী এবং মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সী সব শিশুকে এক ডোজ কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়ানো হবে।
সংবাদ সম্মেলনে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক এবং ফাইলেরিয়াসিস নির্মূল, কৃমি নিয়ন্ত্রণ ও খুদে চিকিৎসক কার্যক্রম এবং কালাজ্বর নির্মূল
কর্মসূচির ব্যবস্থাপক এম এম আক্তারুজ্জামান। তিনি বলেন, ২০০৫ সালে পরীক্ষায় দেশের ৮০ শতাংশ শিশুর মলে কৃমির উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল। ওই বছর দেশে কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন শুরু হয়। প্রথমে তিনটি জেলায় এবং পর্যায়ক্রমে সারা দেশে তা বাস্তবায়ন করা হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে। বর্তমানে ৮ শতাংশের কম শিশুর কৃমির সমস্যা আছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সারা দেশের প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (সরকারি-বেসরকারি, ফরমাল, নন-ফরমাল স্কুল, মাদ্রাসা, মক্তব) এবং প্রায় ৩৩ হাজার মাধ্যমিক পর্যায়ের (বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই কর্মসূচির আওতাভুক্ত। ২২ থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ শিশুকে
কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হবে। শিশুদের ভরা পেটে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো বা সঙ্গে আনার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
কর্মসূচির ব্যবস্থাপক এম এম আক্তারুজ্জামান। তিনি বলেন, ২০০৫ সালে পরীক্ষায় দেশের ৮০ শতাংশ শিশুর মলে কৃমির উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছিল। ওই বছর দেশে কৃমি নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন শুরু হয়। প্রথমে তিনটি জেলায় এবং পর্যায়ক্রমে সারা দেশে তা বাস্তবায়ন করা হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে। বর্তমানে ৮ শতাংশের কম শিশুর কৃমির সমস্যা আছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সারা দেশের প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (সরকারি-বেসরকারি, ফরমাল, নন-ফরমাল স্কুল, মাদ্রাসা, মক্তব) এবং প্রায় ৩৩ হাজার মাধ্যমিক পর্যায়ের (বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই কর্মসূচির আওতাভুক্ত। ২২ থেকে ৩১ জানুয়ারির মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ শিশুকে
কৃমির ওষুধ খাওয়ানো হবে। শিশুদের ভরা পেটে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো বা সঙ্গে আনার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।