
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ
বিশ্বমানের স্মার্ট পুলিশ গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী

পুলিশকে জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বমানের ‘স্মার্ট পুলিশ’ হিসেবে গড়ে তোলার অঙ্গীকার করে সেবার মাধ্যমে জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একটি দক্ষ এবং বিশ্বমানের ‘স্মার্ট পুলিশ’ গড়ে তোলা।
মঙ্গলবার রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ছয় দিনব্যাপী পুলিশ সপ্তাহ ২০২৩-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ পুলিশকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ বাহিনী তাদের সম্পর্কে জনগণের ভীতি দূর করে জনগণের সেবা করছে। তাদের এ ভালো কাজগুলো চালিয়ে যেতে হবে। পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা অটুট রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী পুলিশকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে তাদের সম্পর্কে জনগণের
ভীতি দূর করে জনগণের সেবা করছে এবং ভালো কাজগুলো চালিয়ে যেতে বলেছেন। তিনি বলেছেনন, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা অটুট রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী পুলিশ হবে জনগণের পুলিশ, শোষকের পুলিশ নয়। পুলিশের ভূয়সী প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করে বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে দেশে বিএনপি-জামায়াত আগুন-সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছিল। জামায়াত-শিবির-বিএনপির লোকেরা প্রকাশ্যে পুলিশকে হত্যা করেছে। সেই সময় ২৯ জন পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। তার পরও পুলিশ সদস্যরা জীবনবাজি রেখে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। অতীতের মতো আর
কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যাতে না ঘটে সে জন্য পুলিশ বাহিনীকে সবসময় সজাগ থাকতে হবে। জনবান্ধব ও চৌকশ পুলিশ বাহিনী গড়ার পদক্ষেপ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার পুলিশের আধুনিকায়নের পাশাপাশি পুলিশের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, পুলিশ সবসময় মানুষের পাশে আছে। যে কোনো দুর্যোগেই পুলিশ পাশে থাকে। পাশাপাশি মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগেও পুলিশ ভূমিকা রাখে। মানুষের জানমাল বাঁচানোর জন্য নিজের জীবনকেও উৎসর্গ করে। যে কোনো ঝুঁকি নিতে পিছপা হয় না। এটিই হচ্ছে পুলিশের বড় কাজ, যা পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে করে যাচ্ছে।
ভীতি দূর করে জনগণের সেবা করছে এবং ভালো কাজগুলো চালিয়ে যেতে বলেছেন। তিনি বলেছেনন, পুলিশের প্রতি জনগণের আস্থা অটুট রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী পুলিশ হবে জনগণের পুলিশ, শোষকের পুলিশ নয়। পুলিশের ভূয়সী প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধ করে বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের আস্থা অর্জন করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ ও ২০১৪ সালে দেশে বিএনপি-জামায়াত আগুন-সন্ত্রাস সৃষ্টি করেছিল। জামায়াত-শিবির-বিএনপির লোকেরা প্রকাশ্যে পুলিশকে হত্যা করেছে। সেই সময় ২৯ জন পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। তার পরও পুলিশ সদস্যরা জীবনবাজি রেখে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। অতীতের মতো আর
কোনো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড যাতে না ঘটে সে জন্য পুলিশ বাহিনীকে সবসময় সজাগ থাকতে হবে। জনবান্ধব ও চৌকশ পুলিশ বাহিনী গড়ার পদক্ষেপ নেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার পুলিশের আধুনিকায়নের পাশাপাশি পুলিশের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বাড়িয়েছে। শেখ হাসিনা বলেন, পুলিশ সবসময় মানুষের পাশে আছে। যে কোনো দুর্যোগেই পুলিশ পাশে থাকে। পাশাপাশি মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগেও পুলিশ ভূমিকা রাখে। মানুষের জানমাল বাঁচানোর জন্য নিজের জীবনকেও উৎসর্গ করে। যে কোনো ঝুঁকি নিতে পিছপা হয় না। এটিই হচ্ছে পুলিশের বড় কাজ, যা পুলিশ দক্ষতার সঙ্গে করে যাচ্ছে।