
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

নেলসন ম্যান্ডেলার নাতনি মারা গেলেন ক্যানসারে

দোনেৎস্কে রুশ হামলায় নিহত ২, খেরসনে বেড়ে ৬

জ্বালানি ডিপোতে শক্তিশালী বিস্ফোরণে নগোরনো-কারাবাখে নিহত ২০

এবার ২৮ প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

ইমরান খানকে ছাড়াই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব: তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী

চীনে কয়লা খনিতে আগুন, নিহত ১৬

ঝাপোরিজিয়ার পর এবার ক্রিমিয়ায় হামলা জোরদার করেছে ইউক্রেন
পশ্চিমাদের কাছ থেকে দ্রুত ট্যাংক চাইলেন জেলেনস্কি

রাশিয়াকে মোকাবিলা করতে ইউক্রেনকে সহায়তার অংশ হিসেবে কিয়েভকে উন্নতমানের ট্যাংক দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমা নেতারা। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তবে এসব ট্যাংক দ্রুত সরবরাহ করার আহ্বান জানিয়েছেন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির নেতা।
বুধবার রাত্রীকালীন ভাষণে জেলেনস্কি ট্যাংকের পাশাপাশি দীর্ঘ পাল্লার মিসাইল এবং ফাইটার জেট (যুদ্ধবিমান) দেওয়ার জন্যও পশ্চিমা নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান। এর আগে যুক্তরাষ্ট্র দেশটিকে আব্রামস ও জার্মানি লেপার্ড ট্যাংক দেওয়ার ঘোষণা দেয়।
যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির এমন ঘোষণাকে রাশিয়া ভয়ানক উসকানি হিসেবে উল্লেখ করেছে। সেই সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলোর সরবরাহ করা ট্যাংক ধ্বংস করার ঘোষণা দিয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ‘অন্যান্য ট্যাংকের মতো এগুলোও জ্বালিয়ে দেওয়া
হবে। তারা শুধু শুধু অপচয় করছে।’ বিবিসি জানিয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমি আমাদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অংশ হিসেবে অন্যান্য ক্ষেত্রেও জোর দেওয়ার জন্য ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল জেন্স স্টলেনবার্গকে বলেছি।’ সেই সঙ্গে ইউক্রেনকে দীর্ঘ পাল্লার মিসাইল ও আর্টিলারি দেওয়ার কথা বলেছেন বলেও জানান জেলেনস্কি। তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু ট্যাংকের দ্রুত ডেলিভারির কথা বলছি না, সেই সঙ্গে সেটি যেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক হয়। ‘ফ্রিডম ফোর্সের মতো আমাদের একটি ট্যাংক ফোর্স গঠন করতে হবে। যাতে স্বৈরাচার আবার মাথাচাড়া দিতে না পারে।’ এদিকে জেলেনস্কি যখন পশ্চিমাদের কাছ থেকে ট্যাংকের প্রতিশ্রুতি আদায় করার পর অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের ব্যাপারে মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করছেন, তখন অনেক পশ্চিমা দেশ এর বিরোধিতাও করেছে।
কারণ তাদের আশঙ্কা, এ ধরনের এয়ারক্র্যাফট পেলে রাশিয়ার ভেতরে আক্রমণ করে বসতে পারে কিয়েভ। এই যেমন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বুধবার দেশটির পার্লামেন্ট বুন্দেস্তাগে ইউক্রেনকে ট্যাংক দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণার সময় বলেন, ‘ইউক্রেনকে কোনো যুদ্ধবিমান দেওয়া হবে না।’ জার্মানির পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে ১৪টি লেপার্ড-২ ট্যাংক দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জার্মানি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের ব্যাপারে বলেছে যে, তাদের কাছে মজুত থাকা লেপার্ড ট্যাংক চাইলে ইউক্রেনকে ডোনেট করতে পারে। বার্লিনের এমন ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর মার্কিন প্রেসিডন্ট জো বাইডেন বুধবার বলেন, ইউক্রেনকে ৩১টি এম১ আব্রামস ব্যাটল ট্যাংক (যুদ্ধ ট্যাংক) দেবে ওয়াশিংটন। এদিকে একসঙ্গে দুই দেশের এই ঘোষণায় অনেকটা উজ্জীবিত ইউক্রেন। কিয়েভ মনে করছে, এর
মাধ্যমে তারা এক বছর আগে শুরু করা রুশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শক্তভাবে রুখে দাঁড়াতে পারবে।
হবে। তারা শুধু শুধু অপচয় করছে।’ বিবিসি জানিয়েছে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমি আমাদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার অংশ হিসেবে অন্যান্য ক্ষেত্রেও জোর দেওয়ার জন্য ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল জেন্স স্টলেনবার্গকে বলেছি।’ সেই সঙ্গে ইউক্রেনকে দীর্ঘ পাল্লার মিসাইল ও আর্টিলারি দেওয়ার কথা বলেছেন বলেও জানান জেলেনস্কি। তিনি আরও বলেন, আমরা শুধু ট্যাংকের দ্রুত ডেলিভারির কথা বলছি না, সেই সঙ্গে সেটি যেন উল্লেখযোগ্যসংখ্যক হয়। ‘ফ্রিডম ফোর্সের মতো আমাদের একটি ট্যাংক ফোর্স গঠন করতে হবে। যাতে স্বৈরাচার আবার মাথাচাড়া দিতে না পারে।’ এদিকে জেলেনস্কি যখন পশ্চিমাদের কাছ থেকে ট্যাংকের প্রতিশ্রুতি আদায় করার পর অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের ব্যাপারে মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করছেন, তখন অনেক পশ্চিমা দেশ এর বিরোধিতাও করেছে।
কারণ তাদের আশঙ্কা, এ ধরনের এয়ারক্র্যাফট পেলে রাশিয়ার ভেতরে আক্রমণ করে বসতে পারে কিয়েভ। এই যেমন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ বুধবার দেশটির পার্লামেন্ট বুন্দেস্তাগে ইউক্রেনকে ট্যাংক দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণার সময় বলেন, ‘ইউক্রেনকে কোনো যুদ্ধবিমান দেওয়া হবে না।’ জার্মানির পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে ১৪টি লেপার্ড-২ ট্যাংক দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জার্মানি অন্যান্য ইউরোপীয় দেশের ব্যাপারে বলেছে যে, তাদের কাছে মজুত থাকা লেপার্ড ট্যাংক চাইলে ইউক্রেনকে ডোনেট করতে পারে। বার্লিনের এমন ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পর মার্কিন প্রেসিডন্ট জো বাইডেন বুধবার বলেন, ইউক্রেনকে ৩১টি এম১ আব্রামস ব্যাটল ট্যাংক (যুদ্ধ ট্যাংক) দেবে ওয়াশিংটন। এদিকে একসঙ্গে দুই দেশের এই ঘোষণায় অনেকটা উজ্জীবিত ইউক্রেন। কিয়েভ মনে করছে, এর
মাধ্যমে তারা এক বছর আগে শুরু করা রুশ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শক্তভাবে রুখে দাঁড়াতে পারবে।