
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ঢাকা-১ আসন বদলে যাচ্ছে নির্বাচনি মাঠের চিত্র

এবার নির্বাচনে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ ভোট পড়বে

দুই আসনে যে দলের হয়ে নির্বাচন করছেন কণ্ঠশিল্পী নকুল কুমার

ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে রাজি বিএনপিসহ ৩৯ দল

তিনশ আসনে মনোনয়ন জমা ২৭৪১ প্রার্থীর, ভোটে গেল ৩০ দল

মনোনয়ন জমা: উৎসবমুখরের পাশাপাশি ভঙ্গ আচরণবিধিও

ঢাকা-২ ও ৩ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল
নির্বাচনে না নিতে পেরে সরকার হুমকি দিচ্ছে: নুরুল হক

গণঅধিকার পরিষদকে নির্বাচনে নিতে না পেরে সরকার এখন হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলের একাংশের সভাপতি নুরুল হক। আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংকি এলাকায় এক সমাবেশে তিনি এ অভিযোগ করেন।
হরতালের পক্ষে এ সমাবেশের আগে ঢাকার পুরানা পল্টন, নাইটিঙ্গেল মোড়, নয়াপল্টন এলাকায় মিছিল করেন গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা।
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খানকে আসামি করে গতকাল রোববার পুলিশ আদালতে একটি মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছে বলে জানান নুরুল হক।
সমাবেশে তিনি বলেন, আমাদের সাধারণ সম্পাদকসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়েছে। সেখান থেকে রেজা–ফারুকদের (গণঅধিকার পরিষদের আরেক অংশের নেতা রেজা কিবরিয়া ও ফারুক হাসান) নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। এভাবে গণঅধিকার
পরিষদ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ভাঙার চেষ্টা করছে সরকার। সরকারের প্রতি পদত্যাগ করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন দেওয়ার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন নুরুল হক। সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আপনারা যে পথে হাঁটছেন সেটা আত্মঘাতী পথ। আপনাদের আত্মহননের পথ। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের প্রেক্ষাপট আর এখনকার প্রেক্ষাপট এক নয়। আপনাদের হাতে এখনো সুযোগ আছে। জাতির সামনে সাহসী নেতৃত্ব ও সুবিধাবাদী নেতৃত্ব চেনার সুযোগ এসেছে উল্লেখ করে নুরুল হক বলেন, তারা সামরিক বাহিনী, বিচার বিভাগসহ সব সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের মতামত নিচ্ছেন, আলোচনা করছেন। সরকার পদত্যাগ না করলে অচিরেই অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে এবং তাতে সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীরা অংশ নেবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। রাশেদ
খান বলেন, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের এ আন্দোলন শান্তিপূর্ণ; কিন্তু তাদের অনেকের নামে অভিযোগপত্র দেওয়া হচ্ছে, ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সমাবেশে বক্তব্য দেন- গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, ফাতেমা তাসনিম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমান। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবদুজ জাহের। এ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন- গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য শহিদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হাসান, আনিসুর রহমান প্রমুখ।
পরিষদ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ভাঙার চেষ্টা করছে সরকার। সরকারের প্রতি পদত্যাগ করে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীন নির্বাচন দেওয়ার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন নুরুল হক। সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, আপনারা যে পথে হাঁটছেন সেটা আত্মঘাতী পথ। আপনাদের আত্মহননের পথ। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের প্রেক্ষাপট আর এখনকার প্রেক্ষাপট এক নয়। আপনাদের হাতে এখনো সুযোগ আছে। জাতির সামনে সাহসী নেতৃত্ব ও সুবিধাবাদী নেতৃত্ব চেনার সুযোগ এসেছে উল্লেখ করে নুরুল হক বলেন, তারা সামরিক বাহিনী, বিচার বিভাগসহ সব সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীদের মতামত নিচ্ছেন, আলোচনা করছেন। সরকার পদত্যাগ না করলে অচিরেই অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে এবং তাতে সরকারি কর্মকর্তা–কর্মচারীরা অংশ নেবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। রাশেদ
খান বলেন, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের এ আন্দোলন শান্তিপূর্ণ; কিন্তু তাদের অনেকের নামে অভিযোগপত্র দেওয়া হচ্ছে, ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। সমাবেশে বক্তব্য দেন- গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, ফাতেমা তাসনিম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমান। সমাবেশ সঞ্চালনা করেন সংগঠনটির উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবদুজ জাহের। এ কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন- গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য শহিদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল হাসান, আনিসুর রহমান প্রমুখ।