
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন বৃহস্পতিবার

দেশের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

আরও ১০০ ইউএনও বদলির প্রস্তাব কমিশনে

কাঁচামাল আমদানি কমায় রাজস্ব আয় কমেছে: এনবিআর চেয়ারম্যান

ভারতের গ্রিড ব্যবহার করে নেপালের জলবিদ্যুৎ আনছে সরকার

ইসিতে ৩৩৮ ওসির বদলির তালিকা

বিদেশিদের কমিশনের ওপর চাপ দেওয়ার কোনো অধিকার নেই: ইসি আলমগীর
রায় দেখে তৃণমূল বিএনপির নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত: ইসি আলমগীর

উচ্চ আদালতের রায় দেখে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলকে নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
তিনি বলেন, আমরা রায় মানতে পারি অথবা আপিলও করতে পারি। আমরা রিভিউ আবেদন দেখতে পারি। আদালতের আদেশ না দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে না। আইন যেভাবে আছে, সেভাবে কাজ করব। আইনের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
সোমবার নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বিএনপির ছেড়ে দেওয়া পাঁচ আসনে সিসি ক্যামেরা বসছে না বলেও জানান।
তৃণমূল বিএনপিকে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখে রোববার রায় দেন আপিল বিভাগ। এর ফলে নিবন্ধন দিতে আইনি কোনো বাধা নেই বলে
জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এ দল নিবন্ধনের বিষয়ে মো. আলমগীর আরও বলেন, আদালতের রায় অফিশিয়ালি পেলে কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নেবে। এদিকে পাঁচটি আসনে উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা বসানোর বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, অনেক নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ছিল না, অথচ কোনো অঘটন ঘটেনি। এবার নির্বাচনে প্রতিযোগিতা হবে, এতে ব্যালান্স হবে। ফলে নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা লাগবে না। তিনি বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা কোনো সল্যুশন (সমাধান) নয়। এটা আইসিইউতে থাকার মতো। বিএনপির ৫ আসন শূন্য হবে এটা অপ্রত্যাশিত ছিল। তা ছাড়া এ বিষয়ে বাজেটও ধরা হয়নি। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিবি) থোক বরাদ্দ দিয়ে সিসি ক্যামেরা কেনা যায় কিনা-এমন প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, এটা দিয়ে কেনা সম্ভব নয়।
এডিপির টাকা প্রকল্পে খরচ করা যায়। সিসি ক্যামেরা রেভিনিউয়ের টাকায় কিনতে হয়। তারপরও ভোট হতে কয়েকদিন বাকি আছে। যদি প্রয়োজন হয় তবে কমিশন বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতেও পারে।
জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এ দল নিবন্ধনের বিষয়ে মো. আলমগীর আরও বলেন, আদালতের রায় অফিশিয়ালি পেলে কমিশন বসে সিদ্ধান্ত নেবে। এদিকে পাঁচটি আসনে উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা বসানোর বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, অনেক নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ছিল না, অথচ কোনো অঘটন ঘটেনি। এবার নির্বাচনে প্রতিযোগিতা হবে, এতে ব্যালান্স হবে। ফলে নির্বাচনে সিসি ক্যামেরা লাগবে না। তিনি বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা কোনো সল্যুশন (সমাধান) নয়। এটা আইসিইউতে থাকার মতো। বিএনপির ৫ আসন শূন্য হবে এটা অপ্রত্যাশিত ছিল। তা ছাড়া এ বিষয়ে বাজেটও ধরা হয়নি। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিবি) থোক বরাদ্দ দিয়ে সিসি ক্যামেরা কেনা যায় কিনা-এমন প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, এটা দিয়ে কেনা সম্ভব নয়।
এডিপির টাকা প্রকল্পে খরচ করা যায়। সিসি ক্যামেরা রেভিনিউয়ের টাকায় কিনতে হয়। তারপরও ভোট হতে কয়েকদিন বাকি আছে। যদি প্রয়োজন হয় তবে কমিশন বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতেও পারে।