ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
জামায়াত নেতাকে ছাড়াতে আ.লীগ নেতার তদবির!
গুলিবিদ্ধ আরও এক যুবকের ঢামেক হাসপাতালে মৃত্যু
এভাবে মায়ের কোল খালি হোক আমি চাই না: প্রধানমন্ত্রী
কোটা আন্দোলনে এক নেতা নুরকে ৪ লাখ টাকা দেন: ডিবিপ্রধান
মেট্রোরেলের ক্ষতিগ্রস্ত স্টেশন ১ বছরেও চালু করা সম্ভব হবে না: সেতুমন্ত্রী
পর্যটকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ শহরের তালিকায় শীর্ষ দশে ঢাকা
মোবাইল ইন্টারনেট চালুর বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য দিলেন পলক
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনে সরকার আন্তরিক নয়: গ্রেটার ইন্টারনেট ফ্রিডম প্রজেক্ট
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ বাড়লেও এ বিধি সংশোধনের বিষয়ে সরকার আন্তরিক নয়। পাঁচ বছর ধরে এ বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হলেও অগ্রগতি শূন্য। এখন এটি সংশোধন নয়, বরং বাতিল করতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞসহ জনসাধারণের মতামত নিয়ে সংবিধান এবং জাতিসংঘ স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন আইন করা যেতে পারে।
রোববার ঢাকার লালমাটিয়ায় এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে সাইবার স্পেস, সাইবার আইন এবং ডিজিটাল অধিকার বিষয়ক মতবিনিময় সভায়’ উত্থাপিত গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে।
নিউজ নেটওয়ার্ক আয়োজিত অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরেন মানবাধিকারকর্মী ও গবেষক রেজাউর রহমান লেনিন।
গ্রেটার ইন্টারনেট ফ্রিডম প্রজেক্টের আওতায় করা এ প্রতিবেদনের আলোকে তিনি বলেন, সংবিধান দেশের
সর্বোচ্চ আইন। সংবিধান অনুযায়ী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী যে কোনো আইন অবশ্যই বাতিল করতে হবে। এ স্বাধীনতা এবং অধিকারগুলো সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে অনুমোদিত। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সেই ধারার সঙ্গে সম্পূর্ণ বেমানান এবং অসাংবিধানিক। তিনি আরও বলেন, আইনটি বাতিল করা সম্ভব না হলে, আইনে উল্লিখিত ডিজিটাল অপরাধের একটি স্পষ্ট সংজ্ঞা দেওয়ার পাশাপাশি ধারা ২১, ২৫ ও ২৯ ও ৩১ সংশোধন করা উচিত। পাঁচ বছর ধরে আইনমন্ত্রী দফায় দফায় আইনটি সংশোধনের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বরং, আইনের অপপ্রয়োগ আরও বেড়েছে। প্রতিবেদনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ বন্ধ এবং এই আইনের আওতায় গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। এ ছাড়াও ১৮ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে অনলাইন ও ডিজিটাল
নিরাপত্তা আইনের বিভিন্ন বিষয়ে ২৪ দফা সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে। এ সময় নিউজ নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সম্পাদক শহীদুজ্জামান, কর্মসূচি বিশেষজ্ঞ রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন।
সর্বোচ্চ আইন। সংবিধান অনুযায়ী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী যে কোনো আইন অবশ্যই বাতিল করতে হবে। এ স্বাধীনতা এবং অধিকারগুলো সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে অনুমোদিত। কিন্তু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সেই ধারার সঙ্গে সম্পূর্ণ বেমানান এবং অসাংবিধানিক। তিনি আরও বলেন, আইনটি বাতিল করা সম্ভব না হলে, আইনে উল্লিখিত ডিজিটাল অপরাধের একটি স্পষ্ট সংজ্ঞা দেওয়ার পাশাপাশি ধারা ২১, ২৫ ও ২৯ ও ৩১ সংশোধন করা উচিত। পাঁচ বছর ধরে আইনমন্ত্রী দফায় দফায় আইনটি সংশোধনের আশ্বাস দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। বরং, আইনের অপপ্রয়োগ আরও বেড়েছে। প্রতিবেদনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ বন্ধ এবং এই আইনের আওতায় গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। এ ছাড়াও ১৮ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে অনলাইন ও ডিজিটাল
নিরাপত্তা আইনের বিভিন্ন বিষয়ে ২৪ দফা সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছে। এ সময় নিউজ নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সম্পাদক শহীদুজ্জামান, কর্মসূচি বিশেষজ্ঞ রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন।