তালেবানকে স্বীকৃতির নেপথ্যে রাশিয়ার নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থ – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ৫ জুলাই, ২০২৫
     ৮:১৫ অপরাহ্ণ

আরও খবর

ইরানের এক হামলায় ইসরাইলের ৩০ বৈমানিক নিহত

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পদত্যাগ করলেন জাতিসংঘের ফিলিস্তিন তদন্ত কমিশনের তিন সদস্য

গাজায় ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রে পদদলিত হয়ে নিহত ২১

ফিলিপাইনে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এআই ও ভুয়া তথ্য

সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান ভারতের

সৌদিতে নারী যাত্রীদের জন্য বিশেষ সেবা আনছে উবার

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে গত মাসে ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে জয়ী হয়েছেন জোহরান মামদানি। এটি শহরটির অনেক মানুষের জন্য আনন্দের খবর হলেও কপালে উদ্বেগের ভাঁজ পড়েছে আবাসন ব্যাবসায়ীদের। তারা ক্ষতির ঝুঁকি দেখছেন। এরই মধ্যে এ নিয়ে মুখ খুলেছেন খাতসংশ্লিষ্ট অনেকে। তারা বলছেন, পরিবর্তনশীল এ সময়ে গ্রাহকরা ঝুঁকি নিতে চাচ্ছেন না; তারা দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। নিউইয়র্কে আবাসন ব্যবসার ব্রোকার জে বাত্রা জানান, তাঁর ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ম্যানহাটানে লাখ লাখ ডলারের সম্পত্তির দুই পৃথক ক্লায়েন্ট বাত্রাকে জানিয়েছেন, তারা নিউইয়র্কের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আমলে নিয়ে সতর্কতার সঙ্গে লেনদেন করতে চান। বাত্রার উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল সোমবার সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, অনেক ধনী ও বিলাসবহুল ক্রেতা একটু বেশি সতর্ক হয়ে উঠেছেন। মামদানি যত বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করছেন, ততই তাদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। অনেককে বলতে শোনা যাচ্ছে– ‘হায়, শহরটি কোথায় যাচ্ছে!’ ৩৩ বছর বয়সী গণতান্ত্রিক সমাজতান্ত্রিক মামদানি গত জুনের শেষ দিকে নিউইয়র্কের মেয়র প্রাইমারিতে জয়লাভ করেন। এর পর থেকে বেশ কয়েকজন পেশাদার আবাসন ব্যবসায়ী সিএনএনকে জানান, উচ্চস্তরের ক্রেতারা তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ বন্ধ করতে শুরু করেছেন। মামদানির প্রস্তাবিত নীতিগুলোর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে অনিশ্চিত। তারা আরও বলেন, মামদানির জয়ের ফলে তাঁর রাজনীতির সঙ্গে একমত না হওয়া নিউইয়র্কের কিছু ধনী বাসিন্দা শহর ত্যাগের পরিকল্পনা ত্বরান্বিত করেছেন। মামদানি ১০ লাখ ডলারের বেশি আয়কারী নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের ওপর ২ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করেছেন। তাঁর কাছে আবাসন প্রস্তাবের একটি তালিকাও আছে, যার মধ্যে রয়েছে– ভাড়া স্থির করার প্রতিশ্রুতি, ব্যাপক পাবলিক হাউজিং নির্মাণ ও সংস্কার এবং কঠোর তদারকি। মার্কিন গণমাধ্যমটি বলছে, মামদানি মেয়র হলেও তাঁর প্রস্তাবগুলো বাস্তবে পরিণত নাও হতে পারে। এর অনেক কারণ রয়েছে। তবুও তাঁর প্রাথমিক জয় বাত্রার কিছু ক্লায়েন্টকে আতঙ্কিত করে তুলেছে। কেউই আসলে তাদের কর বাড়ুক, এমনটা চান না। নিউইয়র্ক সিটি বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল আবাসন বাজারের আবাসস্থল। এটি এমন একটি জায়গা, যেখানে ঝলমলে বিলাসবহুল টাওয়ারের লোকেরা শ্রমিক শ্রেণির বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাস করেন। এ শ্রমজীবী শ্রেণির মানুষ ক্রমবর্ধমান ভাড়া ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে তাল মেলাতে লড়াই করছেন। শহরের আবাসন খাতের অবস্থা চরম। নিউইয়র্ক শহরের আপার ইস্ট সাইড এলাকার বাসিন্দাদের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ যাচাই করে সিএনএন জানাতে পেরেছে, ওই এলাকার বাসিন্দারা বেনামে মামদানির প্রাথমিক জয়ের পর শহর ছেড়ে যাওয়ার সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। কিন্তু এখনও এসব গল্প কাল্পনিক। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ফল পছন্দ না হলে স্থানান্তরিত হওয়ার হুমকি দেওয়ার একটি দীর্ঘকালীন ঐতিহ্য রয়েছে। মামদানির আবাসন ও অর্থনৈতিক প্রস্তাবগুলো এমন এক সময়ে এসেছে, যখন নিউইয়র্কের ভাড়া ক্রমাগত বাড়ছে। রিয়েলেটর ডটকমের মতে, এ বছরের প্রথম প্রান্তিকে শহরে গড় চাওয়া ভাড়া ছিল ৩ হাজার ৩৯৭ ডলার, যা এক বছরের আগের তুলনায় ৫ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি। এটা ২০২০ সালের শুরু থেকে ১৮ শতাংশ বেশি। বাত্রা জানান, কিছু ক্লায়েন্ট যারা ভাড়া আয়ের জন্য ছোট অ্যাপার্টমেন্ট ভবন কেনার পরিকল্পনা করছিলেন, তারা এখন প্রস্তাবিত ভাড়া স্থগিত করার কারণে পুনর্বিবেচনা করছেন। নিউইয়র্কের এ পরিস্থিতির সুবিধা পেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রেরই ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য। সেখানে আবাসন ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত অনেকে জানিয়েছেন, নিউইয়র্ক ছেড়ে আবারও ফ্লোরিডায় আসতে পারেন অনেকে। এমনটাই ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।

তালেবানকে স্বীকৃতির নেপথ্যে রাশিয়ার নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থ

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৫ জুলাই, ২০২৫ | ৮:১৫ 32 ভিউ
রাশিয়ার মতো শক্তিশালী দেশ আফগানিস্তানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় দেশটির সামনে এখন নতুন কূটনৈতিক দ্বার খুলে গেছে। ভূরাজনৈতিক কৌশল হলেও মস্কোর এই পদক্ষেপ অন্যান্য দেশকে আফগানিস্তানকে স্বীকৃতি দিতে উৎসাহিত করতে পারে। একই কাতারে শামিল হতে পারে পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্কসহ অন্যান্য মুসলিম দেশ। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মূলত নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থেই কাবুলকে স্বীকৃতি দিয়েছে রাশিয়া। প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়া কাবুল সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০২১ সালে আশরাফ ঘানি সরকারের পতনের পর কাবুলের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক ক্রমেই বৃদ্ধি পায়। তালেবানের প্রতি অতীত সমর্থন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশীদারিত্ব থাকায় দু’দেশকে কাছাকাছি আনতে সহায়তা করেছে। আফগানিস্তানের সঙ্গে রাশিয়ার একটি

জটিল ইতিহাস রয়েছে। সোভিয়েত-আফগান যুদ্ধ এই ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল। তবে ২০২১ সালে আফগানিস্তানে ক্ষমতা পরিবর্তনের পর থেকে রাশিয়া তালেবান নেতৃত্বকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। স্বীকৃতির পর রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, আফগানিস্তানের সঙ্গে জ্বালানি, পরিবহন, কৃষি ও অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা গড়ে তুলতে রাশিয়া ইতিবাচক। রাশিয়া আফগানিস্তানকে স্বীকৃতি দেওয়ায় চীন, পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্কের মতো দেশ উৎসাহিত হতে পারে। দেশগুলো ইতোমধ্যে তালেবান সরকারের সঙ্গে কাজ করছে। কাবুলকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রেও এই দেশগুলোর ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাশিয়া আফগানিস্তানের সশস্ত্র গোষ্ঠী আইসিসকে নিয়ে বারবার নিরাপত্তা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই হুমকি মোকাবিলায় দেশটি তালেবান শাসকদের একটি সম্ভাব্য অংশীদার

হিসেবে দেখে থাকে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনাসহ অর্থনৈতিক স্বার্থও রয়েছে রাশিয়ার। রাশিয়ার স্বীকৃতিকে সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এক্স পোস্টে তিনি বলেন, ‘আমরা রাশিয়ার সাহসী পদক্ষেপকে মূল্য দিই। আল্লাহর ইচ্ছায় এটি অন্যদের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে।’ নয়াদিল্লি-ভিত্তিক অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক কবির তানেজা আল জাজিরাকে বলেন, আফগানিস্তানের প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছে কৌশলগত এবং নিরাপত্তা উভয় উদ্দেশ্যেই কাবুল সরকারের সঙ্গে জড়িত হওয়া ছাড়া খুব বেশি বিকল্প নেই। রাশিয়া স্বীকৃতি দেওয়ার পর অন্যান্য দেশও এটি অনুসরণ করতে পারে। এশিয়ার কিছু দেশের এই তালিকায় চীনও রয়েছে। তিনি বলেন, তালেবানকে রাশিয়ার স্বীকৃতি একটি ভূরাজনৈতিক খেলা। তবে স্বীকৃতির পদক্ষেপ কাবুলে মস্কোর অবস্থানকে দৃঢ়

করে। আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, এই স্বীকৃতি তালেবানদের জন্য একটি বড় বিজয়। কারণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি তাদের মূল লক্ষ্য। মস্কো-কাবুল অর্থনৈতিক সম্পর্ক আফগানিস্তানের সঙ্গে রাশিয়ার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিকশিত হচ্ছে। এর মূল লক্ষ্য- জ্বালানি, পরিবহন, কৃষি ও অবকাঠামোগত সম্ভাব্য সহযোগিতা। রাশিয়া টিএপিআই (তুর্কমেনিস্তান-আফগানিস্তান-পাকিস্তান-ভারত) গ্যাস পাইপলাইনসহ জ্বালানি প্রকল্পগুলোতে অংশগ্রহণ এবং সম্ভাব্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। রাশিয়া আফগানিস্তানকে গ্যাস এবং অন্যান্য পণ্যের জন্য একটি সম্ভাব্য ট্রানজিট হাব হিসেবে দেখছে। সম্ভবত এটিকে উত্তর-দক্ষিণ পরিবহন করিডোরে একীভূত করতে পারে। কৃষি পণ্যের বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং ভূমি পুনরুদ্ধার এবং কৃষি শিক্ষার মতো ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। রাশিয়া আফগানিস্তানের রেলওয়ে উন্নয়নসহ অবকাঠামো প্রকল্পগুলোতে আগ্রহী, যা ট্রানজিট হাব হিসেবে আফগানিস্তানের

ভৌগোলিক অবস্থান থেকে উপকৃত হতে পারে। মস্কো আফগানিস্তানে নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ স্বীকার করলেও সন্ত্রাসবাদ ও মাদক পাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তালেবানকে একটি সম্ভাব্য অংশীদার হিসেবেও দেখে। আফগানিস্তানের অস্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি রাশিয়ার জন্য একটি প্রধান উদ্বেগের বিষয়। আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও রাজনীতি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করার জন্য গত জুলাইয়ে মস্কোতে পুতিন ও তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রাহমন বৈঠক করেন। সেখানে দুই নেতা পরিবেশগত, আর্থিক এবং নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়ে চুক্তি সই করেন। বৈঠকে পুতিন আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার প্রতি রাশিয়ার প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেন। তিনি তালেবান নিয়ন্ত্রিত আফগানিস্তান থেকে চলমান নিরাপত্তা হুমকির বিষয়ে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, অবশ্যই আমরা মধ্য এশিয়ায় আফগানিস্তানকে একটি চ্যালেঞ্জ ও হুমকি হিসেবে

বিবেচনা করি। রাশিয়া এই উদ্বেগগুলো মোকাবিলার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে। ইউরোশিয়া রিভিউ বলছে, নিরাপত্তা ইস্যুতে রাশিয়ার উদ্বেগের নানা কারণ রয়েছে। তালেবানের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী সশস্ত্র নেটওয়ার্কগুলোর সংযোগ রয়েছে। তাদের মধ্যে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি), ইসলামিক মুভমেন্ট অফ উজবেকিস্তান (আইএমইউ), ইসলামিক স্টেট-খোরাসান প্রদেশ (আইএসকেপি) এবং আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক রাখার অভিযোগ বিভিন্ন সময় ছিল। উজবেকিস্তানের সরকার ও তাজিকিস্তান আফগান ভূখণ্ড থেকে চরমপন্থি আন্দোলনের প্রবেশ সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ইরান তার সীমান্তবর্তী এলাকায় ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতার মুখোমুখি হয়েছে। পাশাপাশি আফগান মাটি থেকে পরিচালিত টিটিপির চলমান সন্ত্রাসী হুমকির মুখোমুখি হচ্ছে পাকিস্তান। রাশিয়া মনে করে এসব নিরাপত্তা হুমকি মস্কোর জন্য হুমকিস্বরূপ। তবে ভূরাজনৈতিক কারণ ও পশ্চিমা শক্তির

সঙ্গে প্রতিযোগিতার কারণে রাশিয়া তালেবানকে তাদের দক্ষিণ সীমান্ত রক্ষার জন্য মিত্র হিসেবে দেখে। সূত্র: আলজাজিরা, ইউরেশিয়া রিভিউ, কাবুল নাউ অনলাইন

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
ইজারার টাকা তোলা নিয়ে জামায়াত-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ২ গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪ আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী জামায়াত-শিবির এনসিপি প্রতিরোধে গোপালগঞ্জে গৃহবধূ-বৃদ্ধা-কিশোরীরাও রাজপথে এপিসিতে চড়ে গোপালগঞ্জে জনরোষ থেকে পালিয়ে বাঁচলেন এনসিপি নেতারা ইরানের এক হামলায় ইসরাইলের ৩০ বৈমানিক নিহত গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র, ১৪৪ ধারা জারি পলাতক ৮ আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পদত্যাগ করলেন জাতিসংঘের ফিলিস্তিন তদন্ত কমিশনের তিন সদস্য গাজায় ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রে পদদলিত হয়ে নিহত ২১ ফিলিপাইনে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এআই ও ভুয়া তথ্য যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন ঐকমত্য না হওয়ায় সংসদের উচ্চকক্ষই বাদের চিন্তা সকল দায় ঢাকার ওপর চাপাতে চায় জাতিসংঘ ‘কোথায় থাকব, কে আশ্রয় দেবে জানি না’ সিরিজ জয়ে চোখ বাংলাদেশের চাকরি জীবনে একবার গুরুদণ্ড পেলে ওসি হতে পারবেন না পাহাড়ে ফলের নতুন ভান্ডার