মূল মিশন আসবে অক্টোবরে আইএমএফের ১২ শর্ত নিয়ে দরকষাকষি




মূল মিশন আসবে অক্টোবরে আইএমএফের ১২ শর্ত নিয়ে দরকষাকষি

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ | ৮:৫৩
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ পেতে সংস্থাটির সঙ্গে আরও দরকষাকষি করছে বাংলাদেশ। আইএমএফ ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ ছাড়ের আগে যেসব শর্ত দিয়েছিল নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তার সবগুলো এখনই বাস্তবায়ন করছে না। কিছু শর্ত ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। কিছু শর্ত বাস্তবায়নের পর্যায়ে আছে। এগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সময় নেওয়া হয়েছে। গত জুলাই পর্যন্ত ১৪টির মধ্যে মাত্র ২টি শর্ত শতভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকি ১২টি আংশিক। এগুলো নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার আলোচনা চলছে। সূত্র জানায়, বৈশ্বিক ও দেশীয় পরিস্থিতিতে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় গত বছরের ৩১ জানুয়ারি বাংলাদেশের অনুকূলে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। ২ ফেব্রুয়ারিতে ঋণের প্রথম কিস্তি

বাবদ প্রায় ৪৮ কোটি ডলার ছাড় করে। আইএমএফের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি বাবদ প্রায় ৪৮ কোটি ডলার আগামী নভেম্বরে ছাড় করার কথা। দ্বিতীয় কিস্তির অর্থছাড়ের আগে শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে আইএমএফের একটি মিশন আগামী ৪ অক্টোবর বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে। তারা ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেশে অবস্থান করতে পারে। তবে মিশনের কিছু কর্মসূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। সেগুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। তারা শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা ও আগামীতে শর্ত বাস্তবায়নে সরকারের অঙ্গীকারের ভিত্তিতে একটি প্রতিবেদন সংস্থার প্রধান কার্যালয়ে উপস্থাপন করবে। এর আলোকে ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থছাড় হবে। তবে আইএমএফ ঋণের অর্থছাড়ে যথেষ্ট নমনীয়। তাদের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে বেশিরভাগ শর্ত বাস্তবায়ন না হলেও উদ্যোগ নেওয়া

হয়েছে। এতে আইএমএফ বাংলাদেশের পদক্ষেপগুলোকে ইতিবাচকভাবে দেখছে। অনেক শর্ত বাস্তবায়নে কড়াকড়ি থেকে সরেও এসেছে সংস্থাটি। আইএমএফের আগামী মিশন গত জুন ও জুলাইয়ের মধ্যে যেসব শর্ত বাস্তবায়নের কথা ছিল সেগুলোর অগ্রগতি ও আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে যেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে সেগুলোর ব্যাপারে নেওয়া পদক্ষেপ পর্যালোচনা করবে। এছাড়া স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি শর্তগুলোর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াও পর্যবেক্ষণ করবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সরকারের তাদের ১৭টি মৌলিক শর্ত বাস্তবায়ন করার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি বাস্তবায়ন করার কথা ছিল জুনের মধ্যে, ৩টি জুলাইয়ের মধ্যে এবং বাকি ৩টি ডিসেম্বরের মধ্যে। আরও ৫টি শর্তের বাস্তবায়নের উদ্যোগ জুলাইয়ে শুরু করতে হবে। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে শতভাগ বাস্তবায়ন করতে হবে। এছাড়া অন্যান্য শর্ত ২০২৬

সালের জুনের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, জুলাইয়ের মধ্যে ১৪টি শর্ত বাস্তবায়নের কথা ছিল। সেখানে বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে ২টি শর্ত শতভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে। এর মধ্যে একটি জুনে ও অপর একটি জুলাইয়ের মধ্যে। বাকি ১২টি শর্ত আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। এগুলো নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে আরও আলোচনা চলবে। শর্ত অনুযায়ী গত জুনের মধ্যে জিডিপির আকারের মধ্যে রাজস্ব আয় দশমিক ৫ শতাংশ বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছিল। ইতোমধ্যে সরকার এ পদক্ষেপ নিয়েছে। এটি শতভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, রাজস্ব আদায় এমনিতেই বাড়ানো দরকার। রাজস্ব আদায়ের

লক্ষ্যমাত্রায় আইএমএফের শর্তের প্রতিফলন হয়েছে। তবে অর্থবছর শেষে আদায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বোঝা যাবে রাজস্ব বাড়ানোর পদক্ষেপ কতটুকু কার্যকর হয়েছে। সূত্র জানায়, গত জুনের মধ্যেই ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ নবায়নসহ মোট খেলাপি ঋণের চিত্র বার্ষিক আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে প্রকাশ করার একটি শর্ত ছিল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এটি প্রকাশ করা সম্ভব না হলেও গত আগস্টের মাঝামাঝি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা প্রকাশ করেছে। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অনেক ঝুঁকিভিত্তিক নতুন নতুন তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিবেদনের একটি কপি আইএমএফকে দেওয়া হয়েছে। এ শর্তের আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। শর্ত অনুযায়ী গত জুনের মধ্যে ঝুঁকিভিত্তিক ব্যাংক সুপারভিশনের পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার কথা ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, তারা বার্ষিক

ভিত্তিতে ব্যাংকগুলোর ঝুঁকিভিত্তিক সুপারভিশন পরিকল্পনা আগে থেকেই করে আসছে। এর আলোকে অফসাইট (প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে ঝুঁকি নিরূপণ) ও অনসাইট (সরেজমিন পরিদর্শন করে ঝুঁকি নিরূপণ) ব্যবস্থা চালু রেখেছে। এখন একে আরও আধুনিক করা হচ্ছে। এ বিষয়ে আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের আলোচনা চলছে। এটিও আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইন ও ফাইন্যান্স কোম্পানি আইন জুনের মধ্যে সংসদে উপস্থাপনের শর্ত ছিল। ইতোমধ্যে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করে তা কার্যকর করা হয়েছে। তবে ব্যাংক পরিচালকসহ নানা খাতে ছাড় দেওয়া হয়েছে। কিছু খাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। তবে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা পরিবর্তনের বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয়

ব্যাংক সার্কুলার জারির মাধ্যমে এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নেবে। বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো কাজ করছে। আইএমএফের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আলোচনা চলছে। ফাইন্যান্স কোম্পানি আইন এখনো সংসদে উপস্থাপন করা হয়নি। এটি নিয়ে কাজ চলছে। ফলে এটিও আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে খেলাপি ঋণের সংজ্ঞার অংশটি বাস্তবায়ন হয়নি। এটি নিয়ে কাজ চলছে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, গত জুনের মধ্যে সরকারি কেনাকাটার টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়নের শর্ত ছিল। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ ব্যাপার বলে এ নিয়ে সরকারের একাধিক দপ্তর কাজ করছে। ফলে এটি বাস্তবায়ন হয়নি। গত জুনের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে পরিবেশবান্ধব ও সবুজ অর্থায়ন বাড়ানোর বিষয়ে একটি নীতিমালা করা ও তা বাস্তবায়নের শর্ত ছিল। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ

বিষয়ে একটি নীতিমালা রয়েছে। এটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ইতোমধ্যে কার্যকরও করা হয়েছে। এর বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে প্রতি তিন মাস পরপর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এটিকে আরও আধুনিকায়নের কাজ চলছে। ফলে এটিও আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। আইএমএফের অন্যতম তিনটি শর্ত ছিল গত জুলাইয়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করার। এগুলো হচ্ছে-সুদের হারের বিষয়ে একটি করিডর প্রণয়ন। সব ধরনের অফিসিয়াল লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের বিপরীতে টাকার বাজারভিত্তিক বিনিময় হার চালু। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের নিট হিসাব প্রকাশ করা। এর মধ্যে গত ১ জুলাই থেকে সুদের হারের একটি করিডর কার্যকর করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু সুদের হারকে পুরোপুরি বাজারভিত্তিক করেনি। এটি পর্যায়ক্রমে করা হবে বলে আইএমএফকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কেন্দ্রীয়

ব্যাংক। ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারকে এখন সরাসরি কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ করছে না। বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। ফলে ডলারের দাম পুরোপুরি বাজারভিত্তিক হয়নি। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী ডলারের একক দর এখনো চালু করা হয়নি। যদিও এটি জুনের মধ্যে চালু করার কথা ছিল। এটি করতে আরও সময় নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের নিট হিসাব প্রকাশ করা হচ্ছে। তিনটির মধ্যে এ শর্ত শতভাগ বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকি দুটির বাস্তবায়ন হয়েছে আংশিক। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) কাস্টমস ও ভ্যাট উইংয়ে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ইউনিট স্থাপন করার শর্ত রয়েছে। এ বিষয়ে এনবিআর কাজ করছে। একই
Warning: Undefined array key 8 in /home/usbagzpe/public_html/usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/functions.php on line 406
সময়ের মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয়ের প্রক্রিয়া শুরু করার শর্ত রয়েছে। এটি নির্ধারিত সময়ের আগেই চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। তবে তা সমন্বয় করে বাজারে এর প্রভাব সম্পর্কে একটি নীতিমালা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ জ্বালানি তেলের দাম কত বাড়লে বা কত কমলে বাজারে কোন খাতে তার কী ধরনের প্রভাব পড়বে সে বিষয়টি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা করা হবে। এটি না করা পর্যন্ত তেলের দাম বাজারভিত্তিক হচ্ছে না। এটি শেষ করতে হবে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে। ঋণ জালিয়াতি ও খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক মাত্রায় বাড়ার কারণে কয়েকটি ব্যাংক মূলধন ঘাটতিতে পড়েছে। সার্বিকভাবে ব্যাংকগুলোতে মূলধনের ঝুঁকিও রয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যাংকগুলোকে খেলাপি ঋণ কমানো ও মূলধন বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু করার শর্ত রয়েছে। এটি বাস্তবায়নে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ইতোমধ্যেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকও এটি নিয়ে কাজ করছে। এটির আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। এটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করার কথা ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে। তবে ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণ কমার পরিবর্তে আরও বেড়েছে। খেলাপি ঋণ বাড়ার কারণে মূলধন ঘাটতিও বাড়বে। ফলে এটি কতটুকু কার্যকর হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। গত জুলাইয়ের মধ্যে ব্যাংকগুলোর হিসাব পদ্ধতি আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেওয়া ও সরকারের মধ্য মেয়াদি ঋণ গ্রহণের পরিকল্পনা বার্ষিক ভিত্তিতে হালনাগাদ করার কাজ শুরুর শর্ত ছিল। এটি বাস্তবায়ন করতে হবে আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাজ শুরু করেছে। এটি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি কমানো এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে পরিবেশগত ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন নীতিমালা প্রণয়ন করার শর্ত রয়েছে আইএমএফের। এগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে। সূত্র জানায়, সঞ্চয়পত্রের বিক্রি কমানোর পরিবর্তে এখন আবার বাড়তে শুরু করেছে। তবে গত অর্থবছরে কমেছে। বাকি দুটি শর্ত বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমালে সরকারকে ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ বাড়াতে হবে। বর্তমানে ব্যাংকগুলো তারল্য সংকটে ভুগছে। এ অবস্থায় বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নেওয়া যাবে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বেশি ঋণ নিলে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে যাবে। এ কারণে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া কমাতে চাচ্ছে। এর বিপরীতে বন্ড মার্কেট থেকে ঋণ বাড়াতে চায়। তবে এক্ষেত্রে সরকারকে মোটা অঙ্কের ঋণ দেওয়ার মতো শক্তিশালী অবকাঠামো নেই। যে কারণে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি বাড়ানোর পক্ষে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর সঞ্চয়পত্রকে এক ধরনের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী হিসাবেও বিবেচনা করা হয়। তবে সঞ্চয়পত্র যাতে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের মধ্যেই সীমিত থাকে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে জোর দেওয়া হয়েছে। ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জিডিপির হিসাব প্রকাশ করার শর্ত রয়েছে ডিসেম্বরের মধ্যে। এ বিষয়ে আইএমএফের কারিগরি সহায়তা নিয়ে কাজ চলছে। আইএমএফ গত জুনের মধ্যে দেশের গ্রস রিজার্ভ ২৯৯৬ কোটি ডলারে ও নিট রিজার্ভ ২৪৪৬ কোটি ডলার রাখার কথা বলেছিল। কিন্তু রিজার্ভ ওই মাত্রায় ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে গ্রস ২৯৩৩ কোটি ডলারে ও নিট রিজার্ভ ২৩১৭ কোটি ডলারে নেমে এসেছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে গ্রস রিজার্ভ ৩ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত করার কথা। আগামী জুনের মধ্যে তা বাড়িয়ে ৩৪২০ কোটি ডলারে উন্নীত করতে হবে।
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
ক্রেনের আঘাতে লাইনচ্যুত ট্রেন, ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ বিচারকদের সতর্ক করে আপত্তিকর বক্তব্য ভিপি নুরের বিএনপির মিছিলে পুলিশের বাধা, সংঘর্ষে আহত ৩৫ আমাদের মূল্য তখনও ছিলো না এখনও নাই: সৈয়দ ইবরাহিম টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ৫৪ মালয়েশিয়ায় ৫ দিনে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পাসপোর্ট দেবে বাংলাদেশ হাইকমিশন নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল-এর কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ নাজমুল হুদার সাথে প্রিন্ট, অনলাইন ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকসহ মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের মতবিনিময় সভা যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা কতটা কাজে লাগে? ঢাকার সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ ধামরাইয়ে ব্যাংক কর্মকর্তাসহ নিহত ২, আহত ১ ডায়রিয়া আক্রান্তের পর গাজায় দৃষ্টিশক্তি হারাচ্ছে ইসরাইলি সৈন্যরা ৪০ দিনে ২৬৬টি যানবাহন ও স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ৪১তম বিসিএসের নন-ক্যাডারে সুপারিশ পেলেন ৩১৬৪ জন জাতীয় পার্টির সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচন ও রাজনৈতিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে : কাদের নির্বাচনে বিদেশী কোন চাপ নেই : ইসি আলমগীর মানুষের হাতে থাকা ডলার ব্যাংকে টানার উদ্যোগ রাজধানীসহ সারাদেশে ৯ গাড়িতে আগুন জামিনে মুক্তি পেলেন বক্তা আমির হামজা প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় যাচ্ছেন বৃহস্পতিবার