
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

কবে ক্ষমতা ছাড়ছেন,পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন কে বললেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

কেটে যাক কালো মেঘ, মঙ্গলালোকে উদ্ভাসিত হোক নিউইয়র্কের আকাশ:কামাল হোসেন মিঠু

আমি চীনকে ধারণ করতে চাই না: বাইডেন

এবার যাদের ওপর পড়ল যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

যুক্তরাষ্ট্রে ২৫২ বাড়ি আমলা-পুলিশের

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিউইয়র্ক সফরকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র আ:লীগের পথসভা অনুষ্ঠিত

যুক্তরাষ্ট্রে নাইটক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা: ছয় মাসে প্রাণ হারিয়েছেন ২০ হাজার মানুষ

মানবাধিকার নিয়ে অন্যকে পরামর্শ দেওয়া যুক্তরাষ্ট্র নিজ ভূখণ্ডের মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। প্রতিদিনই সেখানে কেউ না কেউ বন্দুক সহিংসতায় প্রাণ হারাচ্ছেন।
এ বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বন্দুক সহিংসতায় যুক্তরাষ্ট্রে ২০ হাজার ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছেন ৮৭৪৩ জন আর বন্দুক ব্যবহার করে আত্মহত্যা করেছেন ১১২৮৬ জন।
মঙ্গলবার আমেরিকার গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের এক পরিসংখ্যানে এসব তথ্য জানা গেছে।
বন্দুক সহিংসতা নিয়ে নিয়মিত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহকারী বেসরকারি সংস্থা গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যাচ্ছে, বছরের শুরু থেকে সোমবার পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঞ্চলে ৩১৮টি ম্যাস শুটিংয়ের ঘটনা ঘটেছে।
আর গণহত্যার (ম্যাস মার্ডার) ঘটনা ঘটেছে ২৫টি।
আর এসব ঘটনায় নিহতদের মধ্যে শিশুই রয়েছে ১৩৩টি। ৭১০ জনের বয়স ১২ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। এ বয়সিদের মধ্যে আহতদের সংখ্যা ১ হাজার ৮৯৭ জন। এসব ঘটনায় নিহতের মধ্যে পুলিশ রয়েছে ২৭ জন। পুলিশ আহত হয়েছে ১৮৫ জন। আত্মরক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ৫২৭ জন। অনিচ্ছাকৃত গুলিতে নিহত হয়েছেন ৭৪৯ জন। যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা কতটা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের এ পরিসংখ্যান থেকেই তা স্পষ্ট। প্রতিদিন ৭৫০০ নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে গান ভায়োলেন্স আর্কাইভ এসব তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। তবে মৃত্যুর এ বিশাল সংখ্যা শুধু বন্দুক হামলার নয়, বন্দুক দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনাও এতে অন্তর্ভুক্ত। গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের তথ্যে দেখা যাচ্ছে,
এ সময়ে যে পরিমাণ প্রাণহানি ঘটেছে, তার বেশিরভাগই আত্মহত্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশের বাস যুক্তরাষ্ট্রে হলেও সাধারণ মানুষের হাতে থাকা অস্ত্রের ৪৬ শতাংশই রয়েছে মার্কিন নাগরিকদের হাতে। ব্যক্তি মালিকানাধীন অস্ত্র ও ম্যাস শ্যুটিং উভয় ক্ষেত্রে তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
আর এসব ঘটনায় নিহতদের মধ্যে শিশুই রয়েছে ১৩৩টি। ৭১০ জনের বয়স ১২ থেকে ১৭ বছরের মধ্যে। এ বয়সিদের মধ্যে আহতদের সংখ্যা ১ হাজার ৮৯৭ জন। এসব ঘটনায় নিহতের মধ্যে পুলিশ রয়েছে ২৭ জন। পুলিশ আহত হয়েছে ১৮৫ জন। আত্মরক্ষা করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন ৫২৭ জন। অনিচ্ছাকৃত গুলিতে নিহত হয়েছেন ৭৪৯ জন। যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা কতটা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে, গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের এ পরিসংখ্যান থেকেই তা স্পষ্ট। প্রতিদিন ৭৫০০ নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে গান ভায়োলেন্স আর্কাইভ এসব তথ্য সংগ্রহ করে থাকে। তবে মৃত্যুর এ বিশাল সংখ্যা শুধু বন্দুক হামলার নয়, বন্দুক দিয়ে আত্মহত্যার ঘটনাও এতে অন্তর্ভুক্ত। গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের তথ্যে দেখা যাচ্ছে,
এ সময়ে যে পরিমাণ প্রাণহানি ঘটেছে, তার বেশিরভাগই আত্মহত্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশের বাস যুক্তরাষ্ট্রে হলেও সাধারণ মানুষের হাতে থাকা অস্ত্রের ৪৬ শতাংশই রয়েছে মার্কিন নাগরিকদের হাতে। ব্যক্তি মালিকানাধীন অস্ত্র ও ম্যাস শ্যুটিং উভয় ক্ষেত্রে তালিকার শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।