
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর

২ হাজার টাকা কর দিতে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন এফবিসিসিআই’র

পায়রা তাপবিদ্যু কেন্দ্র বন্ধে যেসব এলাকায় বাড়বে লোডশেডিং

আমেরিকা যাওয়ার প্রয়োজন নেই, আরও অনেক মহাদেশ আছে: প্রধানমন্ত্রী

লোডশেডিংয়ের বিষয়ে যে বার্তা দিলেন প্রতিমন্ত্রী

মেগা প্রকল্পে আশা থাকলেও বাস্তব চিত্র ভিন্ন

যেসব সংসদীয় আসনের সীমানায় পরিবর্তন আনা হয়েছে, তালিকা

বাইসাইকেলের উপর আরোপিত কর প্রত্যাহার দাবি
চট্টগ্রামে বন্ধ আছে ৪শ’ গার্মেন্টস কারখানা

গার্মেন্টস শিল্পের গোড়াপত্তন হয়েছিল চট্টগ্রামে। সময় গড়ানোর পাশাপাশি সম্প্রসারিত হয়ে চট্টগ্রামে গার্মেন্টসের সংখ্যা পৌঁছে ৭শ’তে। কিন্তু নানা সংকট ও সীমাবদ্ধতায় বর্তমানে তা নেমেছে ৩শ’তে। নানা সীমাবদ্ধতায় রীতিমতো ধস নেমেছে বন্দর নগরীর গার্মেন্টস শিল্পে।
পানি বিদ্যুৎ, অবকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত না হওয়া এবং বিদেশী ক্রেতাদের বিভিন্ন অনুযোগের কারণে চট্টগ্রামের ৪শ’ পোশাক কারখানা বন্ধ হয়েছে। আরও অর্ধ শতাধিক কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। প্রায় ৫ মাস ধরে কারখানাগুলোতে অর্ডার কমে যাওয়ায় প্রবৃদ্ধির হার নামছে। চট্টগ্রাম বন্দরের কাছাকাছি গার্মেন্টস কারখানাগুলোর অবস্থান হলেও বিদেশী ক্রেতাদের অর্ডার পাচ্ছেন না মালিকরা।
বিজিএমইএ সূত্রে জানানো হয়েছে, ২০২২ সালের আগস্ট থেকে চট্টগ্রামের গার্মেন্টস কারখানাগুলোর রপ্তানিতে ধস নেমেছে। চলতি বছর যে উন্নতি হবে এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। যার ফলে কঠিন হয়ে পড়েছে গার্মেন্টস ব্যবসা। কমেছে কারখানাগুলোর রপ্তানি। উদ্যোক্তাদের সুযোগ ও শিল্পকারখানা পরিচালনার জন্য অবকাঠামোগত সুবিধা না পাওয়ায় এমন হাল হয়েছে এই শিল্পের বলছেন বিজিএমইএ।
তাদের তথ্যমতে, এক দশক আগে ৭শ’ পোশাক কারখানা ছিল চট্টগ্রামে। বর্তমানে তা নেমে এসেছে ৩শ’তে। স্বাভাবিকভাবেই কারখানা বন্ধ হওয়ায় শ্রমিকরা কর্মসংস্থান হারিয়েছেন। এর ফলে কমেছে কর্মসংস্থানের সুযোগও।
পোশাক শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, অনেক উদ্যোক্তা এই শিল্প সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিলেও অবকাঠামো এবং শিল্প প্লট সংকট চট্টগ্রাম। যার ফলে এগুতে পারছে না এই শিল্প। আর করোনা পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক সংকটে অধিক শ্রম মজুরি দিয়ে গার্মেন্টস চালু রাখাও অসম্ভব। তাই অনেক মালিক এই শিল্প ছেড়ে যাচ্ছে।