
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী

জামায়াত-শিবির এনসিপি প্রতিরোধে গোপালগঞ্জে গৃহবধূ-বৃদ্ধা-কিশোরীরাও রাজপথে

এপিসিতে চড়ে গোপালগঞ্জে জনরোষ থেকে পালিয়ে বাঁচলেন এনসিপি নেতারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র, ১৪৪ ধারা জারি
ভাসানীকে সম্মান করতে না পারা আমাদের দৈনতা

স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে সম্মান করতে না পারা জাতি হিসেবে আমাদের দৈনতা বলে মন্তব্য করেছেন ভয়েস অব কনসাস সিটিজেনের (ভিসিসি) চেয়ারপার্সন মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া।
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের নির্মাতা মওলানা ভাসানী, অন্য কেউ নয়। নকল নির্মাতারা চারদিক থেকে দেশকে ঘিরে ধরেছে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে মওলানা ভাসানীকে প্রতিষ্ঠিত করতে না পারলে জাতি কাউকে ক্ষমা করবে না। মওলানা ভাসানীর দেখানো পথে অগ্রসর হতে হবে। তিনি জাতিকে নির্মাণ করেছেন। তাই তাকে শ্রদ্ধা করতে হবে। তাকে সম্মান করা না হলে অন্যায় হবে।
সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মজলুম
জননেতা মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বাণী প্রদান না করা অত্যন্ত দুঃখজনক। জাতির এমন এক ক্রান্তিলগ্নে প্রধান উপদেষ্টার সহযোগী উপদেষ্টারাও তাদের দায়িত্ব পালন করেন নাই। প্রধান উপদেষ্টাকেও এই বিষয়ে অবগত ও অনুপ্রেরণা যোগাননি তারা, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। ভাসানীকে যদি আমরা সম্মান না দিতে পারি, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের যথাযথ সম্মান দেওয়া হবে না। মনে রাখতে হবে, ইতিহাস ভুলে যাওয়া এবং ইতিহাস মুছে ফেলা কোনটাই জাতির জন্য কল্যাণকর নয়। গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া আরও বলেন, মওলানা ভাসানীর মতো মানুষ এই অঞ্চলে আর জন্মাবে কি-না জানি না। সারাজীবন তিনি মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ভাসানীসহ যারাই দেশের মানুষের জন্য কাজ
করেছে, তাদের কারোই যথাযথ মর্যাদা হয়নি। শুধু কথা ও যা কিছু তা বলতে পারলেই স্বাধীনতা নয়। মানুষের স্বাধীনতা হচ্ছে মানুষের মর্যাদাবোধ, মানবিকবোধ ভালবাসা। মানুষের অন্তরে যদি শ্রদ্ধা ভালবাসা থাকতো তাহলে ভাসানীর এখানে দেহ ত্যাগ করা সার্থক হতো। তিনি বলেন, উপমহাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর স্বপ্ন, কাজ ও স্মৃতিচিহ্ন বিগত সরকারগুলোর ‘হীনমন্যতার’ কারণে অবহেলার স্বীকার হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও সেই একই পথ অনুস্বরণ করছে। বর্তমান সরকারও যদি অতীতের ধারাবাহিকতায় মওলানা ভাসানীর প্রতি অবহেলাই করে থাকেন তাহলে পরিবর্তনটা কোথায় হবে? সংস্কার কিভাবে হবে? তিনি বলেন, মওলানা ভাসানীর প্রতি যথাযথ সম্মান জানাতে না পারার
এই যে আমাদের দৈন্যতা, এখান থেকে আমরা যদি বের হয়ে আসতে পারি, যথাযথ সম্মান করতে পারি, মানুষের অভাবকে আমরা বুঝতে পারি, মানুষের কষ্টকে হৃদয় দিয়ে লালন করতে পারি, তাহলেই হবে মাওলানা ভাসানীর সার্থকতা। হুজুর মওলানা ভাসানীর প্রতি সম্মান জানানোর যে দৈন্যতা শাসকগোষ্ঠীর, এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ তিনিই বহুদলীয় রাজনীতির এবং গণ মানুষের অধিকার কায়েমের রাজনৈতিক দরোজার নির্মাতা।
জননেতা মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বাণী প্রদান না করা অত্যন্ত দুঃখজনক। জাতির এমন এক ক্রান্তিলগ্নে প্রধান উপদেষ্টার সহযোগী উপদেষ্টারাও তাদের দায়িত্ব পালন করেন নাই। প্রধান উপদেষ্টাকেও এই বিষয়ে অবগত ও অনুপ্রেরণা যোগাননি তারা, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। ভাসানীকে যদি আমরা সম্মান না দিতে পারি, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও জুলাই আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের বিপ্লবীদের যথাযথ সম্মান দেওয়া হবে না। মনে রাখতে হবে, ইতিহাস ভুলে যাওয়া এবং ইতিহাস মুছে ফেলা কোনটাই জাতির জন্য কল্যাণকর নয়। গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া আরও বলেন, মওলানা ভাসানীর মতো মানুষ এই অঞ্চলে আর জন্মাবে কি-না জানি না। সারাজীবন তিনি মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ভাসানীসহ যারাই দেশের মানুষের জন্য কাজ
করেছে, তাদের কারোই যথাযথ মর্যাদা হয়নি। শুধু কথা ও যা কিছু তা বলতে পারলেই স্বাধীনতা নয়। মানুষের স্বাধীনতা হচ্ছে মানুষের মর্যাদাবোধ, মানবিকবোধ ভালবাসা। মানুষের অন্তরে যদি শ্রদ্ধা ভালবাসা থাকতো তাহলে ভাসানীর এখানে দেহ ত্যাগ করা সার্থক হতো। তিনি বলেন, উপমহাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর স্বপ্ন, কাজ ও স্মৃতিচিহ্ন বিগত সরকারগুলোর ‘হীনমন্যতার’ কারণে অবহেলার স্বীকার হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও সেই একই পথ অনুস্বরণ করছে। বর্তমান সরকারও যদি অতীতের ধারাবাহিকতায় মওলানা ভাসানীর প্রতি অবহেলাই করে থাকেন তাহলে পরিবর্তনটা কোথায় হবে? সংস্কার কিভাবে হবে? তিনি বলেন, মওলানা ভাসানীর প্রতি যথাযথ সম্মান জানাতে না পারার
এই যে আমাদের দৈন্যতা, এখান থেকে আমরা যদি বের হয়ে আসতে পারি, যথাযথ সম্মান করতে পারি, মানুষের অভাবকে আমরা বুঝতে পারি, মানুষের কষ্টকে হৃদয় দিয়ে লালন করতে পারি, তাহলেই হবে মাওলানা ভাসানীর সার্থকতা। হুজুর মওলানা ভাসানীর প্রতি সম্মান জানানোর যে দৈন্যতা শাসকগোষ্ঠীর, এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ তিনিই বহুদলীয় রাজনীতির এবং গণ মানুষের অধিকার কায়েমের রাজনৈতিক দরোজার নির্মাতা।