![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830765-1722023985-1.jpg)
১০ দিনে কারাগারে ৩৩০ চট্টগ্রামে গ্রেফতার আতঙ্কে ঘরছাড়া বিএনপি নেতাকর্মীরা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830639-1722012129.jpg)
‘তারেক রহমানের হামলার নির্দেশনার অডিও সরকারের কাছে’
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830635-1722010798.jpg)
সরকার দিশেহারা হয়ে বিরোধীদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে: জামায়াত
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830633-1722010748.jpg)
সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান বিএনপির
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830632-1722010418.jpg)
মাঠে থাকার অঙ্গীকার আ.লীগ নেতাদের
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-478956-1721996537.jpg)
প্রকৃত কোনো ছাত্রই এই হামলায় জড়িত ছিল না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-478959-1721997258.jpg)
যেকোনো অরাজকতা রুখতে আমরা মাঠে ছিলাম, আছি : লিটন
মহাজোটে নির্বাচন করলে ৪০ আসন চাইবে জাপা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/11/image-415675-1700806808.png)
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অবস্থান কি হবে তা নিয়ে ধোঁয়াশা কাটছে না কিছুতেই। দুই নেতায় বিভক্ত জাপায় এখন চলছে মহাজোটের হয়ে নির্বাচনে যাওয়ার গুঞ্জন। যদিও বুধবার এককভাবে নির্বাচনের যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণাসহ ৩০০ আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি করছে দলটি।
জাপার দুই পক্ষের শীর্ষ নেতারা বলছেন, তাদের মধ্যে কোনো সংকট নেই। পরিস্থিতি অনুযায়ী আসতে পারে যে কোনো সিদ্ধান্ত। তাদের দাবি, এবারও মহাজোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেক্ষেত্রে ৪০টি আসন চাইতে পারে তারা।
এদিকে তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম ও যুক্তফ্রন্টসহ বেশ কয়েকটি দল ও জোট নির্বাচনে যাচ্ছে। তাই মহাজোটের কাছ থেকে আসন ছাড় নিয়ে কিছুটা চিন্তিত জাপার একটি অংশ। সম্প্রতি তৃণমূল
বিএনপি ও বিএনএম দল দু’টিরও কদর বেড়েছে ক্ষমতাসীনদের কাছে। গত কয়েকটি নির্বাচনে মহাজোটের কাছে থাকায় জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যদের একটি অংশ নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। তা না হলে সংসদে প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকাও হারাতে হতে পারে এমন শঙ্কার কথা বলছেন কেউ কেউ। দলীয় সূত্র জানায়, সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের যে কোনো দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাপার শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা। সেখানে ভোটে জোট পরিস্থিতি, আসন সংখ্যা ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে। মূলত জোটে গেলে কতটি আসন ক্ষমতাসীনরা ছাড়বে তা নিয়ে দেন-দরবার করবে জাতীয় পার্টি। সেক্ষেত্রে অবশ্যই শীর্ষ দুই নেতা, পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন
এরশাদকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এদিকে ৩০০ আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হলেও আগামী ৩০ নভেম্বর বৈঠক করে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান পার্টির মহাসচিব। হঠাৎ ২২ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন ডেকে এককভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে চুন্নু প্রত্যাশা করেন রওশন এরশাদও জাপার মনোনয়ন কিনবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। পার্টির মহাসচিব জানান, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সব মহল ও সরকারের পক্ষ থেকে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে এবারের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। তাই পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের কোনো জোটের অংশ না হয়ে এককভাবেই নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্র জানায়, জোটবদ্ধ নির্বাচনে আসন সমঝোতার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাপার প্রতিনিধি দল। রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের এক ছাতার তলে এলে ৩৫ থেকে ৪০ আসন পেতে পারে জাতীয় পার্টি। এ দুই নেতার মধ্যে ঐক্য না হলে আসন কমতে পারে। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘সমঝোতা তো হবেই। জি এম কাদেরের নেতৃত্বে সিনিয়র নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। সেখানে নির্বাচনে আসন নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে। আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের মিলে গেলে ৩৫ থেকে ৪০টি আসনে ছাড় দিতে পারে আওয়ামী লীগ।’ এদিকে এখন পর্যন্ত ৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতিতেই এগোচ্ছে জাপা। ৫ দিনে প্রায় ২
হাজার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে দলটির। যার মধ্যে অনেক আসনেই একাধিক আগ্রহী প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। জি এম কাদের মনোনয়ন ফরম নিলেও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ এখন ফরম নেয়নি। এ জন্য ফরম বিক্রির সময় একদিন বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে রওশন এরশাদের মুখপাত্র কাজী মামুনূর রশিদ বলেন, ‘তিনি অপেক্ষা করতে বলেছেন, যেহেতু সময় আছে, আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এছাড়া পার্টির মধ্যে কোনো বিভেদ কিংবা সংকট নেই এবং আলোচনার মাধ্যমেই সব সিদ্ধান্ত হবে বলেও মনে করেন রওশন এরশাদ।’
বিএনপি ও বিএনএম দল দু’টিরও কদর বেড়েছে ক্ষমতাসীনদের কাছে। গত কয়েকটি নির্বাচনে মহাজোটের কাছে থাকায় জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্যদের একটি অংশ নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে। তা না হলে সংসদে প্রধান বিরোধী দলের ভূমিকাও হারাতে হতে পারে এমন শঙ্কার কথা বলছেন কেউ কেউ। দলীয় সূত্র জানায়, সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহের যে কোনো দিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাপার শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা। সেখানে ভোটে জোট পরিস্থিতি, আসন সংখ্যা ও নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হবে। মূলত জোটে গেলে কতটি আসন ক্ষমতাসীনরা ছাড়বে তা নিয়ে দেন-দরবার করবে জাতীয় পার্টি। সেক্ষেত্রে অবশ্যই শীর্ষ দুই নেতা, পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন
এরশাদকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এদিকে ৩০০ আসনের জন্য মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হলেও আগামী ৩০ নভেম্বর বৈঠক করে নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান পার্টির মহাসচিব। হঠাৎ ২২ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন ডেকে এককভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে চুন্নু প্রত্যাশা করেন রওশন এরশাদও জাপার মনোনয়ন কিনবেন এবং নির্বাচনে অংশ নেবেন। পার্টির মহাসচিব জানান, নির্বাচন কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সব মহল ও সরকারের পক্ষ থেকে তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে এবারের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে। তাই পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের কোনো জোটের অংশ না হয়ে এককভাবেই নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সূত্র জানায়, জোটবদ্ধ নির্বাচনে আসন সমঝোতার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার
সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে জাপার প্রতিনিধি দল। রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের এক ছাতার তলে এলে ৩৫ থেকে ৪০ আসন পেতে পারে জাতীয় পার্টি। এ দুই নেতার মধ্যে ঐক্য না হলে আসন কমতে পারে। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বলেন, ‘সমঝোতা তো হবেই। জি এম কাদেরের নেতৃত্বে সিনিয়র নেতারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। সেখানে নির্বাচনে আসন নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনা হবে। আমরা যতটুকু জানতে পেরেছি রওশন এরশাদ ও জি এম কাদের মিলে গেলে ৩৫ থেকে ৪০টি আসনে ছাড় দিতে পারে আওয়ামী লীগ।’ এদিকে এখন পর্যন্ত ৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতিতেই এগোচ্ছে জাপা। ৫ দিনে প্রায় ২
হাজার মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে দলটির। যার মধ্যে অনেক আসনেই একাধিক আগ্রহী প্রার্থী মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। জি এম কাদের মনোনয়ন ফরম নিলেও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ এখন ফরম নেয়নি। এ জন্য ফরম বিক্রির সময় একদিন বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে রওশন এরশাদের মুখপাত্র কাজী মামুনূর রশিদ বলেন, ‘তিনি অপেক্ষা করতে বলেছেন, যেহেতু সময় আছে, আগামী সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এছাড়া পার্টির মধ্যে কোনো বিভেদ কিংবা সংকট নেই এবং আলোচনার মাধ্যমেই সব সিদ্ধান্ত হবে বলেও মনে করেন রওশন এরশাদ।’