
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

অন্যদিকে দৌড়ে লাভ নেই, সময় শেষ: সরকারকে ফখরুল

আন্দোলন তীব্র গতিতে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যাচ্ছে: মির্জা ফখরুল

বিএনপি নির্বাচন করবে না, মানুষকে বাসে পুড়িয়ে মারবে : আইনমন্ত্রী

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: তারাকান্দায় ১৪৪ ধারা জারি

গাজীপুরে যারা ডাবল রোল প্লে করেছে, তাদের তালিকা তৈরি হচ্ছে : মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী

প্রস্তাবিত বাজেটের সমালোচনা গৎবাঁধা : তথ্যমন্ত্রী

বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয় : কাদের সিদ্দিকী
বিএনপি ভোটে না এলে কিছু যায় আসে না: নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী

আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী বলেছেন, নির্বাচনে বিএনপি আসুক আর না আসুক, তাতে কিছুই আসে যায় না। ১৪ দলীয় জোট নেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যথাসময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদের বৈঠকে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হবেন এবং তিনি নিজেও ফের এমপি হবেন বলে দাবি করেন নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে আজকের প্রধানমন্ত্রী যেমন আবার প্রধানমন্ত্রী হবেন। আমিও তরিকত ফেডারেশনের পক্ষ থেকে এমপি হবো। এ ব্যাপারে কোনো ভুল নেই। তখন হয়তো আমি আমার বাকি কাজ সম্পন্ন করবো।
নজিবুল বশর বলেন, আমার কাছে যতটুকু খবর আছে, আগামী আগস্ট মাস থেকে তারা (বিএনপি- জামায়াত) আবার খুনোখুনি শুরু করবে। তাদের ষড়যন্ত্র সেইভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বিএনপি-জামায়াত আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাসে দেশ অন্যদিকে নিয়ে যেতে চান। খুনোখুনি, রাহাজানি, জঙ্গি তৎপরতা বৃদ্ধি করবে। এই ব্যাপারে সরকারকে সচেতন থাকার জন্য বলছি।
খাগড়াছড়ির সরকার দলীয় সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, আমার এলাকায় অনেক কিছুই হয়েছে। তারপরও অনেক কিছুর অভাব রয়েছে। বাংলাদেশের সব জায়গায় বিদ্যুৎ আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামেও হয়েছে। আমরা যেটা আশা করি নাই সেখানেও হয়েছে। তবে জনসংখ্যা ও পরিবারভিত্তিক যদি ধরি তাহলে আমাদের বিদ্যুতের অনেক ঘাটতি রয়েছে। আরও প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের ৬৬৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প ছিল, তা ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে।
খাগড়াছড়ির ৫০-৬০ ভাগ এলাকায় বিদ্যুতায়ন হয়েছে জানিয়ে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড ২১৭ কোটি টাকার সোলার প্যানেলের মাধ্যমে এলাকাকে আলোকিত করার চেষ্টা করছে। আমরা চাই যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ যাওয়া সম্ভব, সেখানে বিদ্যুৎ যাওয়া প্রয়োজন।