
আরও খবর

নোবেল পুরস্কারজয়ী সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার মারা গেছেন

নিউইয়র্ক মহানগর আ:লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন নূরুল আমিন বাবু

বাংলাদেশের সোসাইটির নতুন ট্রাস্টি বোর্ডের শপথ গ্রহণ সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র পদত্যাগের বিষয়ে কোন ‘আল্টিমেটাম’ দেয়নিঃ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর

নিউইয়র্কে পাবনা জেলার ১৯৫তম জন্মদিন উদযাপন

নিউইয়র্কে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি উবার চালক নিহত

এম ফজলুর রহমান সংবর্ধিত
প্রবাসে স্বাধীনতা বিরোধীদের কার্যকলাপে নির্মূল কমিটি নিউইয়র্ক চ্যাপ্টারের উদ্বেগ প্রকাশ

স্বীকৃতি বড়ুয়া, ৩১শে আগস্ট ২০২৩, নিউইয়র্কঃ সম্প্রতি প্রবাসে বিভিন্ন সভা সমিতির বক্তব্যে এবং ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্বাধীনতা বিরোধীদের কার্যকলাপে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নিউইয়র্ক চ্যাপ্টারের নেতৃবৃন্দ।
এক বিবৃতিতে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জানান, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও বিভিন্ন সভায় বঙ্গবন্ধু,, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের নিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারের দোসররা অশালীন ও অসভ্য ভাষা প্রয়োগ করে বক্তব্য দিচ্ছে ও মন্তব্য করছে, যা মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অবজ্ঞা ও অশ্রদ্ধা প্রদর্শন বলে আমরা মনে করি। আমরা আরও মনে করি, যেসব কুলাঙ্গাররা প্রবাসে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তাদের প্রতিরোধ ও দাঁতভাঙ্গা
জবাব দিতে হবে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।
নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে আর জানান, লক্ষণীয় বিষয় হলো কিছু কিছু তথাকথিত প্রগতিশীল নামধারী ব্যক্তিদের আশ্রয় ও পশ্রয়ে সেইসব স্বাধীনতা বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা বোনদের আত্মত্যাগে অর্জিত স্বাধীনতাকে অস্বীকার করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে এবং আগামী নির্বাচনকে নিয়ে বিদেশের মাটিতে বসে তারা নতুন নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। সময় এসেছে স্বাধীনতার স্বপক্ষের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার এবং তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার।
সম্প্রতি কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী দেলোয়ার হোসেন সাইদীর মৃত্যুতে কিছু কিছু মুখোশধারি মৌলবাদীদের মুখোশও উন্মোচন হয়েছে, তাদেরকে চিনে রাখতে
হবে এবং সর্বত্র বয়কট করতে হবে। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নিউইয়র্ক চ্যাপ্টারের সভাপতি ফাহিম রেজা নূর ও সাধারণ সম্পাদক স্বীকৃতি বড়ুয়াসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা আরও মনে করেন, একাত্তরের মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের আন্তর্জাতিক কোর্টের রায় অনুযায়ী বিচার ও রায় কার্যকর হয়েছে এবং প্রচলিত আইন অনুযায়ী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারও হয়েছে। দেশে ও প্রবাসে কোন অবস্থাতেই বঙ্গবন্ধু খুনি ও যুদ্ধাপরাধীদের অনুসারী বা দোসরদের ষড়যন্ত্রের সুযোগ দেওয়া যাবে না, তাদের প্রতি চরম ঘৃণা প্রকাশ করে সর্বত্র তাদের বয়কট করতে হবে।