
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে কমছে ক্রয়ক্ষমতা

অর্থ সংকটের ধাক্কা এমপিদের প্রকল্পে

খেলাপি ঋণ হ্রাসের অগ্রগতি জানতে চাইবে আইএমএফ

এনআইডি ছাড়াই মোবাইল ব্যাংক হিসাব খুলতে পারবে কিশোর-কিশোরীরা

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি আরও কমল

রিজার্ভে শর্তের অব্যাহতি চাইবে বাংলাদেশ

অর্থবছরের তিন মাস: অর্জন হয়নি রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা
পেঁয়াজ যেখানে বিলাসী পণ্য, উপহার দেওয়া হচ্ছে বিয়েতে

পেঁয়াজের দাম এত বেড়েছে যে পণ্যটি ‘লাক্সারিয়াস’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আর এ কারণে পেঁয়াজ এখন মূল্যবান উপহার হিসেবে বিয়েতে দেওয়া হচ্ছে।
এমন ঘটনা ঘটেছে ফিলিপাইনে। দেশটির রেস্টুরেন্টে বাইরে লেখা, 'পেঁয়াজের কোনো খাবার নেই: রেস্টুরেন্টে পেঁয়াজের সংকট চলছে'। খবর বিবিসির।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত মাসে ফিলিপাইনে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে ৭০০ পেসো বা ১২.৮০ ডলার। যা দেশটির মাংসের দামের তুলনায় অনেক বেশি। এছাড়া এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটির দৈনিক ন্যূনতম মজুরির সমান।
পিৎজা তৈরি করেন এমন একজন কারিগর হলেন রিজালদা মাউনেস। তিনি বলেন, পিৎজা তৈরিতে প্রতিদিন আমাদের তিন থেকে চার কেজি পেঁয়াজ ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু এখন আমরা মাত্র আধা কেজি পেঁয়াজ ব্যবহার করছি।
তিনি
আরও বলেন, আমাদের গ্রাহকরা এ সমস্যা বোঝেন। কারণ এটি কেবল রেস্টুরেন্টে নয়, অনেক পরিবারও এ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। গত ১৪ বছরের মধ্যে দেশটিতে জীবনযাত্রার মান সবচেয়ে ব্যয়বহুল অবস্থার মধ্যে পড়েছে। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র। তিনি খাদ্যের এ সমস্যাকে ‘জরুরি পরিস্থিতি’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এছাড়া পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে লাল এবং হলুদ রংয়ের পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছেন। পেঁয়াজের দাম এত বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশটির বিবাহের অনুষ্ঠানে এখন দামী পণ্য হিসেবে পেঁয়াজ উপহার দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া দেশটিতে এখন পেঁয়াজ চুরির ঘটনা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। একই সঙ্গে দেশটির বিমানবন্দরে অনেকে পেঁয়াজসহ আটক হচ্ছেন। কারণ অবৈধভাবে তারা বিদেশ থেকে পেঁয়াজ নিয়ে যাচ্ছেন।
চলতি মাসে ফিলিপাইন এয়ারলাইন্সের ১০ জন ক্রু অবৈধভাবে পেঁয়াজ নিয়ে আসার দায়ে অভিযুক্ত হন। তাদের লাগেজ থেকে প্রায় ৪০ কেজি পেঁয়াজ উদ্ধার করা হয়।
আরও বলেন, আমাদের গ্রাহকরা এ সমস্যা বোঝেন। কারণ এটি কেবল রেস্টুরেন্টে নয়, অনেক পরিবারও এ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। গত ১৪ বছরের মধ্যে দেশটিতে জীবনযাত্রার মান সবচেয়ে ব্যয়বহুল অবস্থার মধ্যে পড়েছে। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র। তিনি খাদ্যের এ সমস্যাকে ‘জরুরি পরিস্থিতি’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এছাড়া পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে লাল এবং হলুদ রংয়ের পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিয়েছেন। পেঁয়াজের দাম এত বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যে, দেশটির বিবাহের অনুষ্ঠানে এখন দামী পণ্য হিসেবে পেঁয়াজ উপহার দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া দেশটিতে এখন পেঁয়াজ চুরির ঘটনা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। একই সঙ্গে দেশটির বিমানবন্দরে অনেকে পেঁয়াজসহ আটক হচ্ছেন। কারণ অবৈধভাবে তারা বিদেশ থেকে পেঁয়াজ নিয়ে যাচ্ছেন।
চলতি মাসে ফিলিপাইন এয়ারলাইন্সের ১০ জন ক্রু অবৈধভাবে পেঁয়াজ নিয়ে আসার দায়ে অভিযুক্ত হন। তাদের লাগেজ থেকে প্রায় ৪০ কেজি পেঁয়াজ উদ্ধার করা হয়।