
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

শতকোটি টাকার দুর্নীতি এবার সপরিবারে ফাঁসছেন বাচ্চু

কবিরাজ সেজে বাসায় ঢুকে লুটপাট, টাকা কম পেয়ে তিনজনকে হত্যা

নিষিদ্ধ পলিথিনের উৎপাদন ও বিক্রি ওপেন সিক্রেট

ছাত্রলীগ নেতার কাণ্ড! গোপনে ৪ মাস সংসার করে স্ত্রীকে অস্বীকার

সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানির নতুন দিন ধার্য

রিজেন্টের সাহেদের জামিন শুনানি ১৫ অক্টোবর

কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
পাহাড় ছেড়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গিরা

কথিত হিজরতের উদ্দেশে ঘর ছেড়ে পালানো তরুণদের খোঁজে বেশ কিছু দিন ধরে পাহাড়ে ধারাবাহিক অভিযান চলছে। এরই মধ্যে অনেকে গ্রেপ্তার হন। তবে এখনও ধরা পড়েননি অন্তত ৪০ তরুণ। বান্দরবান ও রাঙামাটির গহিন পাহাড়ে অভিযানের মুখে দুর্ধর্ষ জঙ্গিরা কক্সবাজারে আত্মগোপন করছেন ঘনবসতিপূর্ণ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। গতকাল সোমবার ভোর থেকে কুতুপালংয়ের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চিরুনি অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানের খবর পেয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পালানোর সময় নতুন জঙ্গি সংগঠন 'জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকস্ফীয়া'র সামরিক শাখার প্রধান মাসুকুর রহমান মাসুদ ওরফে রনবীর ও বোমা বিশেষজ্ঞ আবুল বাশার মৃধাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে এই প্রথম উগ্রপন্থি সংগঠনের সদস্যদের গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্যে ক্যাম্পে অভিযান চালানো হলো।
র্যাব জানায়,
নিখোঁজ তরুণদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানে মাদারীপুরের বাশারের নাম ছিল। এক সময় তিনি হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের (হুজিবি) নেতা ছিলেন। আর রনবীর জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার দু'জন এর আগে কারাগারে ছিলেন। পরে জামিনে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন। বেশ কিছুদিন ধরেই নতুন জঙ্গি সংগঠনে ভিড়েছেন তাঁরা। র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে গোয়েন্দা তথ্যে নিশ্চিত হওয়া গেছে, রনবীর ও বাশার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। ওই তথ্যের ভিত্তিতে কুতুপালং সাত নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের 'এ' ব্লক ঘিরে সোমবার ভোর ৫টায় যৌথ চিরুনি অভিযান শুরু করে র্যাব। র্যাবের অবস্থান
বুঝতে পেরে জঙ্গিরা পাশের পাহাড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। অভিযান শুরু করলে র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়া হয়। আত্মরক্ষার্থে র্যাব সদস্যরা পাল্টা গুলি চালান। কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে দুই জঙ্গি নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কেন জঙ্গিরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আত্মগোপন করল- এমন প্রশ্নে মঈন বলেন, কেউ তাদের আশ্রয় দিয়েছিল কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই চক্রের আরও কোনো আলামত মিললে অভিযান জোরদার করা হবে। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংগঠনে রিক্রুট করার কোনো পরিকল্পনা ছিল কিনা তাও দেখছি। র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বাশার জানান, গত ৩ অক্টোবর র্যাব এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান শুরু হওয়ার পর তিনি ৫৫ তরুণের দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পাহাড় থেকে পালিয়ে
সিলেটে যান। এর পর সামরিক শাখার প্রধান রনবীরের কাছে আশ্রয় নেন। তাঁরা বেশ কিছুদিন আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আত্মগোপন করেন। র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবারের অভিযানে ১টি বিদেশি পিস্তল, ৩টি ম্যাগাজিন, ১০ রাউন্ড গুলি, ১টি কার্তুজ, ২টি একনলা বন্দুক, ১১টি ১২ বোরের কার্তুজ, ১টি খালি খোসা, ১০০ রাউন্ড পয়েন্ট ২২ বোরের গুলি, ১টি মোবাইল ফোন ও নগদ ২ লাখ ৫৭ হাজার ২৬০ টাকা উদ্ধার করা হয়। র্যাব সদরদপ্তরের গোয়েন্দা শাখা, র্যাব-২, র্যাব-৩ এবং র্যাব-১৫ এর সদস্যরা যৌথ চিরুনি অভিযানে অংশ নেন। র্যাব বলছে, ২০ অক্টোবর বান্দরবান ও রাঙামাটির বিলাইছড়ি থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ে আত্মগোপন করা ৭ জঙ্গি এবং তাঁদের ৩ সহায়তাকারী
কেএনএফ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন আসামিদের বিরুদ্ধে বিলাইছড়ি থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৭ আসামির মধ্যে নব্য জঙ্গি সংগঠন 'জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকস্ফীয়া'র সামরিক শাখার উপপ্রধান সৈয়দ মারুফ আহমেদ মানিক ছিলেন। মারুফকে জিজ্ঞাসাবাদে সংগঠনটির সামরিক শাখার প্রধান রনবীরের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্ভাব্য অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। স্থানীয়রা জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সম্প্রতি একের পর এক ঘটনা ঘটছে। খুন, অপহরণ নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে অনেকে ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছেন। আবার বেশ কিছুদিন ধরে রোহিঙ্গাদের কয়েকটি গ্রুপও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে জড়াচ্ছে। র্যাবের অভিযানিক এলাকা রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৭
এর প্রধান মাঝি (রোহিঙ্গা নেতা) মোহাম্মদ সাদেক বলেন, র্যাব যাদের আটক করেছে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। হয়তো তাঁরা কোনো জায়গায় লুকিয়ে ছিলেন। তাঁরা কোথায় ছিলেন এবং তাঁদের আর কোনো সহযোগী ক্যাম্পে রয়েছেন কিনা সব বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। একাধিক রোহিঙ্গা জানান, নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের ক্যাম্পে উপস্থিতির খবরে তারা উদ্বিগ্ন। এ ব্যাপারে প্রশাসনকে আরও নজর দেওয়ার অনুরোধ জানান। এক দশকের বেশি জঙ্গি কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখেন এমন একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংগঠনে আনার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ এমন তথ্য আছে। তবে রনবীর ও বাশার আত্মগোপনের পাশাপাশি দাওয়াতি কার্যক্রমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়েছিলেন কিনা বিষয়গুলো নিবিড়ভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া সংগঠনের পক্ষ
থেকে রনবীর দায়িত্ব হলো সামরিক শাখার বিষয়গুলো দেখভাল করা। নতুনভাবে কাউকে রিক্রুট করা হলে প্রথমে দুই ভাগে কাজ করতে দেওয়া হয়। এর একটি হলো দাওয়াতি শাখা আরেকটি সামরিক। রনবীর কখনও পাহাড়ে স্থায়ীভাবে থাকতেন। মাঝে মাঝে আসা-যাওয়া করতেন। পাহাড় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বেশ কিছু কার্যক্রমের ওপর গোয়েন্দা নজরদারি আরও বাড়ানো জরুরি। এ ছাড়া নওমুসলিম কার্যক্রমের আড়ালে কেউ উগ্রবাদী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে কিনা এবং আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সঙ্গে দেশীয় জঙ্গিদের কোনো যোগসূত্র রয়েছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা দরকার। র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার দু'জনের কাছ থেকে পাহাড়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণের একটি ভিডিও জব্দ করা হয়েছে।
নিখোঁজ তরুণদের যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানে মাদারীপুরের বাশারের নাম ছিল। এক সময় তিনি হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের (হুজিবি) নেতা ছিলেন। আর রনবীর জামা'আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) নেতা। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তার দু'জন এর আগে কারাগারে ছিলেন। পরে জামিনে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসেন। বেশ কিছুদিন ধরেই নতুন জঙ্গি সংগঠনে ভিড়েছেন তাঁরা। র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে গোয়েন্দা তথ্যে নিশ্চিত হওয়া গেছে, রনবীর ও বাশার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অবস্থান করছেন। ওই তথ্যের ভিত্তিতে কুতুপালং সাত নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের 'এ' ব্লক ঘিরে সোমবার ভোর ৫টায় যৌথ চিরুনি অভিযান শুরু করে র্যাব। র্যাবের অবস্থান
বুঝতে পেরে জঙ্গিরা পাশের পাহাড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। অভিযান শুরু করলে র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়া হয়। আত্মরক্ষার্থে র্যাব সদস্যরা পাল্টা গুলি চালান। কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে দুই জঙ্গি নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কেন জঙ্গিরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আত্মগোপন করল- এমন প্রশ্নে মঈন বলেন, কেউ তাদের আশ্রয় দিয়েছিল কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই চক্রের আরও কোনো আলামত মিললে অভিযান জোরদার করা হবে। রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংগঠনে রিক্রুট করার কোনো পরিকল্পনা ছিল কিনা তাও দেখছি। র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বাশার জানান, গত ৩ অক্টোবর র্যাব এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান শুরু হওয়ার পর তিনি ৫৫ তরুণের দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পাহাড় থেকে পালিয়ে
সিলেটে যান। এর পর সামরিক শাখার প্রধান রনবীরের কাছে আশ্রয় নেন। তাঁরা বেশ কিছুদিন আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আত্মগোপন করেন। র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবারের অভিযানে ১টি বিদেশি পিস্তল, ৩টি ম্যাগাজিন, ১০ রাউন্ড গুলি, ১টি কার্তুজ, ২টি একনলা বন্দুক, ১১টি ১২ বোরের কার্তুজ, ১টি খালি খোসা, ১০০ রাউন্ড পয়েন্ট ২২ বোরের গুলি, ১টি মোবাইল ফোন ও নগদ ২ লাখ ৫৭ হাজার ২৬০ টাকা উদ্ধার করা হয়। র্যাব সদরদপ্তরের গোয়েন্দা শাখা, র্যাব-২, র্যাব-৩ এবং র্যাব-১৫ এর সদস্যরা যৌথ চিরুনি অভিযানে অংশ নেন। র্যাব বলছে, ২০ অক্টোবর বান্দরবান ও রাঙামাটির বিলাইছড়ি থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে পাহাড়ে আত্মগোপন করা ৭ জঙ্গি এবং তাঁদের ৩ সহায়তাকারী
কেএনএফ সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন আসামিদের বিরুদ্ধে বিলাইছড়ি থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়। ৭ আসামির মধ্যে নব্য জঙ্গি সংগঠন 'জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকস্ফীয়া'র সামরিক শাখার উপপ্রধান সৈয়দ মারুফ আহমেদ মানিক ছিলেন। মারুফকে জিজ্ঞাসাবাদে সংগঠনটির সামরিক শাখার প্রধান রনবীরের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্ভাব্য অবস্থান সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। ওই তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। স্থানীয়রা জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সম্প্রতি একের পর এক ঘটনা ঘটছে। খুন, অপহরণ নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়ে অনেকে ক্যাম্পে আশ্রয় নিচ্ছেন। আবার বেশ কিছুদিন ধরে রোহিঙ্গাদের কয়েকটি গ্রুপও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে জড়াচ্ছে। র্যাবের অভিযানিক এলাকা রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৭
এর প্রধান মাঝি (রোহিঙ্গা নেতা) মোহাম্মদ সাদেক বলেন, র্যাব যাদের আটক করেছে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। হয়তো তাঁরা কোনো জায়গায় লুকিয়ে ছিলেন। তাঁরা কোথায় ছিলেন এবং তাঁদের আর কোনো সহযোগী ক্যাম্পে রয়েছেন কিনা সব বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। একাধিক রোহিঙ্গা জানান, নতুন জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের ক্যাম্পে উপস্থিতির খবরে তারা উদ্বিগ্ন। এ ব্যাপারে প্রশাসনকে আরও নজর দেওয়ার অনুরোধ জানান। এক দশকের বেশি জঙ্গি কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখেন এমন একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, রোহিঙ্গাদের জঙ্গি সংগঠনে আনার চেষ্টা করছেন কেউ কেউ এমন তথ্য আছে। তবে রনবীর ও বাশার আত্মগোপনের পাশাপাশি দাওয়াতি কার্যক্রমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়েছিলেন কিনা বিষয়গুলো নিবিড়ভাবে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া সংগঠনের পক্ষ
থেকে রনবীর দায়িত্ব হলো সামরিক শাখার বিষয়গুলো দেখভাল করা। নতুনভাবে কাউকে রিক্রুট করা হলে প্রথমে দুই ভাগে কাজ করতে দেওয়া হয়। এর একটি হলো দাওয়াতি শাখা আরেকটি সামরিক। রনবীর কখনও পাহাড়ে স্থায়ীভাবে থাকতেন। মাঝে মাঝে আসা-যাওয়া করতেন। পাহাড় ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বেশ কিছু কার্যক্রমের ওপর গোয়েন্দা নজরদারি আরও বাড়ানো জরুরি। এ ছাড়া নওমুসলিম কার্যক্রমের আড়ালে কেউ উগ্রবাদী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে কিনা এবং আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সঙ্গে দেশীয় জঙ্গিদের কোনো যোগসূত্র রয়েছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা দরকার। র্যাব বলছে, গ্রেপ্তার দু'জনের কাছ থেকে পাহাড়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণের একটি ভিডিও জব্দ করা হয়েছে।