
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ফাইনাল খেলার আগে বিএনপি দেখতে পাবে টিমে ১১জন নাই : তথ্যমন্ত্রী

ভিসা বিধিনিষেধ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে প্রভাব ফেলবে না : সালমান রহমান

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বিধিনিষেধে সরকারই দায়ী: মির্জা ফখরুল

ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, ষড়যন্ত্র সফল হবে না: আ.লীগ

ভিসানীতি নিয়ে পরোয়া করি না: ঢাকায় নেমে কাদের

যেকোনো উপায়ে সাংবিধানিক ধারা বজায় রাখতে হবে: ইনু

মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা কার্যকর নিয়ে বিএনপির বক্তব্য কী?
বিদ্যুতের পর গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ: বিএনপি

বিদ্যুতের পর আবার গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিএনপি। দলটি বলছে, এ সিদ্ধান্ত সরকারের গণবিরোধী চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ।
বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একথা জানিয়ে বলেন, বিদ্যুতের পর এবার গ্যাসের মূল্য প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি করেছে।
সরকার বিদ্যুতের পর গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি করে চরম দুর্ভোগে থাকা জনগণকে সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্যে ঠেলে দিয়েছে। গণবিরোধী সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট, অব্যবস্থাপনা, ভুলনীতির কারণে এমনিতেই জনগণ চরম দুঃসময় অতিক্রম করছে। অবিলম্বে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান তিনি।
বিএনপি বলেন, এর মধ্যে গত ৪ দিন আগে বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি পর এখন বৃহৎ, মাঝারী, ক্ষুদ্র-কুটির শিল্প, বিদ্যুৎকেন্দ্র এমনকি হোটেল রেস্তোরা খাতে গ্যাসের
মূল্য ২ থেকে ৩ গুণ বৃদ্ধির ফলে প্রতিটি পণ্য, বিদ্যুৎ ও খাদ্যের দাম আবারও অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাবে। গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করতে ব্যবসায়ীদের অনুরোধ উপেক্ষা করে একতরফা গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে সবকিছুতেই এর প্রভাব পড়বে। এমনিতেই গ্যাসের সংকট চরমে, কল-কারখানা এমনকি বাসা বাড়িতে নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নেই, গ্যাস সংকটে বাসা বাড়ির চুলা জ্বলছেই না, কল-কারখানার উৎপাদনও ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। এমন অসহনীয় পরিস্থিতিতে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে শিল্প কারখানা ঝুঁকির মধ্যে পরবে, জনগণের জীবন যাত্রার ব্যয় আরও বৃদ্ধি পাবে। মির্জা ফখঝরুল বলেন, সরকার নির্বাচিত নয় বলে, একের পর এক গণ-বিরোধী সিদ্ধান্ত জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। জনগণের পকেট কাটতে ও একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে
অবৈধ সরকার গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের কারণে দেশের অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়েছে। ডলার সংকটের কারণে এলসি খোলা যাচ্ছে না, ব্যবসা বাণিজ্যে চরম অস্থিরতা ও হতাশা বিরাজ করছে। জনজীবনে চলছে মারাত্মক সংকট। উন্নয়নের নামে দেশে চলছে সীমাহীন লুটপাট।এ অবস্থায় আবারও বিদ্যুতের পর গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি জনদুর্ভোগ আরও বাড়াবে, যা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। বিভিন্ন রাজনৈদিক দলের নিন্দা ও প্রতিবাদ: অবিলম্বে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যুক্ত বিবৃতিতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ করে বলেন, সরকার একেরপর এক গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিতে পারছে কারণ
জনগণের ভোটে তারা নির্বাচিত নয়। জনগণের কাছে তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই, জবাবদিহিতা নেই। শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর অর্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে আরো ভয়াবহতার মুখে ঠেলে দেওয়া। বাংলাদেশ এলডিপি সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসী ও মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম এক বিবৃতিতে বলেন, শিল্পখাতে আরও এক দফা গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। এছাড়াও পৃথক বিবৃতিতে সংকটময় সময়ে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধিকে ‘গণবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।
মূল্য ২ থেকে ৩ গুণ বৃদ্ধির ফলে প্রতিটি পণ্য, বিদ্যুৎ ও খাদ্যের দাম আবারও অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাবে। গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি না করতে ব্যবসায়ীদের অনুরোধ উপেক্ষা করে একতরফা গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে সবকিছুতেই এর প্রভাব পড়বে। এমনিতেই গ্যাসের সংকট চরমে, কল-কারখানা এমনকি বাসা বাড়িতে নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নেই, গ্যাস সংকটে বাসা বাড়ির চুলা জ্বলছেই না, কল-কারখানার উৎপাদনও ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। এমন অসহনীয় পরিস্থিতিতে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে শিল্প কারখানা ঝুঁকির মধ্যে পরবে, জনগণের জীবন যাত্রার ব্যয় আরও বৃদ্ধি পাবে। মির্জা ফখঝরুল বলেন, সরকার নির্বাচিত নয় বলে, একের পর এক গণ-বিরোধী সিদ্ধান্ত জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। জনগণের পকেট কাটতে ও একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে
অবৈধ সরকার গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করেছে। সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের কারণে দেশের অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়েছে। ডলার সংকটের কারণে এলসি খোলা যাচ্ছে না, ব্যবসা বাণিজ্যে চরম অস্থিরতা ও হতাশা বিরাজ করছে। জনজীবনে চলছে মারাত্মক সংকট। উন্নয়নের নামে দেশে চলছে সীমাহীন লুটপাট।এ অবস্থায় আবারও বিদ্যুতের পর গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি জনদুর্ভোগ আরও বাড়াবে, যা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। বিভিন্ন রাজনৈদিক দলের নিন্দা ও প্রতিবাদ: অবিলম্বে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে গণসংহতি আন্দোলন। দলটির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল এক যুক্ত বিবৃতিতে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদ করে বলেন, সরকার একেরপর এক গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিতে পারছে কারণ
জনগণের ভোটে তারা নির্বাচিত নয়। জনগণের কাছে তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই, জবাবদিহিতা নেই। শিল্প, বিদ্যুৎ ও বাণিজ্যিক খাতে গ্যাসের দাম বাড়ানোর অর্থ হচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে আরো ভয়াবহতার মুখে ঠেলে দেওয়া। বাংলাদেশ এলডিপি সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসী ও মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম এক বিবৃতিতে বলেন, শিল্পখাতে আরও এক দফা গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধির ফলে অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করবে। এছাড়াও পৃথক বিবৃতিতে সংকটময় সময়ে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধিকে ‘গণবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল।