
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে কমছে ক্রয়ক্ষমতা

অর্থ সংকটের ধাক্কা এমপিদের প্রকল্পে

খেলাপি ঋণ হ্রাসের অগ্রগতি জানতে চাইবে আইএমএফ

এনআইডি ছাড়াই মোবাইল ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে কিশোর-কিশোরীরা

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি আরও কমল

রিজার্ভে শর্তের অব্যাহতি চাইবে বাংলাদেশ

অর্থবছরের তিন মাস: অর্জন হয়নি রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা
বাড়ল বিদ্যুতের দাম, ১ জানুয়ারি থেকেই কার্যকর

দেশে ভোক্তাপর্যায়ে বিদ্যুতের খুচরা দাম ইউনিটপ্রতি ১৯ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার এক নির্বাহী আদেশে এ দাম বাড়ানো হয়। ১ জানুয়ারি থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হয়ে হবে।
একইসঙ্গে এখন থেকে প্রতিমাসে বিদ্যুতের খুচরা দাম নিয়মিত সমন্বয় করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হতে পারে।
সরকারের নির্বাহী আদেশে বিদ্যুতের দাম বাড়ল।
বিদ্যুৎ-সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো নিয়ে সন্ধ্যায় সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে।
গত নভেম্বরে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ বাড়ায় এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। এটি ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করা হয়। তাই ডিসেম্বর থেকেই খুচরা দাম বাড়াতে বিইআরসির কাছে আবেদন
করে ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা। ২ জানুয়ারি এসব আবেদন নিয়ে শুনানি করে বিইআরসি। এরপর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে মতামত জানাতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে নতুন দাম ঘোষণা করার কথা বিইআরসির। সরকার ওই পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের সরকারি-বেসরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে চুক্তি অনুসারে নির্ধারিত দামে বিদ্যুৎ কিনে নেয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। এরপর তারা উৎপাদন খরচের চেয়ে কিছুটা কম দামে ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কাছে বিক্রি করে। ঘাটতি মেটাতে পিডিবি সরকারের কাছ থেকে ভর্তুকি নেয়। তবে বিতরণ সংস্থাগুলো কোনো ভর্তুকি পায় না। তারা নিয়মিত মুনাফা করছে। গত অর্থবছরেও মুনাফা করেছে বিতরণ সংস্থাগুলো।
করে ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা। ২ জানুয়ারি এসব আবেদন নিয়ে শুনানি করে বিইআরসি। এরপর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে মতামত জানাতে বলা হয়। তার ভিত্তিতে নতুন দাম ঘোষণা করার কথা বিইআরসির। সরকার ওই পর্যন্ত অপেক্ষা না করে আগেই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের সরকারি-বেসরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে চুক্তি অনুসারে নির্ধারিত দামে বিদ্যুৎ কিনে নেয় বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। এরপর তারা উৎপাদন খরচের চেয়ে কিছুটা কম দামে ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থার কাছে বিক্রি করে। ঘাটতি মেটাতে পিডিবি সরকারের কাছ থেকে ভর্তুকি নেয়। তবে বিতরণ সংস্থাগুলো কোনো ভর্তুকি পায় না। তারা নিয়মিত মুনাফা করছে। গত অর্থবছরেও মুনাফা করেছে বিতরণ সংস্থাগুলো।