
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

বিএনপি স্থায়ী কমিটির বৈঠক পূজার আগে ঢাকায় বড় সমাবেশ থেকে আলটিমেটাম

ভোটের প্রস্তুতি জাতীয় পার্টির প্রাথমিক লক্ষ্য এককভাবে ৩০০ আসনেই প্রার্থী

ইশতেহার তৈরির জন্য মতামত চায় আ.লীগ

দুই আসনের উপনির্বাচনে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করবে আওয়ামী লীগ

খালেদা জিয়াকে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করুন: জামায়াত

আমেরিকার সঙ্গে আওয়ামী লীগের আপস হয়ে গেছে: ওবায়দুল কাদের

ছাত্রলীগ শিক্ষার্থীদের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করছে: নুর
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ উপনির্বাচনে আ.লীগ প্রার্থীর জয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের উপনির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিয়াউর রহমান।
মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে তিনি ৯৪ হাজার ৯২৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আলী সরকার পেয়েছেন ২৫ হাজার ৩৯৯ ভোট।
বুধবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ইভিএমে ভোটগ্রহণ চলে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত। তিনটি উপজেলায় ৪ লাখ ৫ হাজার ৪৫০ জন ভোটার। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৩৬ হাজার ৬৯ এবং নারী ভোটার ২ লাখ ৩৩ হাজার ২৪৩ জন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের সহকারী রিটানিং কমর্কর্তা মোতাওয়াক্কিল রহমান জানান, ছয়জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জিয়াউর রহমান ৯৪ হাজার ৯২৮ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী
মোহাম্মদ আলী সরকার ২৫ হাজার ৩৯৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম (মাথাল) ১৪ হাজার ৩০৯ ভোট, জাকের পার্টির গোলাম মোস্তফা (গোলাপ ফুল) ১ হাজার ৮৭০ ভোট, জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৬১ ভোট, বিএনএফের প্রার্থী নবীউল ইসলাম (টেলিভিশন) ১ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের রাজশাহী আঞ্চলিক অফিসের কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে উপনির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে।
মোহাম্মদ আলী সরকার ২৫ হাজার ৩৯৯ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম (মাথাল) ১৪ হাজার ৩০৯ ভোট, জাকের পার্টির গোলাম মোস্তফা (গোলাপ ফুল) ১ হাজার ৮৭০ ভোট, জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৬১ ভোট, বিএনএফের প্রার্থী নবীউল ইসলাম (টেলিভিশন) ১ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন। নির্বাচন কমিশনের রাজশাহী আঞ্চলিক অফিসের কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে উপনির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে।