
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

২৮০ আসনে তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

‘এক মাসে বিএনপির ২০ হাজার নেতাকর্মী গ্রেফতার’

বরিশাল-৩ আসনে মনোনয়নপত্র নিলেন রাশেদ খান মেনন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে বললেন মন্ত্রী

মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়তে পারে ৩ দিন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্তকারী বিএনপির ওপর নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত’

স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিলে গুলির অভিযোগ
‘মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ৮৪ মামলা’

বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে এক লাখ মামলায় ৩৫ লাখ ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে উল্লেখ করে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, দলের মহাসচিবের বিরুদ্ধে ৮৪ টি মামলা। এতো কর্তৃত্ববাদী শাসন। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা সমাবেশের আগে ৩০ নভেম্বর থেকে ২৫ হাজার নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়, এক হাজারের বেশি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়। তাহলে কোথায় আছে রাজনীতি? রাজনীতি করার কোনো সুযোগ নেই।
মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনাসভায় ড. মঈন খান এসব কথা বলেন।
জিয়া প্রজন্ম দলের উদ্যোগে ‘বাংলাদেশের রাজনীতির বর্তমান প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই সভা হয়। সংগঠনের চেয়ারম্যান শাহীনুর মল্লিক জীবনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার
হোসেন রুবেলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, বরকতউল্লাহ বুলু, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন প্রমুখ। সরকার দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে উল্লখ করে মঈন খান বলেন, বিচার বিভাগ অবস্থা দেখুন, সরকার যেভাবে রায় লিখে দেয়, শুধু তা পাঠ করে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে প্রশাসন তৈরি করা হয়, তাও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে নিয়োগ দেওয়া হয় কে আওয়ামী লীগ করে। পুলিশ বিভাগকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তারা যত দুর্নীতি করুক, সরকার তাদের রক্ষা করবে, সব কিছু মাফ। এ দেশ এখন পুলিশি রাষ্ট্র। নির্বাচন কমিশন, ভোটের ফল আগে রাতেই
লিখে সই করে দেয়। মিডিয়ার কী স্বাধীনতা আছে? দেশে এখন বাকশালের নামে অঘোষিত বাকশাল চলছে বলে মন্তব্য করেন ড. মঈন খান।
হোসেন রুবেলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, বরকতউল্লাহ বুলু, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরিদা ইয়াসমিন প্রমুখ। সরকার দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে উল্লখ করে মঈন খান বলেন, বিচার বিভাগ অবস্থা দেখুন, সরকার যেভাবে রায় লিখে দেয়, শুধু তা পাঠ করে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে প্রশাসন তৈরি করা হয়, তাও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। সেখানে নিয়োগ দেওয়া হয় কে আওয়ামী লীগ করে। পুলিশ বিভাগকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। তারা যত দুর্নীতি করুক, সরকার তাদের রক্ষা করবে, সব কিছু মাফ। এ দেশ এখন পুলিশি রাষ্ট্র। নির্বাচন কমিশন, ভোটের ফল আগে রাতেই
লিখে সই করে দেয়। মিডিয়ার কী স্বাধীনতা আছে? দেশে এখন বাকশালের নামে অঘোষিত বাকশাল চলছে বলে মন্তব্য করেন ড. মঈন খান।