পরিবেশবান্ধব শিল্পে ঋণ দিতে ৪০০ কোটি টাকার তহবিল

পরিবেশবান্ধব শিল্প খাতে কম সুদে ও সহজ শর্তে ঋণ দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৪০০ কোটি টাকার একটি বিশেষ তহবিল গঠন করেছে। এই তহবিল থেকে উদ্যোক্তাদের দ্রুত ঋণ দেওয়া হবে। গ্রাহক পর্যায়ে ঋণের সুদের হার হবে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ। তবে সরকারের অগ্রাধিকার পাওয়া খাত সৌর সেচপাম্প খাতে ৩ শতাংশ সুদে ঋণ দেওয়া হবে। বাণিজ্যিক ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও এ তহবিল থেকে সংশ্লিস্ট গ্রাহকদের ঋণ দিতে পারবে।
এ বিষয়ে বুধবার রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে সার্কুলারে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, পরিবেশবান্ধব শিল্প খাতকে উৎসাহিত করতে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে এ অর্থের জোগান দেওয়া হবে। পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ, শিল্প, সোলার সেচপাম্পসহ যেসব খাতের শিল্পের দ্বারা পরিবেশ দূষিত হবে না ওইসব খাতে ঋণ দেওয়া হবে। সার্কুলারে বলা হয়, যেসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খোলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের কম রয়েছে কেবল তারা এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন। ১০ শতাংশের বেশি খেলাপি ঋণ থাকলে তারা এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন না। তবে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের বেশি হলেও তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। সবগুলো সরকারি ব্যাংকই এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন। এ তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ করা হবে ৩ থেকে ১০ বছর মেয়াদে। তবে
সবুজ গৃহায়ণ খাতে ২০ বছরের জন্য ঋণ দেওয়া হবে। ঋণ মঞ্জুর করার পর থেকে এক বছরের জন্য দেওয়া হবে গ্রেস পিরিয়ড। কোনো খেলাপি গ্রাহক পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পাবেন না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিজস্ব তহবিল থেকে এ অর্থের জোগান দেওয়া হবে। পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ, শিল্প, সোলার সেচপাম্পসহ যেসব খাতের শিল্পের দ্বারা পরিবেশ দূষিত হবে না ওইসব খাতে ঋণ দেওয়া হবে। সার্কুলারে বলা হয়, যেসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খোলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের কম রয়েছে কেবল তারা এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন। ১০ শতাংশের বেশি খেলাপি ঋণ থাকলে তারা এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন না। তবে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের বেশি হলেও তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। সবগুলো সরকারি ব্যাংকই এ তহবিল থেকে অর্থায়ন সুবিধা পাবেন। এ তহবিল থেকে ঋণ বিতরণ করা হবে ৩ থেকে ১০ বছর মেয়াদে। তবে
সবুজ গৃহায়ণ খাতে ২০ বছরের জন্য ঋণ দেওয়া হবে। ঋণ মঞ্জুর করার পর থেকে এক বছরের জন্য দেওয়া হবে গ্রেস পিরিয়ড। কোনো খেলাপি গ্রাহক পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা পাবেন না।