
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

মাগুরায় গিয়েই আচরণবিধি লঙ্ঘন করলেন সাকিব

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল স্বামীর

মহেশপুর সীমান্তে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধার

ঈশ্বরদীতে ট্রেনে আবারও হামলা-অগ্নিসংযোগ

ঘুমধুমের মিয়ানমার মৈত্রী সড়ক থেকে ১৩ রোহিঙ্গা নাগরিক আটক

রাজধানীর আবদুল্লাহপুরে বিআরটিসির বাসে আগুন

কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
মিরপুরে ভুয়া ‘সিনিয়র সহকারী সচিব’ গ্রেফতার

‘সিনিয়র সহকারী সচিব’ পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগে মো. রফিকুল হক মিঞা (২৮) নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে মিরপুর মডেল থানার ২নং সেকশনের পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনারের (মিরপুর জোন) কার্যালয় থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। রফিকুল হক মিরপুর মধ্য পীরেরবাগ এলাকার মো. শামসুল হক মিঞার ছেলে।
মিরপুর মডেল থানার ওসি মো. মহসীন জানান, রফিকুল হক বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। কিন্তু নিজেকে তিনি পরিচয় দেন ‘সিনিয়র সহকারী সচিব’ হিসেবে। ৩৫তম বিসিএস পাশ করে তিনি বর্তমানে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারে উপপরিচালক পদে আছেন বলে দাবি করেন। এ পরিচয়ে তিনি ভিজিটিং কার্ডও ছাপান। থানায় কোনো প্রয়োজন হলে তার ভিজিটিং
কার্ড দেখালে ‘কাজ হয়ে যাবে’ বলে সবাইকে বলতেন। ওসি আরও জানান, তার এসব কথা বিশ্বাস করেই বৃহস্পতিবার রাতে সেই ভিজিটিং কার্ড নিয়ে মিরপুর জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার মাসুক মিয়ার কাছে আসেন আনু মিয়া। কার্ড দেখে রফিকের পরিচয় নিয়ে সন্দেহ হলে, তাকে চা খাওয়ার দাওয়াত দিয়ে অতিরিক্ত উপকমিশনারের কার্যালয়ে ডাকা হয়। আসার পর তার পরিচয়, কর্মস্থলসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অসংলগ্ন কথা বলা শুরু করেন। পরে তার কথিত কর্মস্থলে যোগাযোগ করা হলে তারা এই নামে কেউ নেই বলে জানান। একপর্যায়ে রফিক মিথ্যা পরিচয়ে প্রতারণার কথা স্বীকার করেন। এসআই সজিবুর রহমান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি রফিকুল স্বীকার করেছে যে, সে একজন ব্যবসায়ী। সে
নিজেকে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হিসেবে মিথ্যা পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের মিরপুর জোনের এডিসি মো. মাসুক মিয়া বলেন, গতকাল রফিকুল হক নামে এক ভুয়া সিনিয়র সহকারী সচিবকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কার্ড দেখালে ‘কাজ হয়ে যাবে’ বলে সবাইকে বলতেন। ওসি আরও জানান, তার এসব কথা বিশ্বাস করেই বৃহস্পতিবার রাতে সেই ভিজিটিং কার্ড নিয়ে মিরপুর জোনের অতিরিক্ত উপকমিশনার মাসুক মিয়ার কাছে আসেন আনু মিয়া। কার্ড দেখে রফিকের পরিচয় নিয়ে সন্দেহ হলে, তাকে চা খাওয়ার দাওয়াত দিয়ে অতিরিক্ত উপকমিশনারের কার্যালয়ে ডাকা হয়। আসার পর তার পরিচয়, কর্মস্থলসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অসংলগ্ন কথা বলা শুরু করেন। পরে তার কথিত কর্মস্থলে যোগাযোগ করা হলে তারা এই নামে কেউ নেই বলে জানান। একপর্যায়ে রফিক মিথ্যা পরিচয়ে প্রতারণার কথা স্বীকার করেন। এসআই সজিবুর রহমান বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি রফিকুল স্বীকার করেছে যে, সে একজন ব্যবসায়ী। সে
নিজেকে সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হিসেবে মিথ্যা পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের মিরপুর জোনের এডিসি মো. মাসুক মিয়া বলেন, গতকাল রফিকুল হক নামে এক ভুয়া সিনিয়র সহকারী সচিবকে গ্রেফতার করা হয়েছে।