
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিচারকের সই জাল করে পালাল আদালতের দুই পুলিশ

১০ প্রতিষ্ঠানের ৩০০ কোটি টাকা পাচারের তথ্যের বিষয়ে যা বলল বিজিএমইএ

মদের বিল চাওয়ায় বারে ছাত্রলীগের হামলা ভাঙচুর লুট

এডিসি হারুনকাণ্ডে অভিযুক্ত অর্ধডজন

প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার বেহিসাবি অনিয়ম-দুর্নীতি

ইউএনও জিনিয়ার বদলি, খুশিতে এলাকাবাসীর মিষ্টি বিতরণ!

চুরির টাকায় মা-মেয়ের দেশভ্রমণ!
পটিয়ায় থামছে না পাহাড় কাটা

পরিবেশ অধিদপ্তর ও প্রশাসনের নীরবতার সুযোগে পটিয়ায় ধাপে ধাপে চলছে পাহাড় কাটা। যেন দেখার কেউ নেই। এক প্রবাসী উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নের মডেল টাউন নামের পাহাড় কেটে ধ্বংস করছে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যকে। গত ৭-৮ বছরে পাহাড় ও বিভিন্ন প্রজাতির শতশত গাছপালা কেটে উজাড় করা হয়েছে। টিলা পাহাড় কেটে মৎস্য প্রজেক্ট, মুরগীর খামার ও গরুর খামারের শেড তৈরি করা হয়েছে। প্রতিদিন শ্রমিক দিয়ে ও বিভিন্নভাবে পাহাড় কাটার ফলে হুমকিতে পড়েছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
সরেজমিন দেখা গেছে, কেলিশহর ইউনিয়নের খিল্লাপাড়ার মডেল টাউন নামের পাহাড়ে বিশাল এলাকাজুড়ে দেওয়া হয়েছে বাউন্ডারি। পাহাড় কাটার দৃশ্য যেন কেউ বুঝতে না পারে সেজন্য মূল ফটকের বাইরে ও ভিতরে
ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে তালা। আর বাউন্ডারির ভিতরে চলে টিলা ও পাহাড় কাটা। প্রায় প্রতিদিন ৮-১০ শ্রমিক দিয়ে হলুদ রঙের মাটির পাহাড় কাটা হচ্ছে। তবে বৃষ্টিতে মাটি নরম হলে বেশি সময় ধরে পাহাড় কাটা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খিল্লাপাড়া এলাকার স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা জানিয়েছেন, পাহাড়ে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কথা বলে শুরুতে ডাক্তার মো. শামীম নামের এক ব্যক্তি মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। পরে দক্ষিণ ভুর্ষি এলাকার প্রবাসী মোহাম্মদ হারুন মডেল টাউন নামের টিলা ও পাহাড়ের বেশকিছু জায়গা খরিদ করে চারিদিকে বাউন্ডারি দিয়ে রাখে। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি প্রতিবছর পাহাড় কাটছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বর্তমানে কোদালসহ
বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করে শ্রমিক দিয়ে পাহাড় কাটছে। তাছাড়া প্রতি শীত মৌসুম এলেই উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়ায় ও খরনা এলাকার পাহাড়ের মাটি কাটার বিষয়ে অনেকের অভিযোগ রয়েছে। পাহাড়ের বন উজাড় ও পাহাড় কাটার ফলে জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন, বন্যপ্রাণী হারাচ্ছে আবাসস্থল। প্রকৃতি হয়ে পড়ছে ভারসাম্যহীন। কেলিশহর ইউনিয়নের খিল্লাপাড়া গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন নামের এক কৃষক জানিয়েছেন, খিল্লাপাড়া এলাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সবুরের নামে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এর পাশে পাহাড় ঘিরে রয়েছে প্রবাসীর বিশাল প্রজেক্ট। প্রবাসীর প্রজেক্টের উত্তর-পূর্ব সীমানায় ধাপে ধাপে বিশাল একটি পাহাড় কেটে সমান করার কাজ চলছে। প্রশাসন যাতে বুঝতে না পারে সেজন্য গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ
ব্যাপারে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আতিকুল মামুন জানিয়েছেন, টিলা ও পাহাড় কাটার বিষয়ে তিনি অবগত নন। তবে প্রমাণ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।
ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে তালা। আর বাউন্ডারির ভিতরে চলে টিলা ও পাহাড় কাটা। প্রায় প্রতিদিন ৮-১০ শ্রমিক দিয়ে হলুদ রঙের মাটির পাহাড় কাটা হচ্ছে। তবে বৃষ্টিতে মাটি নরম হলে বেশি সময় ধরে পাহাড় কাটা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খিল্লাপাড়া এলাকার স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা জানিয়েছেন, পাহাড়ে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার কথা বলে শুরুতে ডাক্তার মো. শামীম নামের এক ব্যক্তি মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। পরে দক্ষিণ ভুর্ষি এলাকার প্রবাসী মোহাম্মদ হারুন মডেল টাউন নামের টিলা ও পাহাড়ের বেশকিছু জায়গা খরিদ করে চারিদিকে বাউন্ডারি দিয়ে রাখে। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি প্রতিবছর পাহাড় কাটছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বর্তমানে কোদালসহ
বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করে শ্রমিক দিয়ে পাহাড় কাটছে। তাছাড়া প্রতি শীত মৌসুম এলেই উপজেলার কেলিশহর, হাইদগাঁও, কচুয়ায় ও খরনা এলাকার পাহাড়ের মাটি কাটার বিষয়ে অনেকের অভিযোগ রয়েছে। পাহাড়ের বন উজাড় ও পাহাড় কাটার ফলে জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন, বন্যপ্রাণী হারাচ্ছে আবাসস্থল। প্রকৃতি হয়ে পড়ছে ভারসাম্যহীন। কেলিশহর ইউনিয়নের খিল্লাপাড়া গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন নামের এক কৃষক জানিয়েছেন, খিল্লাপাড়া এলাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ সবুরের নামে রয়েছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এর পাশে পাহাড় ঘিরে রয়েছে প্রবাসীর বিশাল প্রজেক্ট। প্রবাসীর প্রজেক্টের উত্তর-পূর্ব সীমানায় ধাপে ধাপে বিশাল একটি পাহাড় কেটে সমান করার কাজ চলছে। প্রশাসন যাতে বুঝতে না পারে সেজন্য গেটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ
ব্যাপারে পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আতিকুল মামুন জানিয়েছেন, টিলা ও পাহাড় কাটার বিষয়ে তিনি অবগত নন। তবে প্রমাণ পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।