![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830645-1722030675.jpg)
রাজস্ব আদায়ে ৫ চ্যালেঞ্জ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830255-1721911452.jpg)
এক দিনে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/4-1721899237-1.webp)
২০২৩ সালে সাড়ে ৪ কোটির বেশি চকলেট খেয়েছেন এমিরেটস যাত্রীরা
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828502-1721066025.jpg)
হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ পেছাল কেদ্রীয় ব্যাংক
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828513-1721086145.jpg)
অর্থ বিভাগের ‘কর্মসম্পাদন’ প্রতিবেদন: ঋণ পরিশোধ ও ব্যয় হ্রাস প্রধান চ্যালেঞ্জ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828187-1720988623-1.jpg)
নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়বে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828187-1720988623.jpg)
নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়বে
নভেম্বরে রিজার্ভ কমেছে ১১৪ কোটি ডলার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/11/image-743522-1700758718.jpg)
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি হওয়ায় রিজার্ভের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি নভেম্বরের ২৩ দিনে দেশের নিট রিজার্ভ ১১৪ কোটি ডলার কমে ১ হাজার ৯৫২ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে।
একইসঙ্গে গ্রস রিজার্ভ ১৩২ কোটি ডলার কমে ২ হাজার ৫১৬ কোটি ডলারে নেমেছে। এই রিজার্ভ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায় প্রায় চার মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। বর্তমান রিজার্ভকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘স্বস্তিদায়ক’ মনে করছে।
আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী কোনো দেশের কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি ব্যয়ের সমান রিজার্ভ থাকলে তাকে নিরাপদ মনে করা হয়। আইএমএফ মনে করে, বর্তমানে বৈশ্বিক পরিস্থিতি যেভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে, তাতে রিজার্ভ নিরাপদ মাত্রায় ধরে রাখতে আরও বেশি সময়ের আমদানি ব্যয়ের
সমান রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে দেশের নিট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৫২ কোটি ডলার। নভেম্বরের শুরুতে ছিল ২ হাজার ৬৬ কোটি ডলার। ওই সময়ে রিজার্ভ কমেছে ১১৪ কোটি ডলার। নভেম্বরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৬৪৮ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে ছিল ২ হাজার ৫১৬ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে কমেছে ১৩২ কোটি ডলার। রিজার্ভ থেকে অর্থ নিয়ে বিভিন্ন তহবিলে বিনিয়োগ করা অর্থ তুলে নেওয়ার কারণে গ্রস রিজার্ভ বেশি কমছে, নিট রিজার্ভ কমছে কম। বকেয়া আমদানি দায় ও বৈদেশিক মুদ্রার দেনা মেটাতে ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত ডলার নেই। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। ওইসব ডলার দিয়ে ব্যাংকগুলো
বৈদেশিক দেনা পরিশোধ করছে। এছাড়া রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স থেকে রিজার্ভে ডলার যোগ হচ্ছে না। কারণ ওইসব ডলার ব্যাংকগুলোর আমদানি ব্যয় মেটাতেই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে। মূলত এসব কারণেই দেশের রিজার্ভ কমছে। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ বেড়ে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৮০৬ কোটি ডলারে ওঠেছিল। এরপর থেকে তা কমছে। গত দুই বছর দুই মাসে রিজার্ভ কমেছে ২ হাজার ২৯০ কোটি ডলার। এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানেও রিজার্ভ কমেছে। ১৬ নভেম্বর দিনের শুরুতে নিট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার। এক সপ্তাহে কমেছে ৮ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৫২৬ কোটি ডলার। এ হিসাবে এক সপ্তাহে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ১০ কোটি ডলার। নভেম্বরের
শুরুতে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ ১১৭ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৯ বিলিয়ন (১০০ কোটিতে এক বিলিয়ন) ডলারে নেমে আসে।
সমান রাখতে হবে। বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে দেশের নিট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৫২ কোটি ডলার। নভেম্বরের শুরুতে ছিল ২ হাজার ৬৬ কোটি ডলার। ওই সময়ে রিজার্ভ কমেছে ১১৪ কোটি ডলার। নভেম্বরের শুরুতে গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৬৪৮ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে ছিল ২ হাজার ৫১৬ কোটি ডলার। আলোচ্য সময়ে কমেছে ১৩২ কোটি ডলার। রিজার্ভ থেকে অর্থ নিয়ে বিভিন্ন তহবিলে বিনিয়োগ করা অর্থ তুলে নেওয়ার কারণে গ্রস রিজার্ভ বেশি কমছে, নিট রিজার্ভ কমছে কম। বকেয়া আমদানি দায় ও বৈদেশিক মুদ্রার দেনা মেটাতে ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত ডলার নেই। যে কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে হচ্ছে। ওইসব ডলার দিয়ে ব্যাংকগুলো
বৈদেশিক দেনা পরিশোধ করছে। এছাড়া রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স থেকে রিজার্ভে ডলার যোগ হচ্ছে না। কারণ ওইসব ডলার ব্যাংকগুলোর আমদানি ব্যয় মেটাতেই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে। মূলত এসব কারণেই দেশের রিজার্ভ কমছে। ২০২১ সালের আগস্টে রিজার্ভ বেড়ে সর্বোচ্চ ৪ হাজার ৮০৬ কোটি ডলারে ওঠেছিল। এরপর থেকে তা কমছে। গত দুই বছর দুই মাসে রিজার্ভ কমেছে ২ হাজার ২৯০ কোটি ডলার। এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানেও রিজার্ভ কমেছে। ১৬ নভেম্বর দিনের শুরুতে নিট রিজার্ভ ছিল ১ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার। এক সপ্তাহে কমেছে ৮ কোটি ডলার। বৃহস্পতিবার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৫২৬ কোটি ডলার। এ হিসাবে এক সপ্তাহে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ১০ কোটি ডলার। নভেম্বরের
শুরুতে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) দেনা বাবদ ১১৭ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ১৯ বিলিয়ন (১০০ কোটিতে এক বিলিয়ন) ডলারে নেমে আসে।