
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

লিবিয়ায় আটক ১৪৫ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি সাংবাদিককে অপহরণের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে নিহত ৩ বাংলাদেশির পরিচয় শনাক্ত

‘সরকারি সহযোগিতা পেলে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফেরানো সম্ভব’

মালয়েশিয়ায় ভবনধসে ৩ বাংলাদেশি শ্রমিকের মৃত্যু, নিখোঁজ ৪

পোল্যান্ড আ. লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান, সম্পাদক শাহরিয়ার

মালয়েশিয়ায় জাল পাসপোর্টসহ তিন বাংলাদেশি গ্রেফতার
বাংলাদেশি কর্মীরাও বৈধতা পাবেন মালয়েশিয়ায়

মালয়েশিয়ার 'লেবার রিক্যালিব্রেশন' কর্মসূচিতে কাগজবিহীন বাংলাদেশি কর্মীরাও বৈধ হতে আবেদন করতে পারবেন। যাঁরা ভিজিট ভিসায় দেশটি গিয়ে থেকে গেছেন, তাঁরাও আবেদন করতে পারবেন। ২০২০ সালের রিক্যালিব্রেশন কর্মসূচিতে যাঁরা বৈধতা পাননি, তাঁরাও সুযোগ পাবেন।
মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার মিনিস্টার নাজমুস সাদাত সেলিম এসব তথ্য জানিয়েছেন। গত ২৫ জানুয়ারি দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন নাসুসন ইসমাইলের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. গোলাম সারওয়ার। সেই বৈঠকে অংশ নেওয়া নাজমুস সাদাত জানান, আগামী ৩ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে মালয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। তবে তা এক দিন পেছাতে পারে।
আগে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় বিদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি দেখভাল করলেও এখন তা দেখছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ কারণে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত ২৪ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহিম। নাজমুস সাদাত বলেছেন, নতুন সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশে যাচ্ছেন। সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হবে তাঁর সফরে। করোনা মহামারির পর ২০২১ সালের নভেম্বরে অবৈধ বিদেশি কর্মীদের আবেদন করে বৈধ হওয়ার সুযোগ দেয় মালয়েশিয়া। গত ৩১ ডিসেম্বর এই কর্মসূচি শেষ হয়েছে। তবে শুক্রবার থেকে ফের শুরু হয়েছে। চলবে এই বছরের শেষ দিন পর্যন্ত। মালয়েশিয়ার সংবাদপত্রের তথ্যানুযায়ী, ইমিগ্রেশন বিভাগের নির্দিষ্ট করে দেওয়া খাতে কাজ করা অবৈধ কর্মীদের নিয়োগকারীরা বৈধভাবে নিয়োগ দিতে পারেন। ১৫টি সোর্সকান্ট্রির কর্মীরা আবেদন করতে পারবেন। সোর্সকান্ট্রির তালিকায় আছে বাংলাদেশ। অনিয়মের কারণে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ বন্ধ করে মালয়েশিয়া। ব্যাপক
আলোচিত-সমালোচিত সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রায় আট মাস পর গত বছরের আগস্টে ফের নিয়োগ শুরু হয়। পাঁচ মাসে প্রায় আড়াই লাখ কর্মীর চাহিদাপত্র এলেও ৫০ হাজার ৯০ জন বাংলাদেশি যেতে পেরেছেন। প্রথমে 'সিন্ডিকেট' নামে পরিচিত ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সিকে কর্মী পাঠানোর কাজ দেওয়া হলেও পরে আরও ৫০টিকে যুক্ত করা হয়। কর্মীপ্রতি ৭৮ হাজার ৯৮০ টাকা খরচ নির্ধারণ করা হলেও এজেন্সিগুলো চার-পাঁচ গুণ টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। আগের রিক্যালিব্রেশন কর্মসূচিতে চার লাখের বেশি কর্মী আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশি কতজন- তা জানা যায়নি। নাজমুস সাদাত সেলিম জানিয়েছেন, খুব বেশি বাংলাদেশি অবৈধ কর্মী নেই। অধিকাংশ আগেই বৈধ হয়েছেন কিংবা দেশে ফেরত গেছেন। গত কয়েক
মাসে ভিজিট ভিসায় আসা এবং আগের কর্মসূচিতে ষষ্ঠ বা সপ্তমবারের মতো ভিসা এক্সটেনশন না পাওয়া লাখখানেক নথিবিহীন কর্মী থাকতে পারেন। উৎপাদন, নির্মাণ, খনি, নিরাপত্তারক্ষী, সেবা, কৃষি, বাগান এবং গৃহকর্মী- এই আট খাতে ১৮ থেকে ৪৯ বছর বয়সীদের বৈধতা দেবে মালয়েশিয়া। আবেদন ফি জনপ্রতি দেড় হাজার রিঙ্গিত। তবে স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ অন্যান্য ফি মিলিয়ে তিন হাজার রিঙ্গিতের মতো লাগবে। এবার কর্মীদের আবেদন গ্রহণে আগেরবারের মতো কোনো এজেন্সিকে নিয়োগ দেয়নি মালয় সরকার। এতে নিয়োগকারীরা কম খরচে কর্মী নিয়োগ করতে পারবেন, কর্মীর খরচও আগের চেয়ে কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফর বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। গত ২৪ নভেম্বর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন আনোয়ার ইব্রাহিম। নাজমুস সাদাত বলেছেন, নতুন সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সম্পর্কোন্নয়নে বাংলাদেশে যাচ্ছেন। সার্বিক বিষয়ে আলোচনা হবে তাঁর সফরে। করোনা মহামারির পর ২০২১ সালের নভেম্বরে অবৈধ বিদেশি কর্মীদের আবেদন করে বৈধ হওয়ার সুযোগ দেয় মালয়েশিয়া। গত ৩১ ডিসেম্বর এই কর্মসূচি শেষ হয়েছে। তবে শুক্রবার থেকে ফের শুরু হয়েছে। চলবে এই বছরের শেষ দিন পর্যন্ত। মালয়েশিয়ার সংবাদপত্রের তথ্যানুযায়ী, ইমিগ্রেশন বিভাগের নির্দিষ্ট করে দেওয়া খাতে কাজ করা অবৈধ কর্মীদের নিয়োগকারীরা বৈধভাবে নিয়োগ দিতে পারেন। ১৫টি সোর্সকান্ট্রির কর্মীরা আবেদন করতে পারবেন। সোর্সকান্ট্রির তালিকায় আছে বাংলাদেশ। অনিয়মের কারণে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ বন্ধ করে মালয়েশিয়া। ব্যাপক
আলোচিত-সমালোচিত সমঝোতা স্মারক সইয়ের প্রায় আট মাস পর গত বছরের আগস্টে ফের নিয়োগ শুরু হয়। পাঁচ মাসে প্রায় আড়াই লাখ কর্মীর চাহিদাপত্র এলেও ৫০ হাজার ৯০ জন বাংলাদেশি যেতে পেরেছেন। প্রথমে 'সিন্ডিকেট' নামে পরিচিত ২৫ রিক্রুটিং এজেন্সিকে কর্মী পাঠানোর কাজ দেওয়া হলেও পরে আরও ৫০টিকে যুক্ত করা হয়। কর্মীপ্রতি ৭৮ হাজার ৯৮০ টাকা খরচ নির্ধারণ করা হলেও এজেন্সিগুলো চার-পাঁচ গুণ টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। আগের রিক্যালিব্রেশন কর্মসূচিতে চার লাখের বেশি কর্মী আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশি কতজন- তা জানা যায়নি। নাজমুস সাদাত সেলিম জানিয়েছেন, খুব বেশি বাংলাদেশি অবৈধ কর্মী নেই। অধিকাংশ আগেই বৈধ হয়েছেন কিংবা দেশে ফেরত গেছেন। গত কয়েক
মাসে ভিজিট ভিসায় আসা এবং আগের কর্মসূচিতে ষষ্ঠ বা সপ্তমবারের মতো ভিসা এক্সটেনশন না পাওয়া লাখখানেক নথিবিহীন কর্মী থাকতে পারেন। উৎপাদন, নির্মাণ, খনি, নিরাপত্তারক্ষী, সেবা, কৃষি, বাগান এবং গৃহকর্মী- এই আট খাতে ১৮ থেকে ৪৯ বছর বয়সীদের বৈধতা দেবে মালয়েশিয়া। আবেদন ফি জনপ্রতি দেড় হাজার রিঙ্গিত। তবে স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ অন্যান্য ফি মিলিয়ে তিন হাজার রিঙ্গিতের মতো লাগবে। এবার কর্মীদের আবেদন গ্রহণে আগেরবারের মতো কোনো এজেন্সিকে নিয়োগ দেয়নি মালয় সরকার। এতে নিয়োগকারীরা কম খরচে কর্মী নিয়োগ করতে পারবেন, কর্মীর খরচও আগের চেয়ে কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।