ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
ইরানে নজিরবিহীন খরা, তেহরানে তীব্র পানি সংকট
দিল্লি হামলায় শেখ হাসিনার নিন্দাঃ জঙ্গিবাদ ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ এর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানের ঘোষণা
ইসলামাবাদে জেলা আদালতের বাইরে আত্মঘাতী হামলা: ১২ জন নিহত, ২৭ জন আহত
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভোটে হারলে ফল চ্যালেঞ্জ করবেন ট্রাম্প, বিকল্প আর কী কী?
সবশেষ ২০২০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হারার পর ভোট কারচুপির অভিযোগ এনেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবারও কোনো কারণে নির্বাচনে হেরে গেলে ভোট কারচুপির অভিযোগ আনতে পারেন সাবেক এই প্রেসিডেন্ট। সেই আভাস এরইমধ্যে মিলতে শুরু করেছে।
চলমান ভোটের ফল নিয়ে এরইমধ্যে নিজের সন্দেহের কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প। তাই কোনো কারণে ৫ নভেম্বর তিনি হেরে গেলে ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন; ধারণা করা হচ্ছে এমনটাই। এ অবস্থায় ট্রাম্পের সামনে ঠিক কোন পথ খোলা আছে? বিকল্প অপশনগুলো কি?
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে মহাবিপদে পড়বে ইরান
এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে মিশিগানের এক সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, ‘যদি আমি হারি, আমি আপনাকে বলব এটা সম্ভব। কারণ তারা প্রতারণা করে। এটিই একমাত্র উপায় যা আমাকে
হারতে পারে। কারণ তারা প্রতারণা করে।’ এমন ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনে নামার পর সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারণাতেও এমন অভিযোগ আনছেন ট্রাম্প। নির্বাচনের শেষ সময়ে এসে তার দাবি, সবচেয়ে বড় সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় ইতিমধ্যেই ভোটে কারচুপি করা হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই তাই ধারণা করা হচ্ছে এবারও নির্বাচনে জয় লাভ করতে না পারলে ভোট কারচুপির অভিযোগ আনবেন ট্রাম্প। নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন তিনি। এর আগে গত ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনের বিপক্ষে হারের পর ভোট কারচুপির অভিযোগে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেবার, অসংখ্য মামলার মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সবকটি আসনে ফলাফল পরিবর্তন বা বিলম্বিত করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে জর্জিয়ার কর্মকর্তাদের তার পক্ষে অতিরিক্ত ভোট খুঁজে বের
কারার জন্য চাপ দিয়েছিলেন। তবে ব্যর্থ হন তিনি। পরে তার সমর্থকরা ৬ জানুয়ারি, ২০২১-এ ইউএস ক্যাপিটালে হামলা চালায়। যদিও শেষ পর্যন্ত তিনি আর ক্ষমতায় আসতে পারেননি। এবার কি সেই সুযোগ পাবেন তিনি? কি বলছে নির্বাচনি আইন। নির্বাচনের নতুন সুরক্ষা আইন বলছে, নির্বাচনের জন্য প্রবর্তিত নতুন সুরক্ষার লক্ষ্য হল ট্র্যাকশন লাভের পর ফলাফলকে ক্ষুণ্ণ করার কোনো প্রচেষ্টার সম্ভাবনা হ্রাস করা। নতুন নির্বাচনি সুরক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে— ৬ জানুয়ারি বিদ্রোহের পরে কংগ্রেস কর্তৃক প্রণীত একটি নির্বাচনী আইন। সাম্প্রতিক আদালতের রায় নির্বাচনী অখণ্ডতাকে শক্তিশালী করছে। রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও আগ্রাসী পদক্ষেপ। চার বছর আগের সহিংস ক্যাপিটাল দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি রোধ করার জন্য এই ব্যবস্থাগুলি
রাখা হয়েছে। এত কিছুর পর হ্যারিসের জয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে ট্রাম্প এমন দাবি তার মিত্রদের। বলা হচ্ছে, হ্যারিস জয়ী হলে, ট্রাম্প আইনি পথ অনুসরণ করতে পারেন বা তার সমর্থকদের মধ্যে তার জয়ের বৈধতা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করতে পারেন।
হারতে পারে। কারণ তারা প্রতারণা করে।’ এমন ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনে নামার পর সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারণাতেও এমন অভিযোগ আনছেন ট্রাম্প। নির্বাচনের শেষ সময়ে এসে তার দাবি, সবচেয়ে বড় সুইং স্টেট পেনসিলভানিয়ায় ইতিমধ্যেই ভোটে কারচুপি করা হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই তাই ধারণা করা হচ্ছে এবারও নির্বাচনে জয় লাভ করতে না পারলে ভোট কারচুপির অভিযোগ আনবেন ট্রাম্প। নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ জানাবেন তিনি। এর আগে গত ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনের বিপক্ষে হারের পর ভোট কারচুপির অভিযোগে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। সেবার, অসংখ্য মামলার মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সবকটি আসনে ফলাফল পরিবর্তন বা বিলম্বিত করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে জর্জিয়ার কর্মকর্তাদের তার পক্ষে অতিরিক্ত ভোট খুঁজে বের
কারার জন্য চাপ দিয়েছিলেন। তবে ব্যর্থ হন তিনি। পরে তার সমর্থকরা ৬ জানুয়ারি, ২০২১-এ ইউএস ক্যাপিটালে হামলা চালায়। যদিও শেষ পর্যন্ত তিনি আর ক্ষমতায় আসতে পারেননি। এবার কি সেই সুযোগ পাবেন তিনি? কি বলছে নির্বাচনি আইন। নির্বাচনের নতুন সুরক্ষা আইন বলছে, নির্বাচনের জন্য প্রবর্তিত নতুন সুরক্ষার লক্ষ্য হল ট্র্যাকশন লাভের পর ফলাফলকে ক্ষুণ্ণ করার কোনো প্রচেষ্টার সম্ভাবনা হ্রাস করা। নতুন নির্বাচনি সুরক্ষায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে— ৬ জানুয়ারি বিদ্রোহের পরে কংগ্রেস কর্তৃক প্রণীত একটি নির্বাচনী আইন। সাম্প্রতিক আদালতের রায় নির্বাচনী অখণ্ডতাকে শক্তিশালী করছে। রাজ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও আগ্রাসী পদক্ষেপ। চার বছর আগের সহিংস ক্যাপিটাল দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি রোধ করার জন্য এই ব্যবস্থাগুলি
রাখা হয়েছে। এত কিছুর পর হ্যারিসের জয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে ট্রাম্প এমন দাবি তার মিত্রদের। বলা হচ্ছে, হ্যারিস জয়ী হলে, ট্রাম্প আইনি পথ অনুসরণ করতে পারেন বা তার সমর্থকদের মধ্যে তার জয়ের বৈধতা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করতে পারেন।



