
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিএনপি নেতা আমীর খসরু-স্বপন-প্রিন্সের জামিন মেলেনি

সাজানো প্রতিদ্বন্দ্বিতার ফাঁদে আ’লীগ

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে হেলিকপ্টারে চড়ে এলাকায় সভা করার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনএম প্রার্থীকে জরিমানা

ঝালকাঠির অপ্রতিরোধ্য অপরাজিতা ইসরাত জাহান সোনালীর সাফল্য গাঁথা

অবরোধে আরও ৫টি যানবাহনে অগ্নিসংযোগ

শামীম ওসমানের সম্পদ কমেছে, বেড়েছে ঋণের বোঝা

বাবুবাজার ব্রিজে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৩
ফখরুল-আব্বাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন নামঞ্জুর

কারাবন্দি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
পুলিশের ওপর হামলার পরিকল্পনা ও উসকানি দেওয়ার অভিযোগে পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আছাদুজ্জামানের আদালতে এ জামিন আবেদন করেন তাদের আইনজীবী। শুনানি শেষে বিচারক তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
ফখরুল-আব্বাসের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেসবাহ। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী শেখ শাকিল আহম্মেদ রিপন ও জাকির হোসেন জুয়েল।
এর আগে সর্বশেষ গত ১৫ ডিসেম্বর তৃতীয় দফায় তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন আদালত। ওই দিন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন শুনানি শেষে তাদের জামিন নামঞ্জুর
করে আদেশ দেন। উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে তাদেরকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরদিন ৯ ডিসেম্বর দুপুরে তাদের এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। ওইদিন বিকালে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠান। এরপর ১২ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ও
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ২২৪ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত।
করে আদেশ দেন। উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে তাদেরকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরদিন ৯ ডিসেম্বর দুপুরে তাদের এ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে গোয়েন্দা পুলিশ। ওইদিন বিকালে মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক তরিকুল ইসলাম। অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিন আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠান। এরপর ১২ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুল ও
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ২২৪ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত।