
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

বিএনপি কি আসলেই নির্বাচন চায়, তাদের নেতা কে- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ

নির্বাচনের আগে ৫২ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড কিনবে পুলিশ
পরিকল্পিত নগর গড়ার প্রতিশ্রুতি খোকনের

বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নৌকার মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত পরিকল্পিত নগর গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর গড়িয়ারপাড়ায় গণসংযোগকালে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন। এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনেছেন জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসেন তাপস। স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপনের দাবি, নির্বাচনি মাঠে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। বেলা ১১টার দিকে মহসিন হকার্স মার্কেট ও সদর রোডে গণসংযোগকালে তারা এসব অভিযোগ করেন। এছাড়া ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম নগরীর গুর্গাবাড়ির পুল এলাকায় গণসংযোগ করেছেন।
নৌকার মেয়র প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবহেলিত বরিশালকে একটি আধুনিক ও সমৃদ্ধ স্মার্ট নগরী হিসাবে বিনির্মাণের দায়িত্ব দিয়ে
আমাকে প্রার্থী করেছেন। আধুনিক ও পরিকল্পিত নগরায়নের মাধ্যমে আমি সেই দায়িত্ব পালন করতে চাই। এই সিটির উন্নয়নের স্বার্থে সুন্দর নগর হিসাবে গড়তে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারই একমাত্র শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে ভূমিকা পালন করে আসছে। নগরবাসী যদি নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করে তাহলে নতুন সমৃদ্ধশালী স্মার্ট বরিশাল গড়ব। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, নৌকার নির্বাচনি দপ্তর সেলের প্রধান অ্যাডভোকেট লস্কর নুরুল হক প্রমুখ। লাঙ্গলের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার তাপস বলেন, আমরা প্রথম থেকেই সেনাবাহিনী নামানোর দাবি করেছিলাম। আমাদের শঙ্কা এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। নৌকার প্রার্থী প্রতি মুহূর্তে নির্বাচনি আচারণবিধি লঙ্ঘন
করছেন। নৌকার প্রার্থী প্রতিটি ওয়ার্ডে ও সরকারি জায়গায় একাধিক অফিস করেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা নীরব ভূমিকা পালন করছেন। আমরা রাত ৮টার মধ্যে মাইকিং শেষ করছি, কিন্তু নৌকার প্রার্থীর লোকজন অধিক সংখ্যক মাইক ব্যবহার করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কোন অ্যাকশনে যাচ্ছে না নির্বাচন কমিশন। বরং বিকাল ৫টার সময় উচ্চস্বরে মাইকিং করার অভিযোগে আমার কর্মীদের জরিমানা করা হয়েছে। প্রশাসন একচোখা নীতি অনুসরণ করছে। আমরা কোনো অন্যায় আর সহ্য করব না। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন অধ্যাপক মহসিন ইসলাম হাবুল, এসএম রহমান পারভেজ প্রমুখ। কাউন্সিলর প্রার্থীকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকির ঘটনায় গ্রেফতার ২ : বরিশালে কাউন্সিলর প্রার্থী শাকিল হোসেন পলাশকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকির অভিযোগে
করা মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে নগরীর আলেকান্দা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আহসান উল্লাহ। গ্রেফতার দুই আসামি হলেন- নগরীর আলেকান্দার বাসিন্দা বাবুনি ও তুহিন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- রুবেল, রাজন, নাসির, হীরা, ইমরান, হৃদয়, নার্গিস ও সোহেল। এর আগে সোমবার কোতোয়ালি মডেল থানায় ১০ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন কাউন্সিলর প্রার্থী পলাশ। রোববার দুপুরে নগরীর আলেকান্দায় ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী শাকিল হোসেন পলাশকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, মারধরের অভিযোগ ওঠে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রিয়াদ হোসেন সাজনের সমর্থকদের বিরুদ্ধে। মামলায় উল্লেখ করা
হয়, টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকের শাকিল হোসেন পলাশের নির্বাচনি কার্যালয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঠেলাগাড়ি প্রতীকের রিয়াদ হোসেন সাজনের অনুসারী রুবেলের নেতৃত্বে বাবুনিসহ ১০-১২ জন রড, লাঠিসোঁটা নিয়ে আসে। তখন নির্বাচনি কার্যালয়ে ভাঙচুর করে তারা। এ সময় বাধা দিলে বাবুনি পিস্তল ঠেকিয়ে পলাশকে হত্যার হুমকি দেয় এবং রুবেল তার হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে তার মুখের বাম পাশের চোয়ালে আঘাত করে। তারা তার গলায় থাকা একভরি ওজনের একটি সোনার চেন ও নগদ ৩৯ সহস্রাধিক টাকা নিয়ে যায়।
আমাকে প্রার্থী করেছেন। আধুনিক ও পরিকল্পিত নগরায়নের মাধ্যমে আমি সেই দায়িত্ব পালন করতে চাই। এই সিটির উন্নয়নের স্বার্থে সুন্দর নগর হিসাবে গড়তে হলে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারই একমাত্র শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে ভূমিকা পালন করে আসছে। নগরবাসী যদি নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করে তাহলে নতুন সমৃদ্ধশালী স্মার্ট বরিশাল গড়ব। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, নৌকার নির্বাচনি দপ্তর সেলের প্রধান অ্যাডভোকেট লস্কর নুরুল হক প্রমুখ। লাঙ্গলের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার তাপস বলেন, আমরা প্রথম থেকেই সেনাবাহিনী নামানোর দাবি করেছিলাম। আমাদের শঙ্কা এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। নৌকার প্রার্থী প্রতি মুহূর্তে নির্বাচনি আচারণবিধি লঙ্ঘন
করছেন। নৌকার প্রার্থী প্রতিটি ওয়ার্ডে ও সরকারি জায়গায় একাধিক অফিস করেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা নীরব ভূমিকা পালন করছেন। আমরা রাত ৮টার মধ্যে মাইকিং শেষ করছি, কিন্তু নৌকার প্রার্থীর লোকজন অধিক সংখ্যক মাইক ব্যবহার করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কোন অ্যাকশনে যাচ্ছে না নির্বাচন কমিশন। বরং বিকাল ৫টার সময় উচ্চস্বরে মাইকিং করার অভিযোগে আমার কর্মীদের জরিমানা করা হয়েছে। প্রশাসন একচোখা নীতি অনুসরণ করছে। আমরা কোনো অন্যায় আর সহ্য করব না। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন অধ্যাপক মহসিন ইসলাম হাবুল, এসএম রহমান পারভেজ প্রমুখ। কাউন্সিলর প্রার্থীকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকির ঘটনায় গ্রেফতার ২ : বরিশালে কাউন্সিলর প্রার্থী শাকিল হোসেন পলাশকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকির অভিযোগে
করা মামলায় দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাতে নগরীর আলেকান্দা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আহসান উল্লাহ। গ্রেফতার দুই আসামি হলেন- নগরীর আলেকান্দার বাসিন্দা বাবুনি ও তুহিন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- রুবেল, রাজন, নাসির, হীরা, ইমরান, হৃদয়, নার্গিস ও সোহেল। এর আগে সোমবার কোতোয়ালি মডেল থানায় ১০ জনের নামোল্লেখ ও অজ্ঞাত ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন কাউন্সিলর প্রার্থী পলাশ। রোববার দুপুরে নগরীর আলেকান্দায় ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী শাকিল হোসেন পলাশকে পিস্তল ঠেকিয়ে হুমকি, মারধরের অভিযোগ ওঠে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রিয়াদ হোসেন সাজনের সমর্থকদের বিরুদ্ধে। মামলায় উল্লেখ করা
হয়, টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকের শাকিল হোসেন পলাশের নির্বাচনি কার্যালয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ঠেলাগাড়ি প্রতীকের রিয়াদ হোসেন সাজনের অনুসারী রুবেলের নেতৃত্বে বাবুনিসহ ১০-১২ জন রড, লাঠিসোঁটা নিয়ে আসে। তখন নির্বাচনি কার্যালয়ে ভাঙচুর করে তারা। এ সময় বাধা দিলে বাবুনি পিস্তল ঠেকিয়ে পলাশকে হত্যার হুমকি দেয় এবং রুবেল তার হাতে থাকা পিস্তল দিয়ে তার মুখের বাম পাশের চোয়ালে আঘাত করে। তারা তার গলায় থাকা একভরি ওজনের একটি সোনার চেন ও নগদ ৩৯ সহস্রাধিক টাকা নিয়ে যায়।