
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

প্রধানমন্ত্রীর ওয়াশিংটন ডিসির উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগ

অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী

স্বাধীনতা বিরোধীরা যাতে ক্ষমতায় আসতে না পারে সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে : রাষ্ট্রপতি

বিশ্ব মেরিটাইম দিবসের সাফল্য কামনায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

ভোক্তাপিছু কম ব্যয় করে বাংলাদেশ

‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সময় মানবতা কোথায় ছিল’

ভোক্তা অধিদপ্তরের তদারকি: বিভিন্ন অনিয়মে ৮৬টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, শ্যামল দত্ত সাধারণ সম্পাদক

জাতীয় প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষসহ ৯টি পদে জয়লাভ করেছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম মনোনীত আওয়ামী লীগ প্যানেলের প্রার্থীরা।
কার্যনির্বাহী পরিষদের ১৭টি পদের মধ্যে ৭টিতে জিতেছেন বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা। সিনিয়র সহ-সভাপতি একজন এবং ৬ জন সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত প্যানেল থেকে। এছাড়া সদস্য পদে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
আওয়ামী লীগ প্যানেল থেকে সভাপতি পদে ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত নির্বাচিত হয়েছেন।
শনিবার রাত ৮টার দিকে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা-ই-জামিল। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, ফরিদা ইয়াসমিন
পেয়েছেন ৫৬৭ ভোট। বিএনপি সমর্থিত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাসসের কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৪০১ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে শ্যামল দত্ত পেয়েছেন ৪৯৬ ভোট। বিএনপি সমর্থিত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমার দেশের ইলিয়াস খান পেয়েছেন ৪৭৪ ভোট। অন্যান্য পদে বিজয়ীরা হলেন- সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ (৫৫৯ ভোট), সহ-সভাপতি রেজোয়ানুল হক রাজা (৫৮৩ ভোট), যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া (৫৪০ ভোট) ও আশরাফ আলী (৪৯১ ভোট) এবং কোষাধ্যক্ষ নগর সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী (৫৭৬ ভোট)। তাদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী। এছাড়া সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন- ফরিদ হোসেন (৪৯৫), কাজী রওনাক হোসেন (৪২২), শাহনাজ সিদ্দীকি সোমা (৩৯০), কল্যাণ সাহা, শাহনাজ বেগম
পলি (৩৬০), সৈয়দ আবদাল আহমদ (৩৪৭), জুলহাস আলম (৩৪৫), বখতিয়ার রাণা (৩৩০), মোহাম্মদ মোমিন হোসেন (৩৩০), সীমান্ত খোকন (২৮৯)। এই ১০টি সদস্য পদের তিনটিতে জিতেছেন ফরিদা-শ্যামল দত্ত পরিষদের প্রার্থী। তারা হলেন- ফরিদ হোসেন, শাহনাজ সিদ্দীকি সোমা ও কল্যাণ সাহা। এ পদে অপর ছয়জন বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী। আর স্বতন্ত্র বিজয়ী প্রার্থী মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) ঢাকার ব্যুরোপ্রধান জুলহাস আলম। এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ১ হাজার ১০২ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দেন ৯৮৫ জন। আট সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে সদস্য হিসেবে ছিলেন জাফর ইকবাল, এস এ এম শওকত হোসেন, মিনার মনসুর, গৌতম
অরিন্দম বড়ুয়া (শেলু বড়ুয়া), শামীমা চৌধুরী, মো. মনিরুজ্জামান ও নবনীতা চৌধুরী। এবারের নির্বাচনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী পরিষদের মোট ১৭টি পদে ৪৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বরাবরের মতো এবারও দুটি প্যানেলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দুটি প্যানেলে ৩৪ জন এবং কোষাধ্যক্ষ ও সদস্য পদে ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম মনোনীত আওয়ামী লীগ প্যানেলের নেতৃত্ব দেন ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন ও ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত। অন্যদিকে বিএনপির ফোরাম মনোনীত প্যানেলের নেতৃত্ব দেন সভাপতি পদে বাসসের কামাল উদ্দিন সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক পদে আমার দেশের ইলিয়াস খান।
পেয়েছেন ৫৬৭ ভোট। বিএনপি সমর্থিত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বাসসের কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৪০১ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে শ্যামল দত্ত পেয়েছেন ৪৯৬ ভোট। বিএনপি সমর্থিত প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমার দেশের ইলিয়াস খান পেয়েছেন ৪৭৪ ভোট। অন্যান্য পদে বিজয়ীরা হলেন- সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ (৫৫৯ ভোট), সহ-সভাপতি রেজোয়ানুল হক রাজা (৫৮৩ ভোট), যুগ্ম সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া (৫৪০ ভোট) ও আশরাফ আলী (৪৯১ ভোট) এবং কোষাধ্যক্ষ নগর সম্পাদক শাহেদ চৌধুরী (৫৭৬ ভোট)। তাদের মধ্যে সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী। এছাড়া সদস্য পদে নির্বাচিতরা হলেন- ফরিদ হোসেন (৪৯৫), কাজী রওনাক হোসেন (৪২২), শাহনাজ সিদ্দীকি সোমা (৩৯০), কল্যাণ সাহা, শাহনাজ বেগম
পলি (৩৬০), সৈয়দ আবদাল আহমদ (৩৪৭), জুলহাস আলম (৩৪৫), বখতিয়ার রাণা (৩৩০), মোহাম্মদ মোমিন হোসেন (৩৩০), সীমান্ত খোকন (২৮৯)। এই ১০টি সদস্য পদের তিনটিতে জিতেছেন ফরিদা-শ্যামল দত্ত পরিষদের প্রার্থী। তারা হলেন- ফরিদ হোসেন, শাহনাজ সিদ্দীকি সোমা ও কল্যাণ সাহা। এ পদে অপর ছয়জন বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থী। আর স্বতন্ত্র বিজয়ী প্রার্থী মার্কিন বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) ঢাকার ব্যুরোপ্রধান জুলহাস আলম। এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ১ হাজার ১০২ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দেন ৯৮৫ জন। আট সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে সদস্য হিসেবে ছিলেন জাফর ইকবাল, এস এ এম শওকত হোসেন, মিনার মনসুর, গৌতম
অরিন্দম বড়ুয়া (শেলু বড়ুয়া), শামীমা চৌধুরী, মো. মনিরুজ্জামান ও নবনীতা চৌধুরী। এবারের নির্বাচনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী পরিষদের মোট ১৭টি পদে ৪৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বরাবরের মতো এবারও দুটি প্যানেলে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। দুটি প্যানেলে ৩৪ জন এবং কোষাধ্যক্ষ ও সদস্য পদে ১১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরাম মনোনীত আওয়ামী লীগ প্যানেলের নেতৃত্ব দেন ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন ও ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত। অন্যদিকে বিএনপির ফোরাম মনোনীত প্যানেলের নেতৃত্ব দেন সভাপতি পদে বাসসের কামাল উদ্দিন সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক পদে আমার দেশের ইলিয়াস খান।