
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

পাঁচ কারণে বাতিল হচ্ছে এসএমই উদ্যোক্তাদের রপ্তানি আবেদন

শেয়ারবাজারে বড় দরপতন

ঋণ কেলেঙ্কারি টাকা পাচার ঠেকাতে গ্রাহক পরিচিতি সংরক্ষণের নির্দেশ

রেমিট্যান্সে ধীরগতি, ব্যাংক এমডিদের যে নির্দেশনা গভর্নরের

কেজিতে ৩০০ টাকা কমে ভারতে যাচ্ছে ইলিশ!

আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ভাটা, ডলার বাজারে অস্থিরতা থেকে স্থবিরতা

বেঁধে দেওয়া মূল্য মানছে না সিন্ডিকেট আলু পেঁয়াজ ডিমের দাম ৭ দিনেও অকার্যকর
বাণিজ্য মেলায় কত টাকার বেচাকেনা হয়েছে, জানালেন মন্ত্রী

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় প্রায় ৩০ লাখ দর্শনার্থীর উপস্থিতি ছিল জানিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, এবার ১০০ কোটি টাকার মতো কেনাবেচা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক।
মঙ্গলবার বাণিজ্য মেলার ২৭তম আসরের সমাপনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান।
টিপু মুনশি বলেন, গতবার বাণিজ্য মেলার আয়োজন ভালো হয়েছে। এবারও আমরা বড় পরিসরে মেলার আয়োজন করেছি। মেলায় প্রায় ৩০ লাখ দর্শনার্থীর উপস্থিতি ছিল। ১০০ কোটি টাকার মতো কেনাবেচা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক।
মন্ত্রী বলেন, এ ছাড়া মেলার কারণে ৩০০ কোটি টাকার মত রফতানি অর্ডার এসেছে। ১৩টি বিদেশি প্রতিষ্ঠান আমাদের মেলায় যুক্ত হয়েছেন। এই বছর ৬৭ বিলিয়ন ডলারের এক্সপোর্ট টার্গেট করেছি। বৈশ্বিক যুদ্ধ
পরিস্থিতি কিছুটা চিন্তিত করেছে আমাদের। কিন্তু আমরা আশাবাদী, টার্গেট পূরণ করতে পারবো। এ বিষয়ে আয়োজক সংস্থার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান বলেন, এ বছর মেলায় প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আগমন হয়েছে দর্শনার্থীর। বিশেষ করে শেষ সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে মেলায় প্রচুর ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। তিনি আরও জানান, ব্যবসায়ীদের সময় বাড়ানোর আবেদন ছিল। যেহেতু নির্ধারিত সময়ে মেলা শুরু হয়েছে, তাই সময় বাড়ানো হয়নি। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শন কেন্দ্রে ১ জানুয়ারি এই মেলা শুরু হয়। এবারের মেলায় মোট ৩১১ স্টলের মধ্যে বিদেশি স্টল ছিল ১৭টি। মাসব্যাপী সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা চলে। ছুটির দিনে খোলা ছিল রাত ১০টা পর্যন্ত।
পরিস্থিতি কিছুটা চিন্তিত করেছে আমাদের। কিন্তু আমরা আশাবাদী, টার্গেট পূরণ করতে পারবো। এ বিষয়ে আয়োজক সংস্থার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান বলেন, এ বছর মেলায় প্রত্যাশার চেয়ে বেশি আগমন হয়েছে দর্শনার্থীর। বিশেষ করে শেষ সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোতে মেলায় প্রচুর ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন। তিনি আরও জানান, ব্যবসায়ীদের সময় বাড়ানোর আবেদন ছিল। যেহেতু নির্ধারিত সময়ে মেলা শুরু হয়েছে, তাই সময় বাড়ানো হয়নি। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শন কেন্দ্রে ১ জানুয়ারি এই মেলা শুরু হয়। এবারের মেলায় মোট ৩১১ স্টলের মধ্যে বিদেশি স্টল ছিল ১৭টি। মাসব্যাপী সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা চলে। ছুটির দিনে খোলা ছিল রাত ১০টা পর্যন্ত।