
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

কেজিতে ৩০০ টাকা কমে ভারতে যাচ্ছে ইলিশ!

আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ভাটা, ডলার বাজারে অস্থিরতা থেকে স্থবিরতা

বেঁধে দেওয়া মূল্য মানছে না সিন্ডিকেট আলু পেঁয়াজ ডিমের দাম ৭ দিনেও অকার্যকর

সোমবার উঠছে সচিব কমিটির সভায় কর আদায় বাড়াতে নতুন ২৮টি কর অঞ্চল হচ্ছে

সংকট নিরসনে নতুন মডেলে কাজ করতে চায় আইএমএফ

পোশাকের দাম বাড়াতে বিদেশি ক্রেতাদের বিজিএমইএ’র চিঠি

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি
ফানুসে মেট্রোরেলে একদিনে রাজস্ব কমলো তিন লাখ টাকা

নতুন বছর উদযাপনে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে রাজধানীতে ফানুস উড়িয়েছেন অনেকেই। এতে বছরের শুরুর দিনই বিপাকে পড়ে মেট্রোরেলের যাত্রা। সোমবার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দুর্ঘটনা রোধে রবিবার (১ জানুয়ারি) মেট্রোরেল চলাচল দুই ঘণ্টার জন্য বন্ধ রাখা হয়। ফলে অনেক মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে এসে ফিরে গেছেন। এতে বড় অঙ্কের ক্ষতি হয়েছে।
গেলো রবিবার (১ জানুয়ারি) মেট্রোরেলে তিন লাখ ১৫ হাজার ৩৭০ টাকা কম রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
সূত্র জানায়, প্রথম দিন সিঙ্গেল টিকিট বিক্রি হয়েছিল তিন হাজার ৯৯৬টি। প্রতিটি টিকিটের দাম ৬০ টাকা। মেট্রোরেলে যাতায়াতের জন্য ৩০৪টি এমআরটি পাস বিক্রি হয়। প্রতিটি এমআরটি পাসের দাম সর্বমোট ৫০০ টাকা।
এর মধ্যে কার্ডের জামানত ২০০ টাকা। বাকি ৩০০ টাকা ব্যালেন্স, যা দিয়ে ভ্রমণ করা যাবে। আর কার্ড জমা দিলে জামানতের টাকা ফেরত দেবে সরকার। সব মিলিয়ে প্রথম দিনে মোট তিন লাখ ৯৩ হাজার ৫২০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়। তবে দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ শুক্রবারে (৩০ ডিসেম্বর) মাত্র ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৮০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়। অথচ প্রথম দিন ও দ্বিতীয় দিন ট্রিপ সংখ্যা ছিল ৫০টা। ট্রিপ সংখ্যা একই হলেও ভাড়া কমেছে অনেক। অথচ মেট্রোরেলে চড়তে না পেরে হাজারো মানুষ বাড়ি ফিরে গেছেন। তৃতীয় দিন শনিবার ১২ লাখ ৩১ হাজার ৭১০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে। অথচ চতুর্থ দিনে কমে নয় লাখ টাকা হয়েছে।
এর মধ্যে কার্ডের জামানত ২০০ টাকা। বাকি ৩০০ টাকা ব্যালেন্স, যা দিয়ে ভ্রমণ করা যাবে। আর কার্ড জমা দিলে জামানতের টাকা ফেরত দেবে সরকার। সব মিলিয়ে প্রথম দিনে মোট তিন লাখ ৯৩ হাজার ৫২০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়। তবে দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ শুক্রবারে (৩০ ডিসেম্বর) মাত্র ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৮০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়। অথচ প্রথম দিন ও দ্বিতীয় দিন ট্রিপ সংখ্যা ছিল ৫০টা। ট্রিপ সংখ্যা একই হলেও ভাড়া কমেছে অনেক। অথচ মেট্রোরেলে চড়তে না পেরে হাজারো মানুষ বাড়ি ফিরে গেছেন। তৃতীয় দিন শনিবার ১২ লাখ ৩১ হাজার ৭১০ টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে। অথচ চতুর্থ দিনে কমে নয় লাখ টাকা হয়েছে।