
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

কেজিতে ৩০০ টাকা কমে ভারতে যাচ্ছে ইলিশ!

আন্তঃব্যাংক লেনদেনে ভাটা, ডলার বাজারে অস্থিরতা থেকে স্থবিরতা

বেঁধে দেওয়া মূল্য মানছে না সিন্ডিকেট আলু পেঁয়াজ ডিমের দাম ৭ দিনেও অকার্যকর

সোমবার উঠছে সচিব কমিটির সভায় কর আদায় বাড়াতে নতুন ২৮টি কর অঞ্চল হচ্ছে

সংকট নিরসনে নতুন মডেলে কাজ করতে চায় আইএমএফ

পোশাকের দাম বাড়াতে বিদেশি ক্রেতাদের বিজিএমইএ’র চিঠি

আরও ৬ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি
জানুয়ারিতেও ইতিবাচক ধারায় প্রবাসী আয়

প্রবাসীদের পাঠানো আয় বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এজন্য এই খাত থেকে আয় বাড়াতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ হলো প্রণোদনা। এরপর থেকে রেমিট্যান্স আসায় ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেছে। যদিও মাঝে কিছুটা কমে গিয়েছিল।
তবে আবার আয় আসা বাড়তে শুরু করেছে। ইতিবাচক ধারা চলতি মাসেও (জানুয়ারি) বজায় থাকার খবর দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। জানুয়ারির ২৪ তারিখ পর্যন্ত ১৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। এর মধ্যে ২৪ জানুয়ারি একদিনেই মাসের সর্বোচ্চ ৭ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। চলতি মাসেও প্রবৃদ্ধি ধরে রাখার পাশাপাশি রেমিট্যান্সের পরিমাণ আগের মাস ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি হওয়ার প্রত্যাশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের
নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এসব তথ্য জানিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাওয়া তথ্য বলছে- ব্যাংকিং চ্যানেলে গত ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত গড়ে দৈনিক ৬ কোটি ৩৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে; যা আগের বছর একই মাসে দৈনিক গড় রেমিট্যান্স আসে ৫ কোটি ৪৯ লাখ ডলার এবং পুরো মাসে মোট ১৭০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার এসেছিল। আর গত বছরের ডিসেম্বরে দৈনিক গড়ে এসেছিল ৫ কোটি ৪৮ লাখ ডলার এবং পুরো মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। তার আগের মাসে (নভেম্বরে) গড়ে দৈনিক ৫ কোটি ৩১ লাখ ডলার আসে এবং পুরো মাসে মোট রেমিট্যান্স আসে ১৫৯ কোটি ডলার। বৈশ্বিক উদ্ভূত পরিস্থিতির
কারণে ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসীদের আয়ও কমে যাওয়ায় গত অর্থবছর থেকেই বৈদেশিক লেনদেনে চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। ২০২১-২২ অর্থবছর নেতিবাচক প্রবণতায় শেষ হয়। আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ রেমিট্যান্স কম এসেছিল। তবে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতেই ইতিবাচক ধারায় ফেরে রেমিট্যান্স প্রবাহ। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়। দ্বিতীয় মাসেও সমপরিমাণ প্রবৃদ্ধি হয়; কিন্তু কমতে শুরু করে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে। এ দুই মাসেই আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কম আসে প্রবাসী আয়। তবে নভেম্বর ও ডিসেম্বর আবার বাড়তে শুরু করে। সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।
নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক এসব তথ্য জানিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাওয়া তথ্য বলছে- ব্যাংকিং চ্যানেলে গত ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত গড়ে দৈনিক ৬ কোটি ৩৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে; যা আগের বছর একই মাসে দৈনিক গড় রেমিট্যান্স আসে ৫ কোটি ৪৯ লাখ ডলার এবং পুরো মাসে মোট ১৭০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার এসেছিল। আর গত বছরের ডিসেম্বরে দৈনিক গড়ে এসেছিল ৫ কোটি ৪৮ লাখ ডলার এবং পুরো মাসে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। তার আগের মাসে (নভেম্বরে) গড়ে দৈনিক ৫ কোটি ৩১ লাখ ডলার আসে এবং পুরো মাসে মোট রেমিট্যান্স আসে ১৫৯ কোটি ডলার। বৈশ্বিক উদ্ভূত পরিস্থিতির
কারণে ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসীদের আয়ও কমে যাওয়ায় গত অর্থবছর থেকেই বৈদেশিক লেনদেনে চাপে রয়েছে বাংলাদেশ। ২০২১-২২ অর্থবছর নেতিবাচক প্রবণতায় শেষ হয়। আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ রেমিট্যান্স কম এসেছিল। তবে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুরুতেই ইতিবাচক ধারায় ফেরে রেমিট্যান্স প্রবাহ। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়। দ্বিতীয় মাসেও সমপরিমাণ প্রবৃদ্ধি হয়; কিন্তু কমতে শুরু করে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে। এ দুই মাসেই আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে কম আসে প্রবাসী আয়। তবে নভেম্বর ও ডিসেম্বর আবার বাড়তে শুরু করে। সেই ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে।