![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830806-1722044406.jpg)
চার দিনে খান ইউনিস ছেড়েছেন পৌনে ২ লাখ ফিলিস্তিনি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-145920-1721900549-1.jpg)
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১ শতাংশের আয় এক দশকে ৪০ ট্রিলিয়ন বেড়েছে : অক্সফাম
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830493-1721957827.jpg)
যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বাইডেন–নেতানিয়াহুর বৈঠকে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830324-1721924262.jpg)
খামেনির ফতোয়া বাস্তবায়নের জন্য রুশদির ওপর হামলা: যুক্তরাষ্ট্র
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830320-1721923741-1.jpg)
নেতানিয়াহুর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ইরান
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830289-1721918896.jpg)
ইমরান খানের দলের সেই ‘নিলি পরী’ গ্রেফতার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830261-1721912690.jpg)
এবার অক্সফোর্ডের চ্যান্সেলর পদে লড়বেন কারাবন্দি ইমরান খান
ভারতের সবচেয়ে বড় অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/03/image-654595-1678802341-1.jpg)
ভারত রাশিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করে ভারত। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপরি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
এতে বলা হয়, ২০১৩-২০১৭ সাল থেকে ২০১৮-২২ এর মধ্যে ভারতে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র রপ্তানি করেছে রাশিয়া। তবে এ সময়ের মধ্যে ভারতের অস্ত্র আমদানির পরিমাণ ১১ শতাংশ কমেছে।
এ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিশ্বে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করে ভারত। সোমবার এ তথ্য প্রকাশ করেছে স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটউট।
ভারতের পরেই আমদানিতে শীর্ষ অবস্থানের রয়েছে সৌদি আরব, কাতার, অস্ট্রেলিয়া ও চীন।
এছাড়াও স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপরি) রিপোর্ট বলছে, ২০১২-১৬ ও ২০১৭-২১ এর মধ্যেও ভারতের অস্ত্র আমদানির পরিমাণ
২১ শতাংশ কমেছিল, কিন্তু তখনও বিশ্বে অস্ত্র আমদানির নিরিখে প্রথম স্থানে ছিল ভারত। রিপোর্ট বলছে, দেশের অভ্যন্তরে ভারত অস্ত্র নির্মাণ শুরু করে দেওয়ায় তাদের আমদানির পরিমাণ আগের থেকে নামছে। প্রসঙ্গত, ভারত তার বাজেটে পর পর কয়েক বছর ধরেই প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আলাদা করে অর্থ বরাদ্দ রাখছে। যার হাত ধরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ‘আত্মনির্ভর ভারত’কে জোরকদমে এগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এছাড়াও বাজেটে স্থানীয়ভাবে তৈরি মিলিটারি হার্ডওয়্যারের বাজেটকে আলাদা রাখা হচ্ছে। অন্যদিকে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ ৪৯ থেকে ৭৪ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর উদ্দেশ্য একটাই, যাতে বহু বিদেশি প্রযুক্তিগত সিস্টেমকে ভারতের অস্ত্রভাণ্ডারে যোগ করা যায়। এর ফলে দেশের অস্ত্রভাণ্ডার শক্তিশালী করাই লক্ষ্য। এই বছরের
প্রতিরক্ষা বাজেটে ঘরোয়া ক্রয়ের জন্য প্রায় ১ লাখ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছিল, আগের তিন বছরে ৮৪,৫৮৯ কোটি, ৭০,২২১ কোটি এবং ৫১,০০০কোটির তুলনায়। তবে চমকপ্রদভাবে ২০১৯ সালে ভারতের অস্ত্র আমদানি আগের থেকে কমে যায়। এর আগে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৫ বছরে ভারতের কাছে ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে রাশিয়া। নতুন করে আরও ১ হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র কেনার আগ্রহ দেখিয়েছে নয়াদিল্লি। বিশ্বে রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ভারত শীর্ষ স্থান দখল করে রেখেছে এবং বর্তমানে বিগত কয়েক বছরে রাশিয়া যে পরিমাণ অস্ত্র বিক্রি করেছে তার ২০ শতাংশ একা ভারত কিনেছে। রাশিয়ার কাছ
থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র কেনার বিষয়টি থেকে স্পষ্ট যে, ভারত রাশিয়ার সঙ্গে বেশ হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। দেশটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার ইউক্রেনে আক্রমণের নিন্দা জানায়নি। অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারবার সংলাপের মাধ্যমে সংকট সমাধানের ওপর জোর দিয়েছেন। পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের জবাবে রাশিয়ার অস্ত্র ব্যবসায়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তবে ভারত সেই পথে হাঁটেনি বরং রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনা অব্যহত রেখেছে। ভারতের বাইরেও চীন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এখনো রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। রাশিয়ার ফেডারেল সার্ভিস ফর মিলিটারি-টেকনিক্যাল কো-অপরাশেনের প্রধান দিমিত্রি শুগায়েভ বলেছেন, মূলত নিজ নিজ স্বার্থের কারণেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো রাশিয়ার কাছ থেকে
অস্ত্র কেনা অব্যাহত রেখেছে। শুগায়েভ বলেছেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়ার বিশেষ অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে ভারতের ওপর অভূতপূর্ব চাপ থাকার পরও দেশটি সামরিক-প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে রাশিয়ার অন্যতম প্রধান অংশীদার হিসেবে যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।’ রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাশিয়া প্রতিবছর অন্তত ১৪ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রয় করে থাকে এবং সব সময়ই রাশিয়ার কাছে ৫০ বিলিয়ন ডলারের ক্রয়াদেশ থাকে। শুগায়েভ আরও জানান, এশিয়ার দেশগুলো মূলত রাশিয়ার এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ওএসএ, প্যাচোরা বা স্ট্রেলার মতো স্বল্প পাল্লার সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম, এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান, মিগ-২৯ হেলিকপ্টার এবং ড্রোনের প্রতি বিশেষভাবে আগ্রহী। প্রসঙ্গত, অস্ত্র
খাতে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার দিকে হাঁটছে ভারত।
২১ শতাংশ কমেছিল, কিন্তু তখনও বিশ্বে অস্ত্র আমদানির নিরিখে প্রথম স্থানে ছিল ভারত। রিপোর্ট বলছে, দেশের অভ্যন্তরে ভারত অস্ত্র নির্মাণ শুরু করে দেওয়ায় তাদের আমদানির পরিমাণ আগের থেকে নামছে। প্রসঙ্গত, ভারত তার বাজেটে পর পর কয়েক বছর ধরেই প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আলাদা করে অর্থ বরাদ্দ রাখছে। যার হাত ধরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ‘আত্মনির্ভর ভারত’কে জোরকদমে এগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এছাড়াও বাজেটে স্থানীয়ভাবে তৈরি মিলিটারি হার্ডওয়্যারের বাজেটকে আলাদা রাখা হচ্ছে। অন্যদিকে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ ৪৯ থেকে ৭৪ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এর উদ্দেশ্য একটাই, যাতে বহু বিদেশি প্রযুক্তিগত সিস্টেমকে ভারতের অস্ত্রভাণ্ডারে যোগ করা যায়। এর ফলে দেশের অস্ত্রভাণ্ডার শক্তিশালী করাই লক্ষ্য। এই বছরের
প্রতিরক্ষা বাজেটে ঘরোয়া ক্রয়ের জন্য প্রায় ১ লাখ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছিল, আগের তিন বছরে ৮৪,৫৮৯ কোটি, ৭০,২২১ কোটি এবং ৫১,০০০কোটির তুলনায়। তবে চমকপ্রদভাবে ২০১৯ সালে ভারতের অস্ত্র আমদানি আগের থেকে কমে যায়। এর আগে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ৫ বছরে ভারতের কাছে ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে রাশিয়া। নতুন করে আরও ১ হাজার কোটি ডলারের অস্ত্র কেনার আগ্রহ দেখিয়েছে নয়াদিল্লি। বিশ্বে রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ভারত শীর্ষ স্থান দখল করে রেখেছে এবং বর্তমানে বিগত কয়েক বছরে রাশিয়া যে পরিমাণ অস্ত্র বিক্রি করেছে তার ২০ শতাংশ একা ভারত কিনেছে। রাশিয়ার কাছ
থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র কেনার বিষয়টি থেকে স্পষ্ট যে, ভারত রাশিয়ার সঙ্গে বেশ হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে। দেশটি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার ইউক্রেনে আক্রমণের নিন্দা জানায়নি। অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারবার সংলাপের মাধ্যমে সংকট সমাধানের ওপর জোর দিয়েছেন। পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের জবাবে রাশিয়ার অস্ত্র ব্যবসায়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তবে ভারত সেই পথে হাঁটেনি বরং রাশিয়ার কাছ থেকে অস্ত্র কেনা অব্যহত রেখেছে। ভারতের বাইরেও চীন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এখনো রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখেছে। রাশিয়ার ফেডারেল সার্ভিস ফর মিলিটারি-টেকনিক্যাল কো-অপরাশেনের প্রধান দিমিত্রি শুগায়েভ বলেছেন, মূলত নিজ নিজ স্বার্থের কারণেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো রাশিয়ার কাছ থেকে
অস্ত্র কেনা অব্যাহত রেখেছে। শুগায়েভ বলেছেন, ‘ইউক্রেনে রাশিয়ার বিশেষ অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পশ্চিমা দেশগুলো থেকে ভারতের ওপর অভূতপূর্ব চাপ থাকার পরও দেশটি সামরিক-প্রযুক্তিগত সহযোগিতার ক্ষেত্রে রাশিয়ার অন্যতম প্রধান অংশীদার হিসেবে যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।’ রুশ রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইন্টারফ্যাক্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রাশিয়া প্রতিবছর অন্তত ১৪ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রয় করে থাকে এবং সব সময়ই রাশিয়ার কাছে ৫০ বিলিয়ন ডলারের ক্রয়াদেশ থাকে। শুগায়েভ আরও জানান, এশিয়ার দেশগুলো মূলত রাশিয়ার এস-৪০০ ট্রায়াম্ফ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ওএসএ, প্যাচোরা বা স্ট্রেলার মতো স্বল্প পাল্লার সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম, এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান, মিগ-২৯ হেলিকপ্টার এবং ড্রোনের প্রতি বিশেষভাবে আগ্রহী। প্রসঙ্গত, অস্ত্র
খাতে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার দিকে হাঁটছে ভারত।