
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ইসিতে ৩৩৮ ওসির বদলির তালিকা

বিদেশিদের কমিশনের ওপর চাপ দেওয়ার কোনো অধিকার নেই: ইসি আলমগীর

ঢাকা-কক্সবাজার রুটে আরও একজোড়া নতুন ট্রেন

এবার ডিবি অফিসে ভাত খেলেন ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর

বর্তমান সংসদ-সদস্যদের সম্পদ বেড়েছে

সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি সুদৃঢ় করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রার্থিতা ফিরে পেতে ইসিতে ৪২ জনের আপিল
রংপুর নগরীকে স্মার্ট সিটি করতে কাজ করব

রংপুর সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেছেন, পরিবেশবান্ধব ও স্মার্ট সিটি হিসাবে রংপুরকে গড়ে তুলতে আমি প্রথমেই প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সহযোগিতা চাই।
তার সহযোগিতা পেলে সব উন্নয়ন কাজ করতে পারব। তা না হলে কিছুই হবে না। বুধবার সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে রংপুর নগরী কিভাবে গড়তে চান-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি এ অভিমত প্রকাশ করেন।
মেয়র মোস্তফা বলেন, দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথমেই তিনি তার আগের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করবেন। এরপর নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে শতবর্ষী শ্যামাসুন্দরী খাল খনন করে সেটির বহুমুখী ব্যবহার করবেন। নগরীর তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিগত সময়ে নগরীতে চারটি নগর স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।
আরও ১১টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করে নগরবাসীর স্বাস্থ্য সেবার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করব। তা হলে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া সম্ভব হবে। নগরীকে কীভাবে দেখতে চান-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো রংপুর নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কোনো কাজ শুরু হয়নি। এ কারণে সিটি করপোরেশনকে নগরীর নানা স্থাপনার নির্মাণ সংক্রান্ত কাজ দেখতে হয়। যতটা সম্ভব পরিকল্পিত নগরীর জন্য কাজ করব। তবে এ জন্য জনবল ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন। তাই মনে করি-খুব জরুরিতে ভিত্তিতে রংপুর নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শুরু করা দরকার। নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিজের পরিকল্পনার কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে আধুনিকায়ন করে পরিবেশবান্ধব নগরী তুলব। প্রশাসনের কার্যক্রম ডিজিটাল
সিসটেমের ভেতর নিয়ে আসার জন্য কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা-এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে জন্মনিবন্ধন, টিকা কার্যক্রম, বিভিন্ন লাইসেন্স, জন্ম-মৃত্যুসদনপত্র প্রদান, করোনার টিকা ও সদন প্রদান, বিভিন্ন দরপত্র ই-টেন্ডার পদ্ধতি, বাণিজ্যিক লাইসেন্স, হোল্ডিং প্রদানসহ বিভিন্ন সেবা কার্যক্রম জানাতে ওয়েবসাইট খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে এনে নগরীকে স্মার্ট নগরী হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এ জন্য নগরবাসীর অংশগ্রহণ প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। মোস্তফা আরও বলেন, তিনি মনে করেন উন্নয়নের প্রধান শর্ত হলো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। বিভিন্ন এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ, সড়ক বাতির ব্যবস্থা করা যায়নি। এ বিষয়েও তিনি গুরুত্ব দেবেন। ড্রেনেজ ব্যবস্থার যে সংকট রয়েছে সেগুলোর দূরীকরণে কাজ করবেন। কারণ
নগরীর মানুষ নিজ নিজ এলাকার উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধার চাহিদা অনুযায়ী আমার প্রতি বিশ্বাস রেখে ভোট দিয়েছেন। নবনির্বাচিত মেয়র মোস্তফা আরও বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে রংপুরের মানুষ ভালোবাসেন। এ কারণে তার দলের প্রতিনিধি হিসাবে এবারও তারা আমাকে নির্বাচিত করেছেন। এরশাদ তার জীবদ্দশায় বারবার বিভিন্ন জনসভায় বলতেন-‘রংপুরের মানুষের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে। রংপুরের মানুষের জন্য তিনি কিছু করতে চান।’ আমিও তার (এরশাদ) কাছে ঋণী। ঋণ পরিশোধে রংপুরের মানুষের জন্য আমি কাজ করে যাব।
আরও ১১টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন করে নগরবাসীর স্বাস্থ্য সেবার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করব। তা হলে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া সম্ভব হবে। নগরীকে কীভাবে দেখতে চান-এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো রংপুর নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কোনো কাজ শুরু হয়নি। এ কারণে সিটি করপোরেশনকে নগরীর নানা স্থাপনার নির্মাণ সংক্রান্ত কাজ দেখতে হয়। যতটা সম্ভব পরিকল্পিত নগরীর জন্য কাজ করব। তবে এ জন্য জনবল ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন। তাই মনে করি-খুব জরুরিতে ভিত্তিতে রংপুর নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শুরু করা দরকার। নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে নিজের পরিকল্পনার কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে আধুনিকায়ন করে পরিবেশবান্ধব নগরী তুলব। প্রশাসনের কার্যক্রম ডিজিটাল
সিসটেমের ভেতর নিয়ে আসার জন্য কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা-এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে জন্মনিবন্ধন, টিকা কার্যক্রম, বিভিন্ন লাইসেন্স, জন্ম-মৃত্যুসদনপত্র প্রদান, করোনার টিকা ও সদন প্রদান, বিভিন্ন দরপত্র ই-টেন্ডার পদ্ধতি, বাণিজ্যিক লাইসেন্স, হোল্ডিং প্রদানসহ বিভিন্ন সেবা কার্যক্রম জানাতে ওয়েবসাইট খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সব কার্যক্রম ডিজিটাল পদ্ধতিতে এনে নগরীকে স্মার্ট নগরী হিসাবে গড়ে তোলা হবে। এ জন্য নগরবাসীর অংশগ্রহণ প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। মোস্তফা আরও বলেন, তিনি মনে করেন উন্নয়নের প্রধান শর্ত হলো যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন। বিভিন্ন এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ, সড়ক বাতির ব্যবস্থা করা যায়নি। এ বিষয়েও তিনি গুরুত্ব দেবেন। ড্রেনেজ ব্যবস্থার যে সংকট রয়েছে সেগুলোর দূরীকরণে কাজ করবেন। কারণ
নগরীর মানুষ নিজ নিজ এলাকার উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধার চাহিদা অনুযায়ী আমার প্রতি বিশ্বাস রেখে ভোট দিয়েছেন। নবনির্বাচিত মেয়র মোস্তফা আরও বলেন, সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে রংপুরের মানুষ ভালোবাসেন। এ কারণে তার দলের প্রতিনিধি হিসাবে এবারও তারা আমাকে নির্বাচিত করেছেন। এরশাদ তার জীবদ্দশায় বারবার বিভিন্ন জনসভায় বলতেন-‘রংপুরের মানুষের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে। রংপুরের মানুষের জন্য তিনি কিছু করতে চান।’ আমিও তার (এরশাদ) কাছে ঋণী। ঋণ পরিশোধে রংপুরের মানুষের জন্য আমি কাজ করে যাব।