
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

যুক্তরাষ্ট্র সুষ্ঠু নির্বাচন চায়, হস্তক্ষেপ নয়: পিটার হাস

যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচন পর্যালোচনা দল আসছে অক্টোবরে

‘বাংলাদেশ সরকার সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে এসডিজি বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

মরণোত্তর ‘বঙ্গবন্ধু স্বর্ণপদক’ পেলেন বেবী মওদুদ

ঢাকায় সিঙ্গাপুরের হাইকমিশন স্থাপনের ঘোষণা

মহাসাগর নদী রক্ষায় বিবিএনজে’তে স্বাক্ষর করলেন প্রধানমন্ত্রী

ঘুষের রেট নির্ধারণকারী এসিল্যান্ড সাময়িক বরখাস্ত
রিকশাচালককে গুলি করে হত্যা, কাউন্সিলরসহ গ্রেফতার ২

পাবনার ঈশ্বরদীতে চাঞ্চল্যকর মামুন হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতাসহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) দিনভর অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
শুক্রবার সন্ধ্যায় র্যাব-১২ পাবনার কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার তৌহিদুল মবিন খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গ্রেফতাররা হলেন- ঈশ্বরদী উপজেলার শৈলপাড়া গ্রামের মৃত নূর উদ্দিন ওরফে নুরুর ছেলে কামাল উদ্দিন (৪৮) ও জামাল উদ্দিনের ছেলে মো. হৃদয় (২৪)। কামাল উদ্দিন ঈশ্বরদী পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি। তিনি মামুন হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
র্যাব জানায়, গত বুধবার (৪ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ঈশ্বরদী পৌর সদরের পশ্চিম টেংরি কড়ইতলা এলাকায় একটি ভটভটি গাড়ির সঙ্গে মালবাহী পিকআপের ধাক্কা লাগে। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে
বাকবিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে পিকআপ ভ্যানের ড্রাইভারের পক্ষ হয়ে কামাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, মো. হৃদয়, মো. ইব্রাহিমসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৩-৪ জন ওই এলাকায় ব্যাপক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন। এ ঘটনার সময় রিকশাচালক মামুন হোসেনকে (২০) উদ্দেশ্য করে গুলি করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই রিকশাচালক মামুন মারা যান ও অপর দুজন আহত হন। ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার জানান, বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) মধ্যরাতে নিহত মামুনের মা লিপি আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ঈশ্বরদী পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি কামাল হোসেন এবং তার ভাই আনোয়ার হোসেনসহ চারজনকে নামীয় আসামি করা হয়। এছাড়া ৩-৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা
হয়েছে। র্যাব-১২ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোর থেকে বিভিন্ন সময় কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার মো. তৌহিদুল মবিন খান ও স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র এএসপি কিশোর রায়ের নেতৃত্বে র্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। তারা ঈশ্বরদী উপজেলার শৈলপাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় দুইজন আসামিকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃতদের ঈশ^রদী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার জানান, তাদের পাবনা জেল হাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। প্রসঙ্গত: বুধবার (৪ জানুয়ারি) রাতে ঈশ্বরদী ইপিজেড সড়কে একটি ভটভটি ও লেগুনা গাড়ির মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে। লেগুনার চালক জরিমানা দাবি করেন ভটভটি চালকের কাছে। এ নিয়ে দুই গাড়ির চালক ও যাত্রীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি মীমাংসা করে
দেন। এর কিছুক্ষণ পর ১ নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা কামাল হোসেন ও তার ভাই আনোয়ার হোসেন সহযোগীদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভটভটি চালকের কাছ থেকে জরিমানা নিতে বাধা দেওয়া হলো কেন এমন প্রশ্ন তুলে স্থানীয়দের ওপর চড়াও হন। তাদের মধ্যে হাতাহাতির এক পর্যায়ে আনোয়ার হোসেন তার কোমরে থাকা পিস্তল বের করে মামুন ও রকিকে গুলি করেন। এছাড়া সঙ্গে থাকা আনোয়ারের সঙ্গীরা সুমনকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিকশাচালক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাকবিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে পিকআপ ভ্যানের ড্রাইভারের পক্ষ হয়ে কামাল উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন, মো. হৃদয়, মো. ইব্রাহিমসহ অজ্ঞাতনামা আরও ৩-৪ জন ওই এলাকায় ব্যাপক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করেন। এ ঘটনার সময় রিকশাচালক মামুন হোসেনকে (২০) উদ্দেশ্য করে গুলি করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই রিকশাচালক মামুন মারা যান ও অপর দুজন আহত হন। ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার জানান, বৃহস্পতিবার (৫ জানুয়ারি) মধ্যরাতে নিহত মামুনের মা লিপি আক্তার বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় ঈশ্বরদী পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি কামাল হোসেন এবং তার ভাই আনোয়ার হোসেনসহ চারজনকে নামীয় আসামি করা হয়। এছাড়া ৩-৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা
হয়েছে। র্যাব-১২ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার ভোর থেকে বিভিন্ন সময় কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার মো. তৌহিদুল মবিন খান ও স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র এএসপি কিশোর রায়ের নেতৃত্বে র্যাব সদস্যরা অভিযান চালায়। তারা ঈশ্বরদী উপজেলার শৈলপাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে এজাহার নামীয় দুইজন আসামিকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃতদের ঈশ^রদী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। ঈশ্বরদী থানার ওসি অরবিন্দ সরকার জানান, তাদের পাবনা জেল হাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। প্রসঙ্গত: বুধবার (৪ জানুয়ারি) রাতে ঈশ্বরদী ইপিজেড সড়কে একটি ভটভটি ও লেগুনা গাড়ির মধ্যে দুর্ঘটনা ঘটে। লেগুনার চালক জরিমানা দাবি করেন ভটভটি চালকের কাছে। এ নিয়ে দুই গাড়ির চালক ও যাত্রীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি মীমাংসা করে
দেন। এর কিছুক্ষণ পর ১ নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা কামাল হোসেন ও তার ভাই আনোয়ার হোসেন সহযোগীদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভটভটি চালকের কাছ থেকে জরিমানা নিতে বাধা দেওয়া হলো কেন এমন প্রশ্ন তুলে স্থানীয়দের ওপর চড়াও হন। তাদের মধ্যে হাতাহাতির এক পর্যায়ে আনোয়ার হোসেন তার কোমরে থাকা পিস্তল বের করে মামুন ও রকিকে গুলি করেন। এছাড়া সঙ্গে থাকা আনোয়ারের সঙ্গীরা সুমনকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিকশাচালক মামুনকে মৃত ঘোষণা করেন।