
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

জিপিএ-৫ এর মিথ্যা আশ্বাস ৮১৬ শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন শেষ করে দিলেন শিক্ষকরাই

জবিতে প্রথম নারী উপাচার্য

অষ্টম নবমের ৬ বইয়ের পাণ্ডুলিপিই হয়নি

জিপিএ-৫ নিয়েও উৎকণ্ঠায় শিক্ষার্থীরা সামনে অপেক্ষা কঠিন ভর্তিযুদ্ধ

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

এইচএসসির ফল কাল, জানবেন যেভাবে

নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল চান অভিভাবকরা
নীলক্ষেত মোড়ে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

এক দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২৭ আগস্ট) দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে এসে নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন তারা।
শিক্ষার্থীদের অবরোধের ফলে নীলক্ষেত মোড়কে ঘিরে তাকা সবগুলো সড়কের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে মোতায়েন রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
এসময় শিক্ষার্থীদের ‘নয় মাসে রেজাল্ট কেন, জবাব চাই জবাব চাই’ ‘ঢাবি তোমার প্রহসন, মানি না মানবো না’, ‘এক দফা এক দাবি, মেনে নাও মেনে নাও', ‘সাত কলেজের এক দাবি মানতে হবে মানতে হবে’ সহ প্রমোশনের দাবিতে বিভিন্ন ¯েøাগান দিতে দেখা যায়।
আন্দোলনের অংশ
নেওয়ার শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফল প্রকাশের দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি করেছে। যার ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন। এই দায়ভার সম্পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজ প্রশাসনকে নিতে হবে। সাত কলেজের সক্ষমতা না থাকা এবং নানামুখী সংকটের পরও বিশ্ববিদ্যালয় জোর করে সিজিপিএ শর্ত চাপিয়ে দিয়েছে। মূলত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ নীতিমালার শর্ত শিথিল করে পরবর্তী বর্ষে প্রমোশনের দাবিতে নীলক্ষেতে অবরোধ, প্রেস ক্লাবে অনশনসহ বিভিন্নভাবে প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে আন্দোলন করছেন সাত কলেজের স্নাতকের (২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০ ও ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থীরা। তাদের একদফা দাবিটি হলো- নির্ধারিত জিপিএ বা সিজিপিএ শিথিল করে তিন বিষয় পর্যন্ত মানোন্নয়ন পরীক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী বর্ষে প্রমোশন দিতে হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন সিজিপিএ শর্তে এখন পর্যন্ত নিজেদের অনড় অবস্থান বজায় রেখেছেন। যার ফলে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিয়ে দোটানায় পড়েছেন সাত কলেজের কয়েকশ‘ শিক্ষার্থী।
নেওয়ার শিক্ষার্থীরা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফল প্রকাশের দীর্ঘসূত্রিতা তৈরি করেছে। যার ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিপাকে পড়েছেন। এই দায়ভার সম্পূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজ প্রশাসনকে নিতে হবে। সাত কলেজের সক্ষমতা না থাকা এবং নানামুখী সংকটের পরও বিশ্ববিদ্যালয় জোর করে সিজিপিএ শর্ত চাপিয়ে দিয়েছে। মূলত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ নীতিমালার শর্ত শিথিল করে পরবর্তী বর্ষে প্রমোশনের দাবিতে নীলক্ষেতে অবরোধ, প্রেস ক্লাবে অনশনসহ বিভিন্নভাবে প্রায় এক মাসেরও বেশি সময় ধরে আন্দোলন করছেন সাত কলেজের স্নাতকের (২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০ ও ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থীরা। তাদের একদফা দাবিটি হলো- নির্ধারিত জিপিএ বা সিজিপিএ শিথিল করে তিন বিষয় পর্যন্ত মানোন্নয়ন পরীক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী বর্ষে প্রমোশন দিতে হবে। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন সিজিপিএ শর্তে এখন পর্যন্ত নিজেদের অনড় অবস্থান বজায় রেখেছেন। যার ফলে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিয়ে দোটানায় পড়েছেন সাত কলেজের কয়েকশ‘ শিক্ষার্থী।