
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিচারকদের সতর্ক করে আপত্তিকর বক্তব্য ভিপি নুরের

বিএনপির মিছিলে পুলিশের বাধা, সংঘর্ষে আহত ৩৫

আমাদের মূল্য তখনও ছিলো না এখনও নাই: সৈয়দ ইবরাহিম

জাতীয় পার্টির সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচন ও রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে : কাদের

বিএনপি নেতা আমীর খসরু-স্বপন-প্রিন্সের জামিন মেলেনি

সাজানো প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদে আ’লীগ

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে এলাকায় সভা করার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনএম প্রার্থীকে জরিমানা
রাশিয়া নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজ পাঠানোয় তাজ্জব মোমেন

নিষেধাজ্ঞা আছে এমন জাহাজে পণ্য পাঠানোয় বাংলাদেশ বিস্মিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। তিনি বলেন, রাশিয়ার কাছে বাংলাদেশ এমনটা আশা করেনি। তারা কেন নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজ বাংলাদেশে পাঠাবে? রাশিয়ার এমন আচরণ আমার কাছে তাজ্জব লেগেছে।
রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, রাশিয়ার তো হাজারও জাহাজ। এর মধ্যে যে ৬৯টা জাহাজ নিষেধাজ্ঞায় আছে সেগুলো বাদ দিয়ে যে কোনো জাহাজে তারা পণ্য পাঠাতে পারে।
জাহাজ ফেরত দেওয়ায় রূপপুরে পণ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে জটিলতা হতে পারে কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বলেন, সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব হলো এখানে পণ্য পৌঁছে দেওয়া। সেটা হবে। এটা বাস্তবায়নের
দায়িত্বে যারা আছেন, তারা বিষয়টা দেখবেন। তবে এ ঘটনায় পণ্য পরিবহণে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। প্রসঙ্গত, গত ২৪ ডিসেম্বর উরসা মেজর নামে রাশিয়ার একটি পতাকাবাহী জাহাজ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পণ্য নিয়ে মোংলা বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল; কিন্তু জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় আছে- এমন তথ্য বাংলাদেশকে জানানো হলে দ্রুততম সময়ে পদক্ষেপ নেয় ঢাকা। জাহাজটিকে বন্দরে ভিড়তে দেওয়া হয়নি। পরে জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের অনুমতি দিতে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে রাশিয়া; কিন্তু বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত তার অবস্থানে অনড় থাকে।
দায়িত্বে যারা আছেন, তারা বিষয়টা দেখবেন। তবে এ ঘটনায় পণ্য পরিবহণে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। প্রসঙ্গত, গত ২৪ ডিসেম্বর উরসা মেজর নামে রাশিয়ার একটি পতাকাবাহী জাহাজ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পণ্য নিয়ে মোংলা বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল; কিন্তু জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞায় আছে- এমন তথ্য বাংলাদেশকে জানানো হলে দ্রুততম সময়ে পদক্ষেপ নেয় ঢাকা। জাহাজটিকে বন্দরে ভিড়তে দেওয়া হয়নি। পরে জাহাজ থেকে পণ্য খালাসের অনুমতি দিতে বাংলাদেশের ওপর চাপ সৃষ্টি করে রাশিয়া; কিন্তু বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত তার অবস্থানে অনড় থাকে।