
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

ব্যাটিং ব্যর্থতা সত্ত্বেও ঢাকা টেস্টের লাগাম বাংলাদেশের হাতে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে যে নজির গড়লেন মেসি

ঢাকা টেস্টের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

হারিস রউফ ইস্যুতে যে সিদ্ধান্ত জানাল পিসিবি

ক্রিকেট মাঠ থেকে সাকিব যে কারণে রাজনীতির মাঠে

২২ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারাল ভারত

নাসুমকে ‘চড়’: হাথুরুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিসিবিকে লিগ্যাল নোটিশ
দ্বিস্তর থেকে রবিন রাউন্ড পদ্ধতিতে জাতীয় লিগ

আগামী ১০ অক্টোবর শুরু হবে জাতীয় লিগ ক্রিকেট (এনসিএল)। ওই আসর দুই স্তর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। পরের আসর থেকে জাতীয় লিগ হবে এক স্তর তথা রবিন রাউন্ড লিগ পদ্ধতিতে।
এতে দলের মধ্যে শক্তির পার্থক্য কমবে ও প্রতিযোগিতা বাড়বে বলে বিশ্বাস বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির। নতুন পদ্ধতির প্রস্তাবনা এরই মধ্যে বোর্ডের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।
বিসিবির প্রধান নির্বাচক ও বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান বিষয়টি নিয়ে সংবাদ মাধ্যম ক্রিকবাজকে বলেছেন, ‘আমরা দ্বিস্তর কাঠামো বিলুপ্ত করে রবিন রাউন্ড গ্রুপ পদ্ধতিতে জাতীয় লিগ আয়োজনের প্রস্তাব করেছি। আমরা পূর্বেও হোম ও অ্যাওয়ে ভিত্তিতে জাতীয় লিগ আয়োজন করেছি। যা খুব প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ ছিল। প্রস্তাবনা অনুমোদন হলে আশা করছি
আগামী মৌসুম (২০২৩-২৪) থেকে এটি চালু হবে।’ বিসিবি ২০১৫-১৬ মৌসুম থেকে জাতীয় লিগে দ্বিস্তর পদ্ধতি চালু করে। এতে শীর্ষ লিগে ফেরা ও অবনমন পদ্ধতি চালু করা হয়। আসন্ন আসরের পরের আসর থেকে এক স্তর পদ্ধতিতে প্লেয়ার ড্রাফট ও প্লেয়ার রিটেইনের (খেলোয়াড় ধরে রাখা) নিয়ম চালু হবে। জাতীয় লিগ সংস্কার কমিটিতে থাকা আরেক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দ্বিস্তর পদ্ধতিতে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ পায় না। যে কারণে আসরের সেরা ব্যাটার অনেক সময় সেরা বোলারদের মুখোমুখি হয় না। আবার কিছু দলে পাঁচ পেসার আছে তো, কারো আছে তিন উইকেটরক্ষক। অনেককে বেঞ্চে বসে থাকতে হয় কিন্তু অন্য দলে পাঠানোর সুযোগ থাকে না।
ড্রাফট-রিটেইন পদ্ধতিতে ওই সমস্যার সমাধান মিলবে। তিনি বলেন, ‘যখন দলগুলো সাত-আটজনকে (রিটেইন) ধরে রাখবে এবং বাকি সাত-আটজনকে ড্রাফট থেকে নেবে তখন দলগুলো ভারসাম্যপূর্ণ হবে। এতে করে ভালো খেলোয়াড় যারা বেঞ্চে বসে থাকতো তারা অন্য দলে খেলার সুযোগ পাবে।’ জাতীয় লিগে নিজ নিজ বিভাগের দলে খেলেন ক্রিকেটাররা। রবিন রাউন্ড লিগে যেটা পুরোপুরি থাকবে না। বিষয়টি নিয়ে বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘যখন তারা বুঝবে, এতে তাদের উপকার হচ্ছে তখন এটাকে তারা সাধুবাদ জানাবে। আর সেরা খেলোয়াড় হলে বিভাগ তাকে ধরেও রাখবে। এতে করে ভালো খেলার তাড়নাও বাড়বে।’
আগামী মৌসুম (২০২৩-২৪) থেকে এটি চালু হবে।’ বিসিবি ২০১৫-১৬ মৌসুম থেকে জাতীয় লিগে দ্বিস্তর পদ্ধতি চালু করে। এতে শীর্ষ লিগে ফেরা ও অবনমন পদ্ধতি চালু করা হয়। আসন্ন আসরের পরের আসর থেকে এক স্তর পদ্ধতিতে প্লেয়ার ড্রাফট ও প্লেয়ার রিটেইনের (খেলোয়াড় ধরে রাখা) নিয়ম চালু হবে। জাতীয় লিগ সংস্কার কমিটিতে থাকা আরেক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দ্বিস্তর পদ্ধতিতে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ পায় না। যে কারণে আসরের সেরা ব্যাটার অনেক সময় সেরা বোলারদের মুখোমুখি হয় না। আবার কিছু দলে পাঁচ পেসার আছে তো, কারো আছে তিন উইকেটরক্ষক। অনেককে বেঞ্চে বসে থাকতে হয় কিন্তু অন্য দলে পাঠানোর সুযোগ থাকে না।
ড্রাফট-রিটেইন পদ্ধতিতে ওই সমস্যার সমাধান মিলবে। তিনি বলেন, ‘যখন দলগুলো সাত-আটজনকে (রিটেইন) ধরে রাখবে এবং বাকি সাত-আটজনকে ড্রাফট থেকে নেবে তখন দলগুলো ভারসাম্যপূর্ণ হবে। এতে করে ভালো খেলোয়াড় যারা বেঞ্চে বসে থাকতো তারা অন্য দলে খেলার সুযোগ পাবে।’ জাতীয় লিগে নিজ নিজ বিভাগের দলে খেলেন ক্রিকেটাররা। রবিন রাউন্ড লিগে যেটা পুরোপুরি থাকবে না। বিষয়টি নিয়ে বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির এক কর্মকর্তা বলেন, ‘যখন তারা বুঝবে, এতে তাদের উপকার হচ্ছে তখন এটাকে তারা সাধুবাদ জানাবে। আর সেরা খেলোয়াড় হলে বিভাগ তাকে ধরেও রাখবে। এতে করে ভালো খেলার তাড়নাও বাড়বে।’